সাবির মাহমুদ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ায় চলতি ২০২৫ সালের ৩ মে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (২৮ মার্চ) দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন।
স্থানীয় সময় সকালে অস্ট্রেলিয়ার গভর্নর জেনারেল সামান্থা মোস্টিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে অ্যালবানিজ বলেন, ‘গভর্নর-জেনারেল আমার পরামর্শ মেনে নিয়েছেন এবং নির্বাচন ৩ মে অনুষ্ঠিত হবে।’
অ্যালবানিজের এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে পাঁচ সপ্তাহের নির্বাচনী প্রচার শুরু হলো।
বর্তমান জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে, লেবার পার্টি ও লিবারেল-ন্যাশনাল কোয়ালিশনের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। প্রায় ৩০ শতাংশ ভোটার এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন বলে জরিপে উঠে এসেছে।
ক্ষমতাসীন লেবার পার্টিকে সরকার গঠন করতে হলে বর্তমান ৭৮টি আসন ধরে রাখতে হবে। অন্যদিকে লিবারেল-ন্যাশনাল কোয়ালিশনের দরকার হবে অতিরিক্ত আরও ১৯টি আসন।
এবারের নির্বাচনে জলবায়ু সংক্রান্ত উদ্যোগ, পরমাণু শক্তি ও আবাসন খাতের পরিস্থিতি ভোটারদের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ তাঁর প্রচারণায় জলবায়ু সংকটের ওপর জোর দিচ্ছেন।
শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে অ্যালবানিজ বলেন, ‘গত কয়েক বছরে বিশ্ব পরিস্থিতি বারবার অস্ট্রেলিয়াকে অনিশ্চিত সময়ের দিকে ঠেলে দিয়েছে। তবে দেশের জনগণের শক্তি ও সহনশীলতার কারণে অস্ট্রেলিয়া এসব বাধা পেরিয়ে এসেছে। এখন ৩ মে আপনারা এগিয়ে যাওয়ার পথ বেছে নেবেন।
অ্যালবানিজ বলেন, তিনি ‘জন্ম থেকেই’ জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ ও মূল্যস্ফীতির দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। নির্বাচনী প্রচারণায় কোনো বিদেশি শক্তির নাক গলানোর বিরুদ্ধে হুশিয়ারি দিয়ে বলেন, '(আপনারা) দূরে থাকুন।’
কয়লা-খননের দিক দিয়ে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনের দুই প্রধান প্রার্থী জলবায়ু পরিবর্তন ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর বিষয়ে পুরোপুরি বিপরীতধর্মী অবস্থান বজায় রাখেন।
অ্যালবানিজের সরকার কার্বন নিঃসরণ কমানোর বৈশ্বিক উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা এমন এক ভবিষ্যতের বিষয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যেখানে খনিজ লোহা ও দূষণ সৃষ্টিকারী কয়লা রপ্তানির ওপর দেশটির অর্থনীতি আর নির্ভর করতে পারবে না। তাঁর নির্বাচনী প্রচারণার মূল সুর ‘অস্ট্রেলিয়ার ভবিষ্যত নির্মাণ’। এর মধ্যে টেকসই জ্বালানি ও সবুজ উৎপাদনে বড় আকারে প্রণোদনার নীতি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
অন্যদিকে বিরোধী দলীয় নেতা কট্টরপন্থি সাবেক গোয়েন্দা পিটার অভিবাসনে কাটছাঁট ও পরমাণু শক্তির ওপর আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে আগ্রহী। ডাটনের প্রচারণা ‘অস্ট্রেলিয়াকে উন্নয়নের পথে ফিরিয়ে আনা’।
বিরোধী জোটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতি হলো ২০০ বিলিয়ন ইউএস ডলারের প্রকল্পের মাধ্যমে ৭টি বাণিজ্যিক পারমাণবিক চুল্লি নির্মাণ। তিনি টেকসই জ্বালানির উৎস খোঁজার বিষয়টিকে একেবারেই পাত্তা দেন না।
পাশাপাশি তিনি ২৫ শতাংশ অভিবাসন কমানো ও অস্ট্রেলিয়ায় পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য আরও 'কঠোর' নীতি প্রণয়নের কথা জানিয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ায় চলতি ২০২৫ সালের ৩ মে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (২৮ মার্চ) দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন।
স্থানীয় সময় সকালে অস্ট্রেলিয়ার গভর্নর জেনারেল সামান্থা মোস্টিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে অ্যালবানিজ বলেন, ‘গভর্নর-জেনারেল আমার পরামর্শ মেনে নিয়েছেন এবং নির্বাচন ৩ মে অনুষ্ঠিত হবে।’
অ্যালবানিজের এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে পাঁচ সপ্তাহের নির্বাচনী প্রচার শুরু হলো।
বর্তমান জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে, লেবার পার্টি ও লিবারেল-ন্যাশনাল কোয়ালিশনের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। প্রায় ৩০ শতাংশ ভোটার এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন বলে জরিপে উঠে এসেছে।
ক্ষমতাসীন লেবার পার্টিকে সরকার গঠন করতে হলে বর্তমান ৭৮টি আসন ধরে রাখতে হবে। অন্যদিকে লিবারেল-ন্যাশনাল কোয়ালিশনের দরকার হবে অতিরিক্ত আরও ১৯টি আসন।
এবারের নির্বাচনে জলবায়ু সংক্রান্ত উদ্যোগ, পরমাণু শক্তি ও আবাসন খাতের পরিস্থিতি ভোটারদের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ তাঁর প্রচারণায় জলবায়ু সংকটের ওপর জোর দিচ্ছেন।
শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে অ্যালবানিজ বলেন, ‘গত কয়েক বছরে বিশ্ব পরিস্থিতি বারবার অস্ট্রেলিয়াকে অনিশ্চিত সময়ের দিকে ঠেলে দিয়েছে। তবে দেশের জনগণের শক্তি ও সহনশীলতার কারণে অস্ট্রেলিয়া এসব বাধা পেরিয়ে এসেছে। এখন ৩ মে আপনারা এগিয়ে যাওয়ার পথ বেছে নেবেন।
অ্যালবানিজ বলেন, তিনি ‘জন্ম থেকেই’ জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ ও মূল্যস্ফীতির দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। নির্বাচনী প্রচারণায় কোনো বিদেশি শক্তির নাক গলানোর বিরুদ্ধে হুশিয়ারি দিয়ে বলেন, '(আপনারা) দূরে থাকুন।’
কয়লা-খননের দিক দিয়ে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনের দুই প্রধান প্রার্থী জলবায়ু পরিবর্তন ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর বিষয়ে পুরোপুরি বিপরীতধর্মী অবস্থান বজায় রাখেন।
অ্যালবানিজের সরকার কার্বন নিঃসরণ কমানোর বৈশ্বিক উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা এমন এক ভবিষ্যতের বিষয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যেখানে খনিজ লোহা ও দূষণ সৃষ্টিকারী কয়লা রপ্তানির ওপর দেশটির অর্থনীতি আর নির্ভর করতে পারবে না। তাঁর নির্বাচনী প্রচারণার মূল সুর ‘অস্ট্রেলিয়ার ভবিষ্যত নির্মাণ’। এর মধ্যে টেকসই জ্বালানি ও সবুজ উৎপাদনে বড় আকারে প্রণোদনার নীতি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
অন্যদিকে বিরোধী দলীয় নেতা কট্টরপন্থি সাবেক গোয়েন্দা পিটার অভিবাসনে কাটছাঁট ও পরমাণু শক্তির ওপর আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে আগ্রহী। ডাটনের প্রচারণা ‘অস্ট্রেলিয়াকে উন্নয়নের পথে ফিরিয়ে আনা’।
বিরোধী জোটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতি হলো ২০০ বিলিয়ন ইউএস ডলারের প্রকল্পের মাধ্যমে ৭টি বাণিজ্যিক পারমাণবিক চুল্লি নির্মাণ। তিনি টেকসই জ্বালানির উৎস খোঁজার বিষয়টিকে একেবারেই পাত্তা দেন না।
পাশাপাশি তিনি ২৫ শতাংশ অভিবাসন কমানো ও অস্ট্রেলিয়ায় পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য আরও 'কঠোর' নীতি প্রণয়নের কথা জানিয়েছেন।
ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরে হত্যাকাণ্ড বাড়িয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী ও অবৈধ বসতি স্থাপনকারীরা। ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা ও হয়রানিও বেড়েছে।
থাইল্যান্ডের পর্যটন ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেশটিতে বিদেশি পর্যটকদের জন্য নতুন ভ্রমণ কর চালুর সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে। স্থানীয়ভাবে যেটি ‘খা ইয়েপ প্যান দিন’ অর্থাৎ—থাইল্যান্ডের মাটিতে পা রাখার কর নামে পরিচিত।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ১৩১ জন নাগরিককে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে ৯৬ জনই বাংলাদেশের নাগরিক।
মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা কম খরচ ও বেশি সুবিধার কারণে অভিবাসীদের কাছে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এই ভিসা মধ্যম স্তরের পেশাদার, সম্পত্তিতে বিনিয়োগকারী এবং অবসরপ্রাপ্তদের জন্য দীর্ঘমেয়াদে বসবাসের সুবিধা দিয়ে থাকে।