
বিডিজেন ডেস্ক

পর্তুগালে বাংলাদেশি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হয়েছে।
বাংলাদেশি হিন্দু কমিউনিটি ইন পর্তুগাল অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এই পূজা আয়োজন করা হয়।
তিন দিনব্যাপী এই পূজা বুধবার (৯ অক্টোবর) থেকে শুক্রবার রাজধানীর লিসবনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারই প্রথম প্রতিমা দিয়ে পূজা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
শারদীয় দুর্গোৎসবে উপস্থিত ছিলেন পর্তুগালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ, দ্বিতীয় সচিব ও অন্য কর্মকর্তা এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যক্তিরা। পূজায় আসা অতিথিদের স্বাগত জানান পূজা কমিটির নেতারা।
রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ প্রবাসী হিন্দুধর্মাবলম্বী বাংলাদেশিরা মিলেমিশে এমন একটি সুন্দর আয়োজন করার জন্য আয়োজক কমিটিকে ধন্যবাদ জানান। তিনি প্রবাসী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করে বলেন, ‘প্রবাসের মাটিতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজার এমন আয়োজন দেখে আমি খুব আনন্দিত।’
শুক্রবার রাতে পূজামণ্ডপে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে ধর্মীয় গান, নাচ ও আবৃত্তি করা হয়।
পরে দশমী অনুষ্ঠানে সিঁদুর দানের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করা হয়।
পূজার সার্বিক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশি হিন্দু কমিউনিটি ইন পর্তুগাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন ভৌমিক বলেন, ‘আমরা সবাই বাঙালি এবং সবাই বাংলাদেশি হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলমান। সুতরাং দুর্গাপূজার পাশাপাশি পর্তুগালে সব পূজা পালনের উদ্যোগ নেব আমরা। ধর্ম যা–ই হোক না কেন, উৎসব সবার। এর কারণ, বিদেশে আমরা বাঙালিরা সবাই মিলেমিশে শান্তিতে থাকতে চাই।’ সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অর্জুন কুমার সিং বলেন, ‘পর্তুগালে এবারই প্রথম আমরা প্রতিমা দিয়ে পূজা করছি। ভবিষ্যতে আমরা মন্দির প্রতিষ্ঠা করব।’

পর্তুগালে বাংলাদেশি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হয়েছে।
বাংলাদেশি হিন্দু কমিউনিটি ইন পর্তুগাল অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এই পূজা আয়োজন করা হয়।
তিন দিনব্যাপী এই পূজা বুধবার (৯ অক্টোবর) থেকে শুক্রবার রাজধানীর লিসবনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারই প্রথম প্রতিমা দিয়ে পূজা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
শারদীয় দুর্গোৎসবে উপস্থিত ছিলেন পর্তুগালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ, দ্বিতীয় সচিব ও অন্য কর্মকর্তা এবং রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যক্তিরা। পূজায় আসা অতিথিদের স্বাগত জানান পূজা কমিটির নেতারা।
রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ প্রবাসী হিন্দুধর্মাবলম্বী বাংলাদেশিরা মিলেমিশে এমন একটি সুন্দর আয়োজন করার জন্য আয়োজক কমিটিকে ধন্যবাদ জানান। তিনি প্রবাসী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করে বলেন, ‘প্রবাসের মাটিতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজার এমন আয়োজন দেখে আমি খুব আনন্দিত।’
শুক্রবার রাতে পূজামণ্ডপে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে ধর্মীয় গান, নাচ ও আবৃত্তি করা হয়।
পরে দশমী অনুষ্ঠানে সিঁদুর দানের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করা হয়।
পূজার সার্বিক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশি হিন্দু কমিউনিটি ইন পর্তুগাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন ভৌমিক বলেন, ‘আমরা সবাই বাঙালি এবং সবাই বাংলাদেশি হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলমান। সুতরাং দুর্গাপূজার পাশাপাশি পর্তুগালে সব পূজা পালনের উদ্যোগ নেব আমরা। ধর্ম যা–ই হোক না কেন, উৎসব সবার। এর কারণ, বিদেশে আমরা বাঙালিরা সবাই মিলেমিশে শান্তিতে থাকতে চাই।’ সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অর্জুন কুমার সিং বলেন, ‘পর্তুগালে এবারই প্রথম আমরা প্রতিমা দিয়ে পূজা করছি। ভবিষ্যতে আমরা মন্দির প্রতিষ্ঠা করব।’
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।