
মাহবুব সরকার, আবুধাবি থেকে

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে মাইজভান্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশের (সংযুক্ত আরব আমিরাতের 'ক' জোনের আবুধাবি ইলেক্টা শাখার) বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা,) উদ্যাপন করা হয়।
এ উপলক্ষে শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) আবুধাবির একটি হল রুমে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং চন্দ্রবার্ষিকী ফাতেহা শরীফ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি দিদারুল আলম বাবু। যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এখলাছ উদ্দিন, যুগ্ন সম্পাদক মোহাম্মদ মইনুল হোসেন ও শফিউল আজম।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটির কেন্দ্রীয় পর্ষদের সদস্য মাহাবুল আলম শাহ।
সম্মানিত অতিথি ছিলেন শাখার ‘ক’ জোনের সমন্বয়ক মোহাম্মদ তৌহিদুল আলম আবু ও ‘খ’ জোনের সমন্বয়ক মোহাম্মদ আলী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ সিদ্দিকী, মোহাম্মদ ওসমান গনী, সৈয়দ লুৎফর রহমান, রবিউল হাসান তালুকদার, ওবায়দুল আকবর এবং সহ সভাপতি মাহমুদুর রহমান।

অনুষ্ঠানে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা) এর ওপর তাৎপর্যপূর্ণ আলোচনা করেন মাওলানা আবু বকর।
স্বাগত বক্তব্য দেন মোহাম্মদ এনাজ। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ইমতিয়াজ উদ্দিন, ইমাম হোসেন, এমদাদ হোসেন, রিকন, সাকিব, মঞ্জু, দিদার, হাসান, রকি, মানিক, সোহেল পারভেজ।
সাংগঠনিক কার্যক্রমের ওপর বক্তব্য দেন-সাবেক অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন থেকে তিলওয়াত করে শোনান ধর্মীয় সম্পাদক মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, নাতে রাসূল (সা.) পরিবেশন করেন সহ ধর্মীয় সম্পাদক রবিউল হোসেন জিহান, মাইজভান্ডারি কালাম পরিবেশন করেন সমাজ কল্যাণ সম্পাদক নাহিদ হাসান এবং মাইজভান্ডারি শাজারা পরিবেশন করেন সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ সেকান্দর।
সবশেষে মিলাদ কিয়াম ও মুসলিম উম্মাহর ইহকাল ও পরকালীন সার্বিক কল্যাণ কামনা করে দোয়া মোনাজাত করেন কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মাহফুজ।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে মাইজভান্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশের (সংযুক্ত আরব আমিরাতের 'ক' জোনের আবুধাবি ইলেক্টা শাখার) বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা,) উদ্যাপন করা হয়।
এ উপলক্ষে শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) আবুধাবির একটি হল রুমে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল এবং চন্দ্রবার্ষিকী ফাতেহা শরীফ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি দিদারুল আলম বাবু। যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এখলাছ উদ্দিন, যুগ্ন সম্পাদক মোহাম্মদ মইনুল হোসেন ও শফিউল আজম।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটির কেন্দ্রীয় পর্ষদের সদস্য মাহাবুল আলম শাহ।
সম্মানিত অতিথি ছিলেন শাখার ‘ক’ জোনের সমন্বয়ক মোহাম্মদ তৌহিদুল আলম আবু ও ‘খ’ জোনের সমন্বয়ক মোহাম্মদ আলী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ সিদ্দিকী, মোহাম্মদ ওসমান গনী, সৈয়দ লুৎফর রহমান, রবিউল হাসান তালুকদার, ওবায়দুল আকবর এবং সহ সভাপতি মাহমুদুর রহমান।

অনুষ্ঠানে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা) এর ওপর তাৎপর্যপূর্ণ আলোচনা করেন মাওলানা আবু বকর।
স্বাগত বক্তব্য দেন মোহাম্মদ এনাজ। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ইমতিয়াজ উদ্দিন, ইমাম হোসেন, এমদাদ হোসেন, রিকন, সাকিব, মঞ্জু, দিদার, হাসান, রকি, মানিক, সোহেল পারভেজ।
সাংগঠনিক কার্যক্রমের ওপর বক্তব্য দেন-সাবেক অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন থেকে তিলওয়াত করে শোনান ধর্মীয় সম্পাদক মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, নাতে রাসূল (সা.) পরিবেশন করেন সহ ধর্মীয় সম্পাদক রবিউল হোসেন জিহান, মাইজভান্ডারি কালাম পরিবেশন করেন সমাজ কল্যাণ সম্পাদক নাহিদ হাসান এবং মাইজভান্ডারি শাজারা পরিবেশন করেন সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ সেকান্দর।
সবশেষে মিলাদ কিয়াম ও মুসলিম উম্মাহর ইহকাল ও পরকালীন সার্বিক কল্যাণ কামনা করে দোয়া মোনাজাত করেন কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মাহফুজ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।
ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া কাউন্সিলের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল সেন্টারসমূহকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।