
বিডিজেন ডেস্ক

শারদীয় দুর্গোৎসব ঘিরে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে সনাতন ধর্মাবলম্বী প্রবাসীদের মাঝে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। দেশটিতে পূজা উদযাপন করছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রবাসীরা।
এ বছর দেশটির সাতটি প্রদেশের প্রায় ১০টি স্থানে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পূজা উদযাপনের ৫ দিনের অনুমতি দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
আজমান প্রদেশে দুর্গাপূজার আয়োজন করেছে প্রবাসী সনাতনী ঐক্য পরিষদ।
আজমানে ঢাকের বাদ্যের সঙ্গে উলুধ্বনিতে উৎসবমুখর পূজা প্রাঙ্গণ। ভক্ত, পূজারী ও দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়ে অনুষ্ঠানটি ভিন্নতা নিয়ে আসে।
প্রবাসী সনাতনী ঐক্য পরিষদের সভাপতি অজিত কুমার রায় জানান, গত বছরের তুলনায় এবার কলকাতা থেকে এসেছে আরও বড় প্রতীমা। দেশটির বিভিন্ন প্রদেশ থেকে প্রতিদিন হাজারো প্রবাসী উপস্থিত হচ্ছেন পূজামণ্ডপগুলোতে। উৎসব ঘিরে দশ হাজার লোকের প্রসাদও বিতরণ হচ্ছে প্রতিদিন।
প্রবাসী সনাতনী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার সরকার ও প্রেস সম্পাদক স্নিগ্ধা সরকার তিথি জানান, আমিরাতে পূজার দুই মাস আগে থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি। দেশটির বিভিন্ন বিভাগে থাকা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ভাগ করে দেওয়া হয় কর্মপরিকল্পনা। যে কারণে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে সমগ্র আমিরাতে।
পূজামণ্ডপের পাশেই বসানো হয়েছে অস্থায়ী কিছু স্টল। এসব স্টলে চলছে খাবার ও মিষ্টান্নের জমজমাট বেচাকেনা। দর্শনার্থীদের চাহিদামতো পণ্যের যোগানও রয়েছে এখানে। ১৩ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে পাঁচ দিনব্যাপী এই উৎসব। এ বছর দেবীদুর্গা এসেছেন দোলায়, যাবেন ঘোড়ায় চড়ে।

শারদীয় দুর্গোৎসব ঘিরে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে সনাতন ধর্মাবলম্বী প্রবাসীদের মাঝে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। দেশটিতে পূজা উদযাপন করছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রবাসীরা।
এ বছর দেশটির সাতটি প্রদেশের প্রায় ১০টি স্থানে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পূজা উদযাপনের ৫ দিনের অনুমতি দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
আজমান প্রদেশে দুর্গাপূজার আয়োজন করেছে প্রবাসী সনাতনী ঐক্য পরিষদ।
আজমানে ঢাকের বাদ্যের সঙ্গে উলুধ্বনিতে উৎসবমুখর পূজা প্রাঙ্গণ। ভক্ত, পূজারী ও দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়ে অনুষ্ঠানটি ভিন্নতা নিয়ে আসে।
প্রবাসী সনাতনী ঐক্য পরিষদের সভাপতি অজিত কুমার রায় জানান, গত বছরের তুলনায় এবার কলকাতা থেকে এসেছে আরও বড় প্রতীমা। দেশটির বিভিন্ন প্রদেশ থেকে প্রতিদিন হাজারো প্রবাসী উপস্থিত হচ্ছেন পূজামণ্ডপগুলোতে। উৎসব ঘিরে দশ হাজার লোকের প্রসাদও বিতরণ হচ্ছে প্রতিদিন।
প্রবাসী সনাতনী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার সরকার ও প্রেস সম্পাদক স্নিগ্ধা সরকার তিথি জানান, আমিরাতে পূজার দুই মাস আগে থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি। দেশটির বিভিন্ন বিভাগে থাকা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ভাগ করে দেওয়া হয় কর্মপরিকল্পনা। যে কারণে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে সমগ্র আমিরাতে।
পূজামণ্ডপের পাশেই বসানো হয়েছে অস্থায়ী কিছু স্টল। এসব স্টলে চলছে খাবার ও মিষ্টান্নের জমজমাট বেচাকেনা। দর্শনার্থীদের চাহিদামতো পণ্যের যোগানও রয়েছে এখানে। ১৩ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে পাঁচ দিনব্যাপী এই উৎসব। এ বছর দেবীদুর্গা এসেছেন দোলায়, যাবেন ঘোড়ায় চড়ে।
ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ বলেন, “বিপদ থেকে পালিয়ে আসা লোকদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য এই দেশের আছে। আমাদের উদারতা অবৈধ অভিবাসীদের আকর্ষণ করছে। অভিবাসনের গতি এবং মাত্রা দেশের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করছে।”
বিবৃতিতে বলা হয়, দুটি নৌকা ডুবির ঘটনা ঘটেছে। প্রথম নৌকাটিতে বাংলাদেশ থেকে আসা ২৬ জন ছিলেন। তাদের মধ্যে ৪ জন মারা গেছেন।
সভায় বক্তারা ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে বিএনপিকে বিজয়ী করতে প্রবাস থেকে সবাইকে একযোগে কাজ করার কথা বলেন।
মৃত প্রবাসী আশিকুর রহমান মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার কদমহাটা এলাকার হাসানপুরের বাসিন্দা।