
বিডিজেন ডেস্ক

কাতারে শুরু হয়েছে বর্ষকাল। আর এ ঋতুর শুরুতেই গতকাল শুক্রবার ব্যাপক বৃষ্টিপাত দেখল দেশটির বাসিন্দারা।
কাতারের সিভিল এভিয়েশন অথরিটি জানায়, কাতারের বিভিন্ন জায়গায় শুক্রবার বৃষ্টিপাত হয়েছে। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা আলদায়েনে। সেখানে শুক্রবার ৩৮ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়। এছাড়া আলসাদে ২৭ দশমিক ৩ মিলিমিটার, সিমসিমায় ২৫ দশমিক ৮ মিলিমিটার, ইমগাতিনায় ২২ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।
কাতারের রাজধানী দোহায় শুক্রবার ২ দশমিক ৯ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। এমনকি সাধারণত শুষ্ক অঞ্চল হিসেবে পরিচিত ওয়াদি আল বানাত এবং কাতার ইউনিভার্সিটি এলাকাতেও ২ দশমিক ৯ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়।
কাতারে শীতের মৌসুমের আগে বৃষ্টিপাত হয়। এই ঋতুটি কাতারের বাসিন্দাদের দ্বারা অত্যন্ত প্রতীক্ষিত।
সূত্র: দ্য পেনিনসুলা

কাতারে শুরু হয়েছে বর্ষকাল। আর এ ঋতুর শুরুতেই গতকাল শুক্রবার ব্যাপক বৃষ্টিপাত দেখল দেশটির বাসিন্দারা।
কাতারের সিভিল এভিয়েশন অথরিটি জানায়, কাতারের বিভিন্ন জায়গায় শুক্রবার বৃষ্টিপাত হয়েছে। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা আলদায়েনে। সেখানে শুক্রবার ৩৮ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়। এছাড়া আলসাদে ২৭ দশমিক ৩ মিলিমিটার, সিমসিমায় ২৫ দশমিক ৮ মিলিমিটার, ইমগাতিনায় ২২ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।
কাতারের রাজধানী দোহায় শুক্রবার ২ দশমিক ৯ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। এমনকি সাধারণত শুষ্ক অঞ্চল হিসেবে পরিচিত ওয়াদি আল বানাত এবং কাতার ইউনিভার্সিটি এলাকাতেও ২ দশমিক ৯ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়।
কাতারে শীতের মৌসুমের আগে বৃষ্টিপাত হয়। এই ঋতুটি কাতারের বাসিন্দাদের দ্বারা অত্যন্ত প্রতীক্ষিত।
সূত্র: দ্য পেনিনসুলা
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।