বিডিজেন ডেস্ক
পর্তুগালের গিমারেজ শহরে হামলার শিকার হয়েছেন মো. জায়েদুল ইসলাম নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশি।
শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) ১৬ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৪/৫ জন কিশোর তাঁর ওপর হামলা করে।
খবর ঢাকা পোস্টের।
হামলার শিকার জায়েদুল ঢাকা পোস্টকে জানান, গিমারেজ শহরের প্রাসা হিরোইস ডা ফুনডাও নামক স্থানের পার্কে পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি। স্থানীয় সময় আনুমানিক রাত ১১টায় একদল কিশোর তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং তাদের কাছে যেতে বলে।
তিনি আরও জানান, কাছে যেতেই তাঁর ওপর হামলা করা হয় এবং তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। জ্ঞান ফিরলে রক্তাক্ত অবস্থায় কাছের পুলিশ স্টেশনে যান, সেখান থেকে পুলিশ তাঁকে হাসপাতালে পাঠায়। পরে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাগা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
জায়েদুল ইসলাম জানান, নাকে অস্ত্রোপচার শেষে বর্তমানে তাঁর অবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে এবং তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশ ইতিমধ্যে ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশি অভিবাসীর ওপর হামলার ঘটনায় গিমারেজের স্থানীয় সংগঠন গিমারেজ পেলা লিবারদাদ প্রতিবাদ জানিয়েছে। তারা প্রতিবাদে উল্লেখ করেছে, শুধু গায়ের রঙের জন্য বাংলাদেশি অভিবাসীর ওপর এই ঘৃণ্য হামলা করা হয়েছে। তারা এ হামলার প্রতিবাদ জানান এবং তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত অভিযুক্তদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর আহ্বান জানান।
প্রবাসী মো. জায়েদুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজার থানায়। তাঁর বাবার নাম মো. আজিজুর রহমান। বাংলাদেশে পরিবারসহ তাঁর স্ত্রী এবং পাঁচ বছরের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে।
বাংলাদেশির ওপর হামলার ঘটনায় পর্তুগালে বসবাসরত প্রবাসীরা দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, পর্তুগালে হঠাৎ ডানপন্থিদের সমর্থক বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে বিভিন্ন স্থানে অভিবাসীদের ওপর আক্রমণের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে এভাবে কারও গায়ে হাত তুলে রক্তাক্ত করার ঘটনা এটিই প্রথম।
সূত্র: ঢাকা পোস্ট
পর্তুগালের গিমারেজ শহরে হামলার শিকার হয়েছেন মো. জায়েদুল ইসলাম নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশি।
শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) ১৬ থেকে ১৮ বছর বয়সী ৪/৫ জন কিশোর তাঁর ওপর হামলা করে।
খবর ঢাকা পোস্টের।
হামলার শিকার জায়েদুল ঢাকা পোস্টকে জানান, গিমারেজ শহরের প্রাসা হিরোইস ডা ফুনডাও নামক স্থানের পার্কে পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি। স্থানীয় সময় আনুমানিক রাত ১১টায় একদল কিশোর তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং তাদের কাছে যেতে বলে।
তিনি আরও জানান, কাছে যেতেই তাঁর ওপর হামলা করা হয় এবং তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। জ্ঞান ফিরলে রক্তাক্ত অবস্থায় কাছের পুলিশ স্টেশনে যান, সেখান থেকে পুলিশ তাঁকে হাসপাতালে পাঠায়। পরে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাগা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
জায়েদুল ইসলাম জানান, নাকে অস্ত্রোপচার শেষে বর্তমানে তাঁর অবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে এবং তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশ ইতিমধ্যে ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশি অভিবাসীর ওপর হামলার ঘটনায় গিমারেজের স্থানীয় সংগঠন গিমারেজ পেলা লিবারদাদ প্রতিবাদ জানিয়েছে। তারা প্রতিবাদে উল্লেখ করেছে, শুধু গায়ের রঙের জন্য বাংলাদেশি অভিবাসীর ওপর এই ঘৃণ্য হামলা করা হয়েছে। তারা এ হামলার প্রতিবাদ জানান এবং তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত অভিযুক্তদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর আহ্বান জানান।
প্রবাসী মো. জায়েদুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজার থানায়। তাঁর বাবার নাম মো. আজিজুর রহমান। বাংলাদেশে পরিবারসহ তাঁর স্ত্রী এবং পাঁচ বছরের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে।
বাংলাদেশির ওপর হামলার ঘটনায় পর্তুগালে বসবাসরত প্রবাসীরা দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, পর্তুগালে হঠাৎ ডানপন্থিদের সমর্থক বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে বিভিন্ন স্থানে অভিবাসীদের ওপর আক্রমণের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে এভাবে কারও গায়ে হাত তুলে রক্তাক্ত করার ঘটনা এটিই প্রথম।
সূত্র: ঢাকা পোস্ট
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।