বিডিজেন ডেস্ক
কুয়েতের আমির শেখ মিশাল আল-আহমাদ আল-সাবাহর কাছে কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) আমিরের সরকারি বাসভবনে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে পরিচয়পত্র পেশ করেন তিনি।
পরিচয়পত্র উপস্থাপনের পর কুয়েতের আমিরের সঙ্গে বৈঠকে রাষ্ট্রদূত তারেক হোসেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে আমিরকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান।
রাষ্ট্রদূত তারেক হোসেন উল্লেখ করেন, কুয়েতই প্রথম উপসাগরীয় দেশ হিসেবে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। তিনি ১৯৭৪ সালে ওআইসিতে বাংলাদেশের সদস্য পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে কুয়েতের ঐতিহাসিক অবদানের কথাও স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রদূত আরও উল্লেখ করেন, কূটনৈতিক সম্পর্কের সূচনালগ্ন থেকেই বাংলাদেশ ও কুয়েত রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, জনশক্তি ও প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উপভোগ করে আসছে। তিনি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে দক্ষ ও পেশাদার জনশক্তির কর্মসংস্থানের সম্ভাবনার বিষয়ও তুলে ধরেন।
এ ছাড়া, রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ ও কুয়েতের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সর্বাত্মকভাবে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
কুয়েতের আমির শেখ মিশাল আল-আহমাদ আল-সাবাহ দুই দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র গ্রহণ করেন। আমির তাঁর বক্তব্যে ১৯৯১ সালের পর কুয়েত থেকে মাইন অপসারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবদানের কথা স্মরণ করেন। আমির উল্লেখ করেন, কুয়েত বাংলাদেশকে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ হিসেবে বিবেচনা করে।
কুয়েতের আমির বলেন, ‘বাংলাদেশি প্রবাসীরা কুয়েতের বর্তমান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। কুয়েত আগামী দিনে বাংলাদেশ ও উপসাগরীয় অঞ্চল উভয়ের জন্য উপকৃত হবে এমন প্রকল্পে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।’
কুয়েতের আমির শেখ মিশাল আল-আহমাদ আল-সাবাহর কাছে কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন পরিচয়পত্র পেশ করেছেন।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) আমিরের সরকারি বাসভবনে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে পরিচয়পত্র পেশ করেন তিনি।
পরিচয়পত্র উপস্থাপনের পর কুয়েতের আমিরের সঙ্গে বৈঠকে রাষ্ট্রদূত তারেক হোসেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে আমিরকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান।
রাষ্ট্রদূত তারেক হোসেন উল্লেখ করেন, কুয়েতই প্রথম উপসাগরীয় দেশ হিসেবে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। তিনি ১৯৭৪ সালে ওআইসিতে বাংলাদেশের সদস্য পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে কুয়েতের ঐতিহাসিক অবদানের কথাও স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রদূত আরও উল্লেখ করেন, কূটনৈতিক সম্পর্কের সূচনালগ্ন থেকেই বাংলাদেশ ও কুয়েত রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, জনশক্তি ও প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উপভোগ করে আসছে। তিনি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে দক্ষ ও পেশাদার জনশক্তির কর্মসংস্থানের সম্ভাবনার বিষয়ও তুলে ধরেন।
এ ছাড়া, রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ ও কুয়েতের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সর্বাত্মকভাবে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
কুয়েতের আমির শেখ মিশাল আল-আহমাদ আল-সাবাহ দুই দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র গ্রহণ করেন। আমির তাঁর বক্তব্যে ১৯৯১ সালের পর কুয়েত থেকে মাইন অপসারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবদানের কথা স্মরণ করেন। আমির উল্লেখ করেন, কুয়েত বাংলাদেশকে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ হিসেবে বিবেচনা করে।
কুয়েতের আমির বলেন, ‘বাংলাদেশি প্রবাসীরা কুয়েতের বর্তমান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। কুয়েত আগামী দিনে বাংলাদেশ ও উপসাগরীয় অঞ্চল উভয়ের জন্য উপকৃত হবে এমন প্রকল্পে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।’
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।