
নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

ক্রীড়া সৃষ্টি করে বন্ধুত্ব, তৈরি করে একতা, নিশ্চিত করে সহযোগিতা ও সহমর্মিতা। অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনির ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল বিশ্বাস করে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি চর্চার পাশাপাশি ক্রীড়া মনস্কমানবিক মানসিকতা সৃষ্টিও অতীব জরুরি। আর তাই ‘সবার জন্য ক্রীড়া আর বিজয়ীও সবাই’ এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে সুস্থ বিনোদন খেলাধুলার জন্য বাংলা স্কুলের বার্ষিক কার্যতালিকায় একটি দিন স্বভাবতই ধার্য করা আছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) ক্যাম্পবেলটাউন বাংলা স্কুল প্রাঙ্গণে এই বহু প্রতিক্ষীত ক্রীড়া উৎসবের আসর বসে। স্থানীয় সময় বেলা ১০টায় ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে এই বাৎসরিক আয়োজনের সূচনা হয়। সাধারণ দৌড়, মার্বেল ও চামচ দৌড়, বিস্কুট দৌড় ও সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় খেলায় ছাত্রছাত্রীরা অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে অংশগ্রহণ করে।

অভিভাবক ও কার্যকরি কমিটির সদস্যরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই ক্রীড়া উৎসবে যোগদান করেন। উৎসবে আমাদের নিজস্ব ঐতিহ্য ধারণ করে এমন সব খেলার ছবি প্রদর্শিত হয় এবং সেই খেলাগুলির সম্পর্কে ছাত্রছাত্রীদের সম্যক ধারণা দেওয়া হয়।
বার্ষিক এই ক্রীড়া উৎসবে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য আবদুল জলিল, নাজমুল আহসান খান ও স্কুলের কার্যকরি কমিটির সভাপতি ফায়সাল খালিদ শুভ।
এই পর্যায়ে বাংলা স্কুলের সাধারণ সম্পাদক রাফায়েল রোজারিও অস্ট্রেলিয়ার ভুমি সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এর পরপরই বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংগীত পরিবেশিত হয়।

এবারের জমজমাট ক্রীড়া উৎসব পরিচালনা করেন স্কুলের সহসভাপতি নুরুল ইসলাম শাহিন ও কার্যকরি কমিটির সদস্য ইয়াকুব আলি। হিসাবরক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন কোষাধ্যক্ষ মোস্তফা হাসান জিশান। পুরস্কার বিতরণ পর্ব পরিচালনা করেন স্কুলের অধ্যক্ষ রুমানা খান মোনা।
সহায়তায় ছিলেন শ্রেণি শিক্ষক শায়লা ইয়াসমীন নুসরাত, অনিতা মন্ডল, বিশাখা পাল, নুসরাত মৌরি, অনিতা বিশ্বাস মীরা,সায়েমা হক ও স্বপ্না চক্রবর্তী।
খেলা পরিচালনায় সহযোগিতা করেন সুইট, সম্রাট, লিন্ডা, টপি, লুৎফা, গালিব, সোমা, জিনাত, রিজভী প্রমুখ।
আপ্যায়নে ছিলেন শুভ, স্বপন, আশফাক, রাফায়েল, শাহীন, জিশান, মইনুল ইসলাম ও সম্রাট।
দুপুর আড়াইটায় সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আগামীতে আরও আকর্ষণীয় ক্রীড়া উৎসব আয়োজনের আশাবাদ ব্যক্ত করে উৎসবের সমাপ্তি ঘোষণা করেন বাংলা স্কুল সভাপতি ফায়সাল খালিদ শুভ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল প্রতি রোববার বেলা ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল বাংলা ভাষাভাষীর জন্য উন্মুক্ত থাকে।

ক্রীড়া সৃষ্টি করে বন্ধুত্ব, তৈরি করে একতা, নিশ্চিত করে সহযোগিতা ও সহমর্মিতা। অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনির ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল বিশ্বাস করে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি চর্চার পাশাপাশি ক্রীড়া মনস্কমানবিক মানসিকতা সৃষ্টিও অতীব জরুরি। আর তাই ‘সবার জন্য ক্রীড়া আর বিজয়ীও সবাই’ এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে সুস্থ বিনোদন খেলাধুলার জন্য বাংলা স্কুলের বার্ষিক কার্যতালিকায় একটি দিন স্বভাবতই ধার্য করা আছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) ক্যাম্পবেলটাউন বাংলা স্কুল প্রাঙ্গণে এই বহু প্রতিক্ষীত ক্রীড়া উৎসবের আসর বসে। স্থানীয় সময় বেলা ১০টায় ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে এই বাৎসরিক আয়োজনের সূচনা হয়। সাধারণ দৌড়, মার্বেল ও চামচ দৌড়, বিস্কুট দৌড় ও সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় খেলায় ছাত্রছাত্রীরা অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে অংশগ্রহণ করে।

অভিভাবক ও কার্যকরি কমিটির সদস্যরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই ক্রীড়া উৎসবে যোগদান করেন। উৎসবে আমাদের নিজস্ব ঐতিহ্য ধারণ করে এমন সব খেলার ছবি প্রদর্শিত হয় এবং সেই খেলাগুলির সম্পর্কে ছাত্রছাত্রীদের সম্যক ধারণা দেওয়া হয়।
বার্ষিক এই ক্রীড়া উৎসবে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পর্ষদ সদস্য আবদুল জলিল, নাজমুল আহসান খান ও স্কুলের কার্যকরি কমিটির সভাপতি ফায়সাল খালিদ শুভ।
এই পর্যায়ে বাংলা স্কুলের সাধারণ সম্পাদক রাফায়েল রোজারিও অস্ট্রেলিয়ার ভুমি সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এর পরপরই বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংগীত পরিবেশিত হয়।

এবারের জমজমাট ক্রীড়া উৎসব পরিচালনা করেন স্কুলের সহসভাপতি নুরুল ইসলাম শাহিন ও কার্যকরি কমিটির সদস্য ইয়াকুব আলি। হিসাবরক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন কোষাধ্যক্ষ মোস্তফা হাসান জিশান। পুরস্কার বিতরণ পর্ব পরিচালনা করেন স্কুলের অধ্যক্ষ রুমানা খান মোনা।
সহায়তায় ছিলেন শ্রেণি শিক্ষক শায়লা ইয়াসমীন নুসরাত, অনিতা মন্ডল, বিশাখা পাল, নুসরাত মৌরি, অনিতা বিশ্বাস মীরা,সায়েমা হক ও স্বপ্না চক্রবর্তী।
খেলা পরিচালনায় সহযোগিতা করেন সুইট, সম্রাট, লিন্ডা, টপি, লুৎফা, গালিব, সোমা, জিনাত, রিজভী প্রমুখ।
আপ্যায়নে ছিলেন শুভ, স্বপন, আশফাক, রাফায়েল, শাহীন, জিশান, মইনুল ইসলাম ও সম্রাট।
দুপুর আড়াইটায় সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আগামীতে আরও আকর্ষণীয় ক্রীড়া উৎসব আয়োজনের আশাবাদ ব্যক্ত করে উৎসবের সমাপ্তি ঘোষণা করেন বাংলা স্কুল সভাপতি ফায়সাল খালিদ শুভ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল প্রতি রোববার বেলা ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল বাংলা ভাষাভাষীর জন্য উন্মুক্ত থাকে।
রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হক তার বক্তব্যে বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান এবং তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান দ্বিপক্ষীয় সামরিক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
মন্ত্রণালয় জানায়, ট্যাবি সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাকে সম্পূর্ণ ফি বা জরিমানার টাকা আগেই পরিশোধ করবে। এরপর গ্রাহক পূর্বনির্ধারিত শর্ত অনুযায়ী ট্যাবিকে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করবেন। ট্যাবির ‘আগে নিন, পরে দিন’ মডেল ব্যবহার করে গ্রাহকেরা একবারে পুরো টাকা না দিয়ে কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ পাবেন।
পল গ্রিফিথস বলেন, ভ্রমণের সময় মানুষের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো সময়। বিমানবন্দরগুলোতে চেক ইন ডেস্কের জন্য অপেক্ষা করতে, লাইনে দাঁড়াতে বলা, ব্যাগেজ সিস্টেমে রাখার আগে তাদের লাগেজে কাগজের লেবেল লাগাতে বলা, ইমিগ্রেশনের জন্য লাইনে দাঁড়ানো।
কানাডার টরন্টোয় বাংলাদেশ সোসাইটি এসসি বাংলাদেশের ৫৪তম বিজয় দিবসে নবীন–প্রবীণের সম্মিলন ঘটিয়ে বিজয় উল্লাস উদযাপন করবে। আগামী ২০ ডিসেম্বর টরন্টোর হাঙ্গেরিয়ান কালচারাল সেন্টারে এই অনুষ্ঠান হবে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে।