বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো ভোটারকে অবশ্যই দেশটির নাগরিকত্বের প্রমাণ দিতে হবে। দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) এমন একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এই আদেশ অনুযায়ী, ভোট প্রদানে এখন থেকে পাসপোর্ট, জন্মসনদ বা কোনও নথির মাধ্যমে নাগরিকত্বের প্রমাণ দেখাতে হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স ওয়াশিংটন থেকে এ খবর দিয়েছে।
এ ছাড়া, নির্বাচনের পরদিন ডাকযোগে প্রাপ্ত ব্যালট গণনার ক্ষেত্রে রাজ্যগুলোয় বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। বলা হয়েছে, এ আদেশ যেসব রাজ্য মেনে চলবে না, তাদের কাছ থেকে ফেডারেল তহবিল প্রত্যাহার করারও চেষ্টা করা হবে।
ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং ২০২০ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টির কাছে তাঁর পরাজয়কে মিথ্যা দাবি করে চলেছেন। ট্রাম্পের দাবি, ২০২০ সালে নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতি করে জিতেছিলেন জো বাইডেন।
ট্রাম্প ও তাঁর রিপাবলিকান মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে দেশটির নাগরিক নন, এমন ব্যাপক ভোট পড়ার ভিত্তিহীন দাবি করে আসছেন। এ ধরনের ভোট অবৈধ। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা খুব বেশি ঘটে না।
২০২৪ সালে বছর রিপাবলিকান-নিয়ন্ত্রিত প্রতিনিধি পরিষদ একটি বিল অনুমোদন করেছে, যাতে দেশটির নাগরিক নন এমন ব্যক্তিদের ফেডারেল নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য নিবন্ধন নিষিদ্ধ করবে। দেশটিতে এ ধরনের নিবন্ধন অবৈধ। প্রতিনিধি পরিষদে বিলটি অনুমোদিত হলেও ডেমোক্র্যাট–নিয়ন্ত্রিত সিনেটে সেটি পাস হয়নি। একই লক্ষ্য থেকে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ট্রাম্প।
ভোটাধিকার নিয়ে কাজ করা গোষ্ঠীগুলো বলছে, সেফগার্ড আমেরিকান ভোটার এলিজিবিলিটি অ্যাক্টের মতো আইন রূপান্তর না হওয়া বিলগুলো ভোটারদের, বিশেষ করে পাসপোর্ট বা অন্য নথি না থাকা কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তিদের ভোটারাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে।
মঙ্গলবার নির্বাহী আদেশে সই করার সময় হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের নির্বাচনগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। এই দেশ নির্বাচন, ভুয়া নির্বাচন আর খারাপ নির্বাচনের কারণে এতটাই অসুস্থ। আমরা কোনো না কোনোভাবে এটিকে ঠিক করে ফেলব।’
অবশ্য ট্রাম্পের এ আদেশ আইনি বাধার মুখে পড়বে। পাবলিক সিটিজেন নামের একটি ভোটাধিকার অধিকার সংস্থার কোপ্রেসিডেন্ট লিসা গিলবার্ট বলেন, এটি গণতন্ত্রের ওপর স্পষ্ট আক্রমণ ও একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতা দখল।
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় রিপাবলিকানরা ভোটদানের ওপর আরও বিধিনিষেধ আরোপ করার চেষ্টা করেছে। অন্যদিকে ডেমোক্র্যাটরা ডাকযোগে ভোট দেওয়া এবং আগাম ভোটদানের সুযোগকে সমর্থন করে ভোটদানকে আরও সহজ করার চেষ্টা করেছে।
পাবলিক সিটিজেনের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ৩৪ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ১৪ কোটি ৬০ লাখ লোকের পাসপোর্ট নেই। ব্রেনান সেন্টারের গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৯ শতাংশ নাগরিক, যাঁরা ভোট দেওয়ার যোগ্য, অর্থাৎ ২ কোটি ১৩ লাখ মানুষের নাগরিকত্ব প্রমাণের নথি নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো ভোটারকে অবশ্যই দেশটির নাগরিকত্বের প্রমাণ দিতে হবে। দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) এমন একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এই আদেশ অনুযায়ী, ভোট প্রদানে এখন থেকে পাসপোর্ট, জন্মসনদ বা কোনও নথির মাধ্যমে নাগরিকত্বের প্রমাণ দেখাতে হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স ওয়াশিংটন থেকে এ খবর দিয়েছে।
এ ছাড়া, নির্বাচনের পরদিন ডাকযোগে প্রাপ্ত ব্যালট গণনার ক্ষেত্রে রাজ্যগুলোয় বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। বলা হয়েছে, এ আদেশ যেসব রাজ্য মেনে চলবে না, তাদের কাছ থেকে ফেডারেল তহবিল প্রত্যাহার করারও চেষ্টা করা হবে।
ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং ২০২০ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টির কাছে তাঁর পরাজয়কে মিথ্যা দাবি করে চলেছেন। ট্রাম্পের দাবি, ২০২০ সালে নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতি করে জিতেছিলেন জো বাইডেন।
ট্রাম্প ও তাঁর রিপাবলিকান মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে দেশটির নাগরিক নন, এমন ব্যাপক ভোট পড়ার ভিত্তিহীন দাবি করে আসছেন। এ ধরনের ভোট অবৈধ। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা খুব বেশি ঘটে না।
২০২৪ সালে বছর রিপাবলিকান-নিয়ন্ত্রিত প্রতিনিধি পরিষদ একটি বিল অনুমোদন করেছে, যাতে দেশটির নাগরিক নন এমন ব্যক্তিদের ফেডারেল নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য নিবন্ধন নিষিদ্ধ করবে। দেশটিতে এ ধরনের নিবন্ধন অবৈধ। প্রতিনিধি পরিষদে বিলটি অনুমোদিত হলেও ডেমোক্র্যাট–নিয়ন্ত্রিত সিনেটে সেটি পাস হয়নি। একই লক্ষ্য থেকে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ট্রাম্প।
ভোটাধিকার নিয়ে কাজ করা গোষ্ঠীগুলো বলছে, সেফগার্ড আমেরিকান ভোটার এলিজিবিলিটি অ্যাক্টের মতো আইন রূপান্তর না হওয়া বিলগুলো ভোটারদের, বিশেষ করে পাসপোর্ট বা অন্য নথি না থাকা কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তিদের ভোটারাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে।
মঙ্গলবার নির্বাহী আদেশে সই করার সময় হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের নির্বাচনগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। এই দেশ নির্বাচন, ভুয়া নির্বাচন আর খারাপ নির্বাচনের কারণে এতটাই অসুস্থ। আমরা কোনো না কোনোভাবে এটিকে ঠিক করে ফেলব।’
অবশ্য ট্রাম্পের এ আদেশ আইনি বাধার মুখে পড়বে। পাবলিক সিটিজেন নামের একটি ভোটাধিকার অধিকার সংস্থার কোপ্রেসিডেন্ট লিসা গিলবার্ট বলেন, এটি গণতন্ত্রের ওপর স্পষ্ট আক্রমণ ও একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতা দখল।
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় রিপাবলিকানরা ভোটদানের ওপর আরও বিধিনিষেধ আরোপ করার চেষ্টা করেছে। অন্যদিকে ডেমোক্র্যাটরা ডাকযোগে ভোট দেওয়া এবং আগাম ভোটদানের সুযোগকে সমর্থন করে ভোটদানকে আরও সহজ করার চেষ্টা করেছে।
পাবলিক সিটিজেনের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ৩৪ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ১৪ কোটি ৬০ লাখ লোকের পাসপোর্ট নেই। ব্রেনান সেন্টারের গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৯ শতাংশ নাগরিক, যাঁরা ভোট দেওয়ার যোগ্য, অর্থাৎ ২ কোটি ১৩ লাখ মানুষের নাগরিকত্ব প্রমাণের নথি নেই।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।