বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে গাড়ি পার্কিং নিয়ে বিরোধের জেরে বন্দুকধারীর গুলিতে রওনাক রাতিন (২০) নামে এক বাংলাদেশি কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন।
নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় ১২ অক্টোবর (শনিবার) বিকেলে বাফেলো শহরের কাছাকাছি চিকতোওয়াগায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, ওই দিন বিকেল ৫টার আগে সিডার রোডে এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে বলে জরুরি ফোন আসে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রওনাক রাতিনকে গুরুতর আহত অবস্থায় পায়। তাঁকে দ্রুত অ্যাম্বুলেন্সে করে ইসিএমসি হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সেখানে রাতিনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
রাতিনের পরিবারের সদস্যরা ডব্লিউআইভিবি জানান, গাড়ি পার্কিং নিয়ে মতবিরোধের কারণে প্রাথমিক বিরোধ শুরু হয়েছিল। রাতিন একটি খালি লটের সামনের রাস্তায় গাড়ি পার্ক করেছিলেন। গুলি চালানোর আগে তাঁর এবং আশপাশে বসবাসকারী একজনের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়।
পুলিশের ভাষ্য, পুলিশে কল করা একজন নিজেকে সেই ব্যক্তি হিসেবে পরিচয় দেন, যিনি বন্দুক দিয়ে গুলি করেছিলেন এবং ঘটনাস্থলে পুলিশের জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। পুলিশ একটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে, যা দিয়ে রাতিনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার তদন্ত চলছে।
রওনাক রাতিন পড়াশোনা করতেন স্থানীয় কলেজের দ্বিতীয় বর্ষে। বাফেলো মুসলিম সেন্টারে তার জানাজা হয়। এতে অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি অংশ নেন। পরে তাকে বাফেলো হারলেম মুসলিম কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে গাড়ি পার্কিং নিয়ে বিরোধের জেরে বন্দুকধারীর গুলিতে রওনাক রাতিন (২০) নামে এক বাংলাদেশি কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন।
নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় ১২ অক্টোবর (শনিবার) বিকেলে বাফেলো শহরের কাছাকাছি চিকতোওয়াগায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, ওই দিন বিকেল ৫টার আগে সিডার রোডে এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে বলে জরুরি ফোন আসে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রওনাক রাতিনকে গুরুতর আহত অবস্থায় পায়। তাঁকে দ্রুত অ্যাম্বুলেন্সে করে ইসিএমসি হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সেখানে রাতিনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
রাতিনের পরিবারের সদস্যরা ডব্লিউআইভিবি জানান, গাড়ি পার্কিং নিয়ে মতবিরোধের কারণে প্রাথমিক বিরোধ শুরু হয়েছিল। রাতিন একটি খালি লটের সামনের রাস্তায় গাড়ি পার্ক করেছিলেন। গুলি চালানোর আগে তাঁর এবং আশপাশে বসবাসকারী একজনের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়।
পুলিশের ভাষ্য, পুলিশে কল করা একজন নিজেকে সেই ব্যক্তি হিসেবে পরিচয় দেন, যিনি বন্দুক দিয়ে গুলি করেছিলেন এবং ঘটনাস্থলে পুলিশের জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। পুলিশ একটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে, যা দিয়ে রাতিনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার তদন্ত চলছে।
রওনাক রাতিন পড়াশোনা করতেন স্থানীয় কলেজের দ্বিতীয় বর্ষে। বাফেলো মুসলিম সেন্টারে তার জানাজা হয়। এতে অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি অংশ নেন। পরে তাকে বাফেলো হারলেম মুসলিম কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে।
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।