বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ায় তিন মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না একটি সিরামিক ফর্মার ও স্পেশাল গ্লাভস মোল্ড (ছাঁচ) প্রস্তুতকারী কারখানায় কাজ করা ১৯০ জন বাংলাদেশি কর্মী। অভিযোগ উঠেছে, তিন মাসের বেতনসহ গত পাঁচ মাস ধরে তাদের ওভারটাইমের পারিশ্রমিকও পরিশোধ করেনি কর্তৃপক্ষ। আন্তর্জাতিক অভিবাসী শ্রমিক অধিকার কর্মী অ্যান্ডি হলের বরাত দিয়ে ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে এ তথ্য জানিয়েছে।
অধিকার কর্মী অ্যান্ডি হল জানান, মালয়েশিয়ায় কাজের আশায় আসা এসব শ্রমিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছেন। এখন বেতন না পেয়ে ঋণের জালে পড়েছেন কর্মীরা।
ফ্রি মালয়েশিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ মালয়েশিয়ায় অবস্থিত ওই কারখানার শ্রমিকরা ২০২৩ সাল থেকে অনিয়মিত বেতনের সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। অনেকে বাধ্য হয়ে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন বা আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে টাকা ধার করেছেন, যাতে তারা নিয়োগ ফি পরিশোধ করতে পারেন। একেকজন শ্রমিকের নিয়োগ ফি ছিল প্রায় ২৫ হাজার রিঙ্গিত (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার টাকা)। এই অর্থ পরিশোধ করতে তারা এখনও হিমশিম খাচ্ছেন।
ভুক্তভোগী শ্রমিকদের অভিযোগ, তাদের খারাপ আবাসন ব্যবস্থায় রাখা হয়েছে এবং নিজেদের পাসপোর্ট নিজের কাছে রাখার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।
শ্রমিকরা জানান, এরইমধ্যে তাদের একটি দল সম্প্রতি মালয়েশিয়ার শ্রম বিভাগে অভিযোগ দায়ের করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির নাম এখনো প্রকাশ করা হয়নি। কারণ কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
অ্যান্ডি হল জানান, শ্রমিকদের অবস্থা নিয়ে তিনি স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। এতে কোম্পানি চলতি মাসের শেষের মধ্যে বকেয়া বেতন পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় তিন মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না একটি সিরামিক ফর্মার ও স্পেশাল গ্লাভস মোল্ড (ছাঁচ) প্রস্তুতকারী কারখানায় কাজ করা ১৯০ জন বাংলাদেশি কর্মী। অভিযোগ উঠেছে, তিন মাসের বেতনসহ গত পাঁচ মাস ধরে তাদের ওভারটাইমের পারিশ্রমিকও পরিশোধ করেনি কর্তৃপক্ষ। আন্তর্জাতিক অভিবাসী শ্রমিক অধিকার কর্মী অ্যান্ডি হলের বরাত দিয়ে ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে এ তথ্য জানিয়েছে।
অধিকার কর্মী অ্যান্ডি হল জানান, মালয়েশিয়ায় কাজের আশায় আসা এসব শ্রমিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছেন। এখন বেতন না পেয়ে ঋণের জালে পড়েছেন কর্মীরা।
ফ্রি মালয়েশিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ মালয়েশিয়ায় অবস্থিত ওই কারখানার শ্রমিকরা ২০২৩ সাল থেকে অনিয়মিত বেতনের সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। অনেকে বাধ্য হয়ে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন বা আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে টাকা ধার করেছেন, যাতে তারা নিয়োগ ফি পরিশোধ করতে পারেন। একেকজন শ্রমিকের নিয়োগ ফি ছিল প্রায় ২৫ হাজার রিঙ্গিত (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার টাকা)। এই অর্থ পরিশোধ করতে তারা এখনও হিমশিম খাচ্ছেন।
ভুক্তভোগী শ্রমিকদের অভিযোগ, তাদের খারাপ আবাসন ব্যবস্থায় রাখা হয়েছে এবং নিজেদের পাসপোর্ট নিজের কাছে রাখার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।
শ্রমিকরা জানান, এরইমধ্যে তাদের একটি দল সম্প্রতি মালয়েশিয়ার শ্রম বিভাগে অভিযোগ দায়ের করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির নাম এখনো প্রকাশ করা হয়নি। কারণ কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
অ্যান্ডি হল জানান, শ্রমিকদের অবস্থা নিয়ে তিনি স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। এতে কোম্পানি চলতি মাসের শেষের মধ্যে বকেয়া বেতন পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
মালয়েশিয়ার পেনাং, কেডাহ ও পেরাক প্রদেশসহ পার্শ্ববর্তী এলাকার প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে জাতীয় নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটদান বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কুয়েতে আকামাবিহীন বাংলাদেশি কর্মীদের মৃতদেহ দেশে ফেরত আনতে চাঁদা তোলা বা বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ না করে দূতাবাসের আর্থিক সহায়তার জন্য লিখিতভাবে আবেদন করার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে জাতীয় নির্বাচনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটদান বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া, অনুষ্ঠানে প্রবাসীদের মাঝে জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্টকার্ড) বিতরণ করা হয়।
রাশেদকে ফোন করে জানানো হয়, ১ লাখ দিরহাম জিতেছেন তিনি। তিনি ৬ জন ভাগ্যবান বিজয়ীর মধ্যে একজন, যারা মোট ৬ লাখ দিরহামের সান্ত্বনা পুরস্কার জিতেছেন।