রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়ায় 'শেল মালয়েশিয়া' আয়োজিত সড়ক নিরাপত্তায় প্রযুক্তি উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের দল। 'শেল সেলামাত সামপাই ভার্সিটি চ্যালেঞ্জ ২০২৫ শিরোনামের এই প্রযুক্তি উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতায় মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে গ্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন হয়ে ১০ হাজার রিঙ্গিত (প্রায় ৩ লাখ টাকা) পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের দল 'টিম সফট শেল ক্র্যাব'।
প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন মালয়েশিয়ার পরিবহনমন্ত্রী অ্যান্থনি লক সিউ ফুক।
চ্যাম্পিয়ন হওয়া দলটির সদস্যরা হলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সামিন সারওয়াত, তানহিম বিন জসিম, হুজাইফা সাওমান ও তানভীর আহমাদ। তারা মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মালয়েশিয়ায় (ইউটিএম) উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন।
তাদের উদ্ভাবিত প্রজেক্ট কারবাডি (CarBuddy) একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নির্ভর অ্যাপ। এটি চালকের চোখ ও মুখভঙ্গি বিশ্লেষণ করে মাইক্রো-স্লিপ দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আগাম সতর্কবার্তা দেয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রযুক্তিটি চালু হলে বছরে বহু মানুষের জীবন রক্ষা এবং ৪ দশমিক ১ বিলিয়ন রিঙ্গিত সাশ্রয় সম্ভব।
এই সাফল্যকে বাংলাদেশের তরুণদের জন্য এক বড় অনুপ্রেরণা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
টিম সফট শেল ক্র্যাব ফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া সাবাহ (ইউএমএস), ইউসিএসআই, ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া (ইউপিএম) ও এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটির (এপিইউ) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে।
মালয়েশিয়ার পরিবহনমন্ত্রী অ্যান্থনি লক সিউ ফুক সমাপনী অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন ও শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
বিচারকমণ্ডলিতে ছিলেন শেল মালয়েশিয়া, মালয়েশিয়া সরকারের সড়ক পরিবহন বিভাগ ও মালয়েশিয়ান ইনস্টিটিউট অব রোড সেফটি রিসার্চের (এমআইআরওএস) শীর্ষ কর্মকর্তারা।
দলটির সদস্যরা জানিয়েছেন, 'শেলের এই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া আমাদের চিন্তার ধরণ বদলে দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের প্রকল্প শুধু মালয়েশিয়াতেই নয়, বাংলাদেশসহ অন্য দেশেও সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে বাস্তব ভূমিকা রাখতে পারবে।'
বাংলাদেশের সড়ক দুর্ঘটনার উচ্চহার বিবেচনা করলে কারবাডির মতো প্রযুক্তি দেশে চালু হলে তা একটি বড় পরিবর্তন আনতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
উল্লেখ্য , শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী সমাধান উৎসাহিত করতে সেলের উদ্যোগে এই ভার্সিটি চ্যালেঞ্জ চালু হয় ২০১৭ সালে।
এবারের আসরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের এই জয়কে ভবিষ্যতে দেশের জন্য নতুন সম্ভাবনার দরজা খোলার ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে।
মালয়েশিয়ায় 'শেল মালয়েশিয়া' আয়োজিত সড়ক নিরাপত্তায় প্রযুক্তি উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের দল। 'শেল সেলামাত সামপাই ভার্সিটি চ্যালেঞ্জ ২০২৫ শিরোনামের এই প্রযুক্তি উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতায় মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে গ্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন হয়ে ১০ হাজার রিঙ্গিত (প্রায় ৩ লাখ টাকা) পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের দল 'টিম সফট শেল ক্র্যাব'।
প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন মালয়েশিয়ার পরিবহনমন্ত্রী অ্যান্থনি লক সিউ ফুক।
চ্যাম্পিয়ন হওয়া দলটির সদস্যরা হলেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সামিন সারওয়াত, তানহিম বিন জসিম, হুজাইফা সাওমান ও তানভীর আহমাদ। তারা মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মালয়েশিয়ায় (ইউটিএম) উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন।
তাদের উদ্ভাবিত প্রজেক্ট কারবাডি (CarBuddy) একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নির্ভর অ্যাপ। এটি চালকের চোখ ও মুখভঙ্গি বিশ্লেষণ করে মাইক্রো-স্লিপ দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আগাম সতর্কবার্তা দেয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রযুক্তিটি চালু হলে বছরে বহু মানুষের জীবন রক্ষা এবং ৪ দশমিক ১ বিলিয়ন রিঙ্গিত সাশ্রয় সম্ভব।
এই সাফল্যকে বাংলাদেশের তরুণদের জন্য এক বড় অনুপ্রেরণা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
টিম সফট শেল ক্র্যাব ফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া সাবাহ (ইউএমএস), ইউসিএসআই, ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া (ইউপিএম) ও এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটির (এপিইউ) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে।
মালয়েশিয়ার পরিবহনমন্ত্রী অ্যান্থনি লক সিউ ফুক সমাপনী অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন ও শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
বিচারকমণ্ডলিতে ছিলেন শেল মালয়েশিয়া, মালয়েশিয়া সরকারের সড়ক পরিবহন বিভাগ ও মালয়েশিয়ান ইনস্টিটিউট অব রোড সেফটি রিসার্চের (এমআইআরওএস) শীর্ষ কর্মকর্তারা।
দলটির সদস্যরা জানিয়েছেন, 'শেলের এই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া আমাদের চিন্তার ধরণ বদলে দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের প্রকল্প শুধু মালয়েশিয়াতেই নয়, বাংলাদেশসহ অন্য দেশেও সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে বাস্তব ভূমিকা রাখতে পারবে।'
বাংলাদেশের সড়ক দুর্ঘটনার উচ্চহার বিবেচনা করলে কারবাডির মতো প্রযুক্তি দেশে চালু হলে তা একটি বড় পরিবর্তন আনতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
উল্লেখ্য , শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী সমাধান উৎসাহিত করতে সেলের উদ্যোগে এই ভার্সিটি চ্যালেঞ্জ চালু হয় ২০১৭ সালে।
এবারের আসরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের এই জয়কে ভবিষ্যতে দেশের জন্য নতুন সম্ভাবনার দরজা খোলার ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।