
বিডিজেন ডেস্ক

মালয়েশিয়ায় অভিবাসন আইনের আওতায় নথিবিহীন ৮৪৩ জন অবৈধ প্রবাসীকে আটক করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৭৯ জন বাংলাদেশি অভিবাসী আছেন।
খবর মালয়মেইলের।
গতকাল শনিরবার (৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় রাতে দেশটির সেলাঙ্গর রাজ্যের সেলায়াং বারেরু এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
মালয়মেইল পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির অভিবাসন বিভাগ, রয়্যাল মালয়েশিয়া পুলিশ, জাতীয় নিবন্ধন বিভাগ, শ্রম বিভাগ, জাতীয় মাদকবিরোধী সংস্থা ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষসহ বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অবৈধ অভিবাসীদের ধরতে এই যৌথ অভিযানে মোট ৮৪৩ জনকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ৩৫ জন নারী। আটক ব্যক্তিদের নাগরিকত্বের তালিকায় রয়েছে, মিয়ানমারের ৬৪৭, নেপালের ১০২, বাংলাদেশের ৭৯, ইন্দোনেশিয়ার ১৫ ও ভারতের ১০ জন।
আটকদের বয়স ২১ থেকে ৫৩ বছরের মধ্যে। তাদের মধ্যে অনেকের পরিচয়পত্র নেই। কারও বিরুদ্ধে পাসের শর্ত লঙ্ঘন, অতিরিক্ত সময় অবস্থান এবং অবৈধ কার্ড ব্যবহারের অভিযোগ আনা হয়েছে।
সেলাঙ্গরের মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্য নিরাপত্তা কমিটির প্রধান আমিরুদ্দীন শারি জানান, এলাকায় বিদেশি নাগরিকদের আধিক্য এবং অবৈধ ব্যবসা পরিচালনার বিষয়ে অভিযোগ পাওয়ার পর কঠোর এই অভিযান পরিচালিত হয়েছে।
তিনি সতর্ক করে বলেন, স্থানীয় নিয়োগকর্তাদের অবৈধ অভিবাসী নিয়োগ না করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। আইন না মানলে মালিক-কর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই ধরনের অভিযান চলমান থাকবে অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩, পাসপোর্ট অ্যাক্ট ১৯৬৬, ইমিগ্রেশন রেগুলেশনস ১৯৬৩ এবং এন্টি ট্র্যাফিকিং অ্যান্ড স্মাগলিং অব মাইগ্র্যান্টস অ্যাক্ট ২০০৭–এর আওতায়।

মালয়েশিয়ায় অভিবাসন আইনের আওতায় নথিবিহীন ৮৪৩ জন অবৈধ প্রবাসীকে আটক করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৭৯ জন বাংলাদেশি অভিবাসী আছেন।
খবর মালয়মেইলের।
গতকাল শনিরবার (৬ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় রাতে দেশটির সেলাঙ্গর রাজ্যের সেলায়াং বারেরু এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
মালয়মেইল পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির অভিবাসন বিভাগ, রয়্যাল মালয়েশিয়া পুলিশ, জাতীয় নিবন্ধন বিভাগ, শ্রম বিভাগ, জাতীয় মাদকবিরোধী সংস্থা ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষসহ বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অবৈধ অভিবাসীদের ধরতে এই যৌথ অভিযানে মোট ৮৪৩ জনকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ৩৫ জন নারী। আটক ব্যক্তিদের নাগরিকত্বের তালিকায় রয়েছে, মিয়ানমারের ৬৪৭, নেপালের ১০২, বাংলাদেশের ৭৯, ইন্দোনেশিয়ার ১৫ ও ভারতের ১০ জন।
আটকদের বয়স ২১ থেকে ৫৩ বছরের মধ্যে। তাদের মধ্যে অনেকের পরিচয়পত্র নেই। কারও বিরুদ্ধে পাসের শর্ত লঙ্ঘন, অতিরিক্ত সময় অবস্থান এবং অবৈধ কার্ড ব্যবহারের অভিযোগ আনা হয়েছে।
সেলাঙ্গরের মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্য নিরাপত্তা কমিটির প্রধান আমিরুদ্দীন শারি জানান, এলাকায় বিদেশি নাগরিকদের আধিক্য এবং অবৈধ ব্যবসা পরিচালনার বিষয়ে অভিযোগ পাওয়ার পর কঠোর এই অভিযান পরিচালিত হয়েছে।
তিনি সতর্ক করে বলেন, স্থানীয় নিয়োগকর্তাদের অবৈধ অভিবাসী নিয়োগ না করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। আইন না মানলে মালিক-কর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই ধরনের অভিযান চলমান থাকবে অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩, পাসপোর্ট অ্যাক্ট ১৯৬৬, ইমিগ্রেশন রেগুলেশনস ১৯৬৩ এবং এন্টি ট্র্যাফিকিং অ্যান্ড স্মাগলিং অব মাইগ্র্যান্টস অ্যাক্ট ২০০৭–এর আওতায়।
গ্রিসের দক্ষিণের ছোট দ্বীপ ক্রিসি থেকে ২৬ মাইল (৪০ কিলোমিটার) দক্ষিণে একটি নৌকা উল্টে কমপক্ষে ১৮ জন অভিবাসী ডুবে মারা গেছেন। এ ঘটনায় সমুদ্র থেকে দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, অবৈধ অভিবাসীদের ধরতে এই যৌথ অভিযানে মোট ৮৪৩ জনকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ৩৫ জন নারী। আটক ব্যক্তিদের নাগরিকত্বের তালিকায় রয়েছে, মিয়ানমারের ৬৪৭, নেপালের ১০২, বাংলাদেশের ৭৯, ইন্দোনেশিয়ার ১৫ ও ভারতের ১০ জন।
ফিনল্যান্ডের মানুষের কাছে এই দিনটি কেবল একটি রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান নয়—এটি একটি অনুভূতি, একটি দায়বদ্ধতা ও একটি শপথের দিন। যুদ্ধবিধ্বস্ত অতীত পেরিয়ে আজ দেশটি শান্তি, গণতন্ত্র, মানবাধিকার, শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তায় বিশ্বে অনন্য—স্বাধীনতা দিবসের এই উৎসব সেই অর্জনের গৌরবময় সাক্ষ্য।
ব্রিফিংয়ে ন্যাশনাল অটোনোমাস ইউনিভার্সিটি অব মেক্সিকোর (ইউনাম) শিক্ষার্থীরা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের নেতৃত্ব, বৈশ্বিক জলবায়ু কূটনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা এবং ফিলিস্তিন ও রোহিঙ্গা সংকটসহ আন্তর্জাতিক ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে।