বিডিজেন ডেস্ক
সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ইনফ্লুয়েন্সারদের গোল্ডেন ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। কোনো কনটেন্ট ক্রিয়েটর এই ভিসা পেলে দেশটিতে স্পন্সর বা কোনো পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই ১০ বছর পর্যন্ত থাকতে পারবেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
আমিরাতের সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ও ডিজিটাল মিডিয়া খাতে যুক্তদের প্রধান গন্তব্য যেন আরব আমিরাত হয় সে জন্য উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার।
এ কারণে গোল্ডেন ভিসা দেওয়ার মতো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১০ হাজার কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ইনফ্লুয়েন্সারদের এ ভিসা দেয়ার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
এদিকে দেশটিতে যেতে ইচ্ছুক কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য মানও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে আমিরাত সরকার। এরমধ্যে রয়েছে, যেসব কনটেন্টে সৃজনশীলতা রয়েছে বা যা সমাজে প্রভাব ফেলার মতো যথেষ্ট কার্যকরী, যারা কনটেন্ট তৈরির জন্য পুরস্কৃত হয়েছেন বা কোনো স্বীকৃতি পেয়েছেন এবং যেসব ক্রিয়েটরদের কনটেন্টের মাধ্যমে আমিরাতের নেটিজেনরা লাভবান হতে পারেন, শুধু তাদেরেই গোল্ডেন ভিসা দেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে আমিরাতের কর্মকর্তারা বলেছেন, কনটেন্ট ক্রিয়েটর বা ইনফ্লুয়েন্সারদের আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথমে ক্রিয়েটরস এইচকিউ নামের ওয়েবসাইটে গিয়ে সেখানে একটি আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। একইসঙ্গে নিজের ই-মেইল অ্যাডড্রেসও দিতে হবে।
আগ্রহী ক্রিয়েটর আবেদনপত্র পূরণ করে সাবমিট করার পর সেটি যাচাই-বাছাই করবে ক্রিয়েটরস এইচকিউ টিম। এরপর ভিসার জন্য যোগ্যদের ই-মেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। ক্রিয়েটরস এইচকিউ থেকে পরবর্তীতে জানানোর পরই শুরু হবে বাকি ধাপগুলো।
বিস্তারিত জেনে নিন এই ওয়েবসাইট থেকে।
সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ইনফ্লুয়েন্সারদের গোল্ডেন ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। কোনো কনটেন্ট ক্রিয়েটর এই ভিসা পেলে দেশটিতে স্পন্সর বা কোনো পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই ১০ বছর পর্যন্ত থাকতে পারবেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
আমিরাতের সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ও ডিজিটাল মিডিয়া খাতে যুক্তদের প্রধান গন্তব্য যেন আরব আমিরাত হয় সে জন্য উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার।
এ কারণে গোল্ডেন ভিসা দেওয়ার মতো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১০ হাজার কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ইনফ্লুয়েন্সারদের এ ভিসা দেয়ার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
এদিকে দেশটিতে যেতে ইচ্ছুক কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য মানও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে আমিরাত সরকার। এরমধ্যে রয়েছে, যেসব কনটেন্টে সৃজনশীলতা রয়েছে বা যা সমাজে প্রভাব ফেলার মতো যথেষ্ট কার্যকরী, যারা কনটেন্ট তৈরির জন্য পুরস্কৃত হয়েছেন বা কোনো স্বীকৃতি পেয়েছেন এবং যেসব ক্রিয়েটরদের কনটেন্টের মাধ্যমে আমিরাতের নেটিজেনরা লাভবান হতে পারেন, শুধু তাদেরেই গোল্ডেন ভিসা দেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে আমিরাতের কর্মকর্তারা বলেছেন, কনটেন্ট ক্রিয়েটর বা ইনফ্লুয়েন্সারদের আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথমে ক্রিয়েটরস এইচকিউ নামের ওয়েবসাইটে গিয়ে সেখানে একটি আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। একইসঙ্গে নিজের ই-মেইল অ্যাডড্রেসও দিতে হবে।
আগ্রহী ক্রিয়েটর আবেদনপত্র পূরণ করে সাবমিট করার পর সেটি যাচাই-বাছাই করবে ক্রিয়েটরস এইচকিউ টিম। এরপর ভিসার জন্য যোগ্যদের ই-মেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। ক্রিয়েটরস এইচকিউ থেকে পরবর্তীতে জানানোর পরই শুরু হবে বাকি ধাপগুলো।
বিস্তারিত জেনে নিন এই ওয়েবসাইট থেকে।
গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অবৈধ অভিবাসন দমনে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুধু অবৈধ নয়, অনেক ক্ষেত্রে বৈধভাবে থাকা অভিবাসীরাও দেশটির প্রশাসনের হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান। ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস বা কাজের জন্য আবেদনকারী ব্যক্তিদের এখন থেকে ‘আমেরিকাবিরোধী মনোভাব’ খতিয়ে দেখা হবে। এর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেদনকারীর কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখার বিষয়টিও রয়েছে।
সাইফুদ্দিন বলেন, আগে নিয়োগকর্তা, এজেন্ট যে কেউ আবেদন করতে পারতেন। এখন, আর না। খাত এবং উপ-খাতের শিল্প মালিকদের প্রথমে তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিদেশী কর্মী ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কারিগরি কমিটির কাছে আবেদন জমা দিতে হবে, যার মধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিবরা থাকবেন।