

জাহিদ হোসেন জনি, কুয়েত থেকে

ভাষাগত দুর্বলতার ফলে ভিনদেশি ডাক্তারদের কাছে রোগ সম্পর্কে বোঝানোর সমস্যা এবং আয়ের চেয়ে চিকিৎসা ব্যয় বেশি হওয়ায় কুয়েতে চিকিৎসা নিতে অবহেলা করেন বেশির ভাগ প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এর ফলে ধীরে ধীরে তারা জটিল রোগে আক্রন্ত হয়ে পড়েন। এ অবস্থায় কুয়েতে প্রবাসীদের প্রাথমিক স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক পরামর্শ প্রদানের পাশাপাশি বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষার লক্ষ্যে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) দিনব্যাপী চলে এই মেডিকেল ক্যাম্প।
কুয়েতে নিয়োজিত বাংলাদেশ দূতাবাসের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং কুয়েতে কর্মরত পেশাজীবী বাংলাদেশিদের আয়োজনে বাংলাদেশি ডাক্তার ও নার্সরা ক্যাম্পে সেবা প্রদান করেন।

মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
কুয়েতের আবদালী,ফাহাহিল ও মাতলাসহ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রবাসীরা ছুটে আসেন স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করতে। দিনব্যাপী ৫০০–র বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করেন। ক্যাম্পে ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ পরীক্ষা এবং ওজন মাপাসহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও ওষুধ প্রদান করা হয়।
প্রতি সপ্তাহে না হলে অন্তত প্রতি মাসে একবার এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখার দাবি জানান চিকিৎসা নিতে আসা প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

ভাষাগত দুর্বলতার ফলে ভিনদেশি ডাক্তারদের কাছে রোগ সম্পর্কে বোঝানোর সমস্যা এবং আয়ের চেয়ে চিকিৎসা ব্যয় বেশি হওয়ায় কুয়েতে চিকিৎসা নিতে অবহেলা করেন বেশির ভাগ প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এর ফলে ধীরে ধীরে তারা জটিল রোগে আক্রন্ত হয়ে পড়েন। এ অবস্থায় কুয়েতে প্রবাসীদের প্রাথমিক স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক পরামর্শ প্রদানের পাশাপাশি বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষার লক্ষ্যে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) দিনব্যাপী চলে এই মেডিকেল ক্যাম্প।
কুয়েতে নিয়োজিত বাংলাদেশ দূতাবাসের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং কুয়েতে কর্মরত পেশাজীবী বাংলাদেশিদের আয়োজনে বাংলাদেশি ডাক্তার ও নার্সরা ক্যাম্পে সেবা প্রদান করেন।

মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।
কুয়েতের আবদালী,ফাহাহিল ও মাতলাসহ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রবাসীরা ছুটে আসেন স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করতে। দিনব্যাপী ৫০০–র বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করেন। ক্যাম্পে ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ পরীক্ষা এবং ওজন মাপাসহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও ওষুধ প্রদান করা হয়।
প্রতি সপ্তাহে না হলে অন্তত প্রতি মাসে একবার এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখার দাবি জানান চিকিৎসা নিতে আসা প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
বিজয়ী প্রবাসী বাংলাদেশির নাম মোহাম্মদ ইলিয়াস। তিনি ইন-স্টোর থেকে কেনা টিকিট নম্বর ০০৬২০৮ নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। সিরিজ ২৮০–এর লাইভ ড্রতে দারুণ পারফরম্যান্স দেখান এবং নিখুঁতভাবে ‘হায়ার অর লোয়ার’ গেমটি সম্পন্ন করে সর্বোচ্চ পুরস্কার অর্জন করেন।
কুয়েতে নিয়োজিত বাংলাদেশ দূতাবাসের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং কুয়েতে কর্মরত পেশাজীবী বাংলাদেশিদের আয়োজনে বাংলাদেশি ডাক্তার ও নার্সরা ক্যাম্পে সেবা প্রদান করেন।
হাইকমিশন জানায়, এ মেলাটি এসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিচিতি লাভ, নতুন সংযোগ সৃষ্টি এবং অর্থনীতি ও অভিন্ন সংস্কৃতিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান উদ্যাপনের এক অসাধারণ সুযোগ।
অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল হুমায়ূন আহমেদের রচনা থেকে বাছাই করা অংশের পাঠ। রোকেয়া আহমেদ, কাশফী আসমা আহমেদ ও মাজনুন মিজানের গ্রন্থনায় সাজানো এই পর্বে ছোটগল্প, উপন্যাস, রম্যরচনা ও কবিতা পাঠে অংশ নেন বহু পাঠক-সাহিত্যপ্রেমী।