
বিডিজেন ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের বাসিন্দা ও ভ্রমণকারীদের অপেক্ষার পালা শেষ হচ্ছে। জনপ্রিয় পারিবারিক গন্তব্য—গ্লোবাল ভিলেজ আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে ‘মৌসুম ৩০’ শুরু করতে যাচ্ছে।
গ্লোবাল ভিলেজ এ মৌসুমে অতিথিদের স্বাগত জানাবে ২০২৬ সালের ১০ মে পর্যন্ত। ভিলেজের ২৯ মৌসুমে রেকর্ড ১ কোটি ৫ লাখ অতিথি ভ্রমণ করেছিলেন।
ঐতিহাসিক ৩০তম মৌসুমের পর্দা উন্মোচনের প্রস্তুতি হিসেবে গ্লোবাল ভিলেজ প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে অনন্য অভিজ্ঞতা, আন্তর্জাতিক খাবার এবং বিশ্বমানের শপিংয়ের।
গ্লোবাল ভিলেজ ইতিমধ্যেই আমিরাতে একটি প্রধান মৌসুমি আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। এখানে থাকবে বিভিন্ন দেশের প্যাভিলিয়ন, আন্তর্জাতিক খাবার, কেনাকাটা ও লাইভ শো।
সূত্র: থালিজ টাইমস

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের বাসিন্দা ও ভ্রমণকারীদের অপেক্ষার পালা শেষ হচ্ছে। জনপ্রিয় পারিবারিক গন্তব্য—গ্লোবাল ভিলেজ আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে ‘মৌসুম ৩০’ শুরু করতে যাচ্ছে।
গ্লোবাল ভিলেজ এ মৌসুমে অতিথিদের স্বাগত জানাবে ২০২৬ সালের ১০ মে পর্যন্ত। ভিলেজের ২৯ মৌসুমে রেকর্ড ১ কোটি ৫ লাখ অতিথি ভ্রমণ করেছিলেন।
ঐতিহাসিক ৩০তম মৌসুমের পর্দা উন্মোচনের প্রস্তুতি হিসেবে গ্লোবাল ভিলেজ প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে অনন্য অভিজ্ঞতা, আন্তর্জাতিক খাবার এবং বিশ্বমানের শপিংয়ের।
গ্লোবাল ভিলেজ ইতিমধ্যেই আমিরাতে একটি প্রধান মৌসুমি আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। এখানে থাকবে বিভিন্ন দেশের প্যাভিলিয়ন, আন্তর্জাতিক খাবার, কেনাকাটা ও লাইভ শো।
সূত্র: থালিজ টাইমস
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।
ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া কাউন্সিলের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল সেন্টারসমূহকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।