বিডিজেন ডেস্ক
বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রতি সপ্তাহেই সৌদি আরবে গ্রেপ্তার হচ্ছেন প্রবাসীরা। গত সপ্তাহেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের দায়ে এ সময় ২২ হাজার ৫৫৫ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি প্রশাসন। গত ১৬ থেকে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময়ে সৌদি থেকে বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার ১০ হাজার ৯৪৮ জন প্রবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে আজ রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গ্রেপ্তারদের মধ্যে ১৪ হাজার ২৬০ জনকে আবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে, ৪ হাজার ৯৫৪ জনকে নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ৩৪১ জনকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ ছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে সৌদিতে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৭০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৪২ শতাংশ ইয়েমেনি, ৫৬ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং ২ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক রয়েছেন। একই সময়ে সৌদি আরব থেকে অবৈধভাবে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ৮১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আইন লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন, আশ্রয় এবং নিয়োগের সঙ্গে জড়িত ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া সৌদি আরবে বর্তমানে ৩০ হাজার ৯৮৪ জন পুরুষ এবং দুই হাজার ৮৮৭ জন নারীসহ মোট ৩৩ হাজার ৮৭১ জন প্রবাসী বর্তমানে আইনি প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপের মধ্যে রয়েছেন।
এর আগে গত ৯ থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সৌদির বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
বিভিন্ন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রতি সপ্তাহেই সৌদি আরবে গ্রেপ্তার হচ্ছেন প্রবাসীরা। গত সপ্তাহেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের দায়ে এ সময় ২২ হাজার ৫৫৫ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি প্রশাসন। গত ১৬ থেকে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময়ে সৌদি থেকে বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার ১০ হাজার ৯৪৮ জন প্রবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে আজ রোববার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গ্রেপ্তারদের মধ্যে ১৪ হাজার ২৬০ জনকে আবাসন আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে, ৪ হাজার ৯৫৪ জনকে নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ৩৪১ জনকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ ছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে সৌদিতে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৭০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৪২ শতাংশ ইয়েমেনি, ৫৬ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং ২ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক রয়েছেন। একই সময়ে সৌদি আরব থেকে অবৈধভাবে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ৮১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আইন লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন, আশ্রয় এবং নিয়োগের সঙ্গে জড়িত ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া সৌদি আরবে বর্তমানে ৩০ হাজার ৯৮৪ জন পুরুষ এবং দুই হাজার ৮৮৭ জন নারীসহ মোট ৩৩ হাজার ৮৭১ জন প্রবাসী বর্তমানে আইনি প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপের মধ্যে রয়েছেন।
এর আগে গত ৯ থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সৌদির বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, অবৈধ প্রবাসীদের আশ্রয় ও পরিববহন সুবিধা দিলে ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে।
ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরে হত্যাকাণ্ড বাড়িয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী ও অবৈধ বসতি স্থাপনকারীরা। ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা ও হয়রানিও বেড়েছে।
থাইল্যান্ডের পর্যটন ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেশটিতে বিদেশি পর্যটকদের জন্য নতুন ভ্রমণ কর চালুর সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে। স্থানীয়ভাবে যেটি ‘খা ইয়েপ প্যান দিন’ অর্থাৎ—থাইল্যান্ডের মাটিতে পা রাখার কর নামে পরিচিত।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ১৩১ জন নাগরিককে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে ৯৬ জনই বাংলাদেশের নাগরিক।
মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা কম খরচ ও বেশি সুবিধার কারণে অভিবাসীদের কাছে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এই ভিসা মধ্যম স্তরের পেশাদার, সম্পত্তিতে বিনিয়োগকারী এবং অবসরপ্রাপ্তদের জন্য দীর্ঘমেয়াদে বসবাসের সুবিধা দিয়ে থাকে।