বিডিজেন ডেস্ক
‘কুয়েত-বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্কের বন্ধন অবিচ্ছেদ্য এবং ঐতিহাসিকভাবে যুক্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন কুয়েতস্থ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
কুয়েতে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আরব টাইমস কুয়েত জানায়, রাষ্ট্রদূত সৈয়দ তারেক হোসেন দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান সুসম্পর্ক এং সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করতে কুয়েত সরকারের উদ্যোগের জন্য দেশটির আমির শেখ মিশাল আল আহমাদ আল জাবের আল সাবাহর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কুয়েতে বাংলাদেশের ডিফেন্স অ্যাটাশে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাকিবুল করিম চৌধুরীর স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বর্ণাঢ্য এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পেশাগত উন্নয়নের বিষয়ে আলোকপাত করে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাকিব বলেন, ফোর্সেস গোল-২০৩০ এর আওতায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়ন প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। পেশাদার সশস্ত্র বাহিনী হিসেবে, বিশ্ব শান্তিরক্ষায় জাতিসংঘের ব্যানারে সর্বাধিক সৈন্য প্রেরণকারী দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে বাংলাদেশ গর্বের সঙ্গে তার অবস্থান ধরে রেখেছে। এ ছাড়াও, দ্বিপাক্ষিক চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ সামরিক কন্টিনজেন্ট ১৯৯১ সাল থেকে কুয়েতে মোতায়েন রয়েছে এবং কুয়েতের গঠনমূলক ও উন্নয়নমূলক কাজে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকার মাধ্যমে কুয়েত সশস্ত্র বাহিনীকে সহায়তা করে যাচ্ছে।
তিনি গর্ব করে বলেন, আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জাতীয় গৌরব, বিশ্বস্ততা ও আস্থার প্রতীক। জাতিগঠন কার্যক্রম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্বীকার করে।
রাষ্ট্রদূত সৈয়দ তারেক হোসেন বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর সৈনিক এবং সাধারণ জনগণের সীমাহীন আত্মত্যাগের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মান ব্যক্ত করেন। এ ছাড়াও তিনি কুয়েত ও বাংলাদেশের মধ্যকার দীর্ঘস্থায়ী ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আগামী দিনে আরও উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে জোর আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের গেস্ট অব অনার মেজর জেনারেল আহমাদ রাশেদ আল শানফা কুয়েতে বাংলাদেশের সামরিক কন্টিনজেন্টের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কুয়েতের কূটনৈতিক কোর ও সিভিল সোসাইটির সদস্যরা, কুয়েতে নিবাসী বিভিন্ন দেশের ডিফেন্স অ্যাটাশেরা, কুয়েতে নিয়োজিত বাংলাদেশ মিলিটারি কন্টিনজেন্টের কর্মকর্তারা এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
‘কুয়েত-বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্কের বন্ধন অবিচ্ছেদ্য এবং ঐতিহাসিকভাবে যুক্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন কুয়েতস্থ বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
কুয়েতে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আরব টাইমস কুয়েত জানায়, রাষ্ট্রদূত সৈয়দ তারেক হোসেন দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান সুসম্পর্ক এং সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করতে কুয়েত সরকারের উদ্যোগের জন্য দেশটির আমির শেখ মিশাল আল আহমাদ আল জাবের আল সাবাহর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কুয়েতে বাংলাদেশের ডিফেন্স অ্যাটাশে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাকিবুল করিম চৌধুরীর স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বর্ণাঢ্য এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পেশাগত উন্নয়নের বিষয়ে আলোকপাত করে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাকিব বলেন, ফোর্সেস গোল-২০৩০ এর আওতায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়ন প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। পেশাদার সশস্ত্র বাহিনী হিসেবে, বিশ্ব শান্তিরক্ষায় জাতিসংঘের ব্যানারে সর্বাধিক সৈন্য প্রেরণকারী দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে বাংলাদেশ গর্বের সঙ্গে তার অবস্থান ধরে রেখেছে। এ ছাড়াও, দ্বিপাক্ষিক চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ সামরিক কন্টিনজেন্ট ১৯৯১ সাল থেকে কুয়েতে মোতায়েন রয়েছে এবং কুয়েতের গঠনমূলক ও উন্নয়নমূলক কাজে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকার মাধ্যমে কুয়েত সশস্ত্র বাহিনীকে সহায়তা করে যাচ্ছে।
তিনি গর্ব করে বলেন, আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জাতীয় গৌরব, বিশ্বস্ততা ও আস্থার প্রতীক। জাতিগঠন কার্যক্রম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্বীকার করে।
রাষ্ট্রদূত সৈয়দ তারেক হোসেন বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর সৈনিক এবং সাধারণ জনগণের সীমাহীন আত্মত্যাগের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মান ব্যক্ত করেন। এ ছাড়াও তিনি কুয়েত ও বাংলাদেশের মধ্যকার দীর্ঘস্থায়ী ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আগামী দিনে আরও উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে জোর আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের গেস্ট অব অনার মেজর জেনারেল আহমাদ রাশেদ আল শানফা কুয়েতে বাংলাদেশের সামরিক কন্টিনজেন্টের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কুয়েতের কূটনৈতিক কোর ও সিভিল সোসাইটির সদস্যরা, কুয়েতে নিবাসী বিভিন্ন দেশের ডিফেন্স অ্যাটাশেরা, কুয়েতে নিয়োজিত বাংলাদেশ মিলিটারি কন্টিনজেন্টের কর্মকর্তারা এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইতিমধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। বাকিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
কুয়েতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (কেসিসিআই) নেতাদের সঙ্গে দেশটিতে সফররত বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সফল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মালয়েশিয়ার পেনাং, কেডাহ ও পেরাক প্রদেশসহ পার্শ্ববর্তী এলাকার প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে জাতীয় নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটদান বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কুয়েতে আকামাবিহীন বাংলাদেশি কর্মীদের মৃতদেহ দেশে ফেরত আনতে চাঁদা তোলা বা বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ না করে দূতাবাসের আর্থিক সহায়তার জন্য লিখিতভাবে আবেদন করার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।