বিডিজেন ডেস্ক
বিশ্বের বিভিন্ন শক্তিশালী অর্থনীতির মুদ্রার বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রের ডলার শক্তিশালী হয়েছে। সোমবার (৭ অক্টোবর) সকালে বিশ্ববাজারে ডলারের এই তেজি ভাব দেখা গেছে।
সোমবার সকালে বিশ্ববাজারে প্রতি ডলারের বিপরীতে জাপানি মুদ্রা ইয়েন ১৪৯ দশমিক ১০ পাওয়া গেছে। ১৬ আগস্টের পর এটাই ইয়েনের সর্বনিম্ন দর। গত সপ্তাহে ইয়েনের দরপতন হয়েছে ৪ শতাংশের বেশি; ২০০৯ সালের পর এটাই ইয়েনের সর্বোচ্চ সাপ্তাহিক দরপতন।
অন্যদিকে দ্য ইউএস ডলার ইনডেক্সের মান অপরিবর্তিত আছে। এর আগে গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এই সূচকের মান বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ; এই হার ৭ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত সপ্তাহে এই সূচক বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি, গত দুই বছরের মধ্যে যা সর্বোচ্চ।
প্রতি ডলারের বিপরীতে ইউরোর মান এখন ১ দশমিক শূন্য ৯; গত সপ্তাহে ইউরোর দরপতন হয়েছে শূন্য দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
মূলত গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রর কর্মসংস্থানের পরিসংখ্যান প্রকাশিত হওয়ার পর ডলারের পালে এই হাওয়া লেগেছে।
সেপ্টেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যাশাতীত কর্মসংস্থান হয়েছে। এ মাসে টানা দ্বিতীয় মাসের মতো বেকারত্ব কমেছে। বেকারত্বের হার গত আগস্ট মাসে ছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে তা ৪ দশমিক ১ শতাংশে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছে মার্কিন শ্রম বিভাগ।
বাজারসংশ্লিষ্ট মানুষেরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ শিগগিরই বেশি হারে নীতি সুদ কমাবে না।
সেই সঙ্গে আরও কিছু কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ডলার চাঙা থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বহুজাতিক গবেষণা সংস্থা পিপারস্টোনের গবেষণাপ্রধান ক্রিস ওয়েস্টন রয়টার্সকে বলেন, নীতি সুদহার এখন ধারাবাহিকভাবে কমবে, সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক পূর্বাভাস শক্তিশালী। অন্যদিকে চীন অর্থনীতি চাঙা করতে এক ট্রিলিয়ন বা এক লাখ কোটি ডলারের প্রণোদনা ঘোষণা করেছে—এই বাস্তবতায় ইউএস ডলার বেশ চাঙা থাকবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
ক্রিস ওয়েস্টন আরও বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে এবং সেই সঙ্গে বিশ্ববাজারে তেলের সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও দেখা যাচ্ছে, চলতি সপ্তাহের শেষে বা আগামী সপ্তাহের শুরুতে মুদ্রাবাজারে বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটার সম্ভাবনা কম।
বিশ্বের বিভিন্ন শক্তিশালী অর্থনীতির মুদ্রার বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রের ডলার শক্তিশালী হয়েছে। সোমবার (৭ অক্টোবর) সকালে বিশ্ববাজারে ডলারের এই তেজি ভাব দেখা গেছে।
সোমবার সকালে বিশ্ববাজারে প্রতি ডলারের বিপরীতে জাপানি মুদ্রা ইয়েন ১৪৯ দশমিক ১০ পাওয়া গেছে। ১৬ আগস্টের পর এটাই ইয়েনের সর্বনিম্ন দর। গত সপ্তাহে ইয়েনের দরপতন হয়েছে ৪ শতাংশের বেশি; ২০০৯ সালের পর এটাই ইয়েনের সর্বোচ্চ সাপ্তাহিক দরপতন।
অন্যদিকে দ্য ইউএস ডলার ইনডেক্সের মান অপরিবর্তিত আছে। এর আগে গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এই সূচকের মান বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ; এই হার ৭ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত সপ্তাহে এই সূচক বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি, গত দুই বছরের মধ্যে যা সর্বোচ্চ।
প্রতি ডলারের বিপরীতে ইউরোর মান এখন ১ দশমিক শূন্য ৯; গত সপ্তাহে ইউরোর দরপতন হয়েছে শূন্য দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
মূলত গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রর কর্মসংস্থানের পরিসংখ্যান প্রকাশিত হওয়ার পর ডলারের পালে এই হাওয়া লেগেছে।
সেপ্টেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যাশাতীত কর্মসংস্থান হয়েছে। এ মাসে টানা দ্বিতীয় মাসের মতো বেকারত্ব কমেছে। বেকারত্বের হার গত আগস্ট মাসে ছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে তা ৪ দশমিক ১ শতাংশে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছে মার্কিন শ্রম বিভাগ।
বাজারসংশ্লিষ্ট মানুষেরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ শিগগিরই বেশি হারে নীতি সুদ কমাবে না।
সেই সঙ্গে আরও কিছু কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ডলার চাঙা থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বহুজাতিক গবেষণা সংস্থা পিপারস্টোনের গবেষণাপ্রধান ক্রিস ওয়েস্টন রয়টার্সকে বলেন, নীতি সুদহার এখন ধারাবাহিকভাবে কমবে, সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক পূর্বাভাস শক্তিশালী। অন্যদিকে চীন অর্থনীতি চাঙা করতে এক ট্রিলিয়ন বা এক লাখ কোটি ডলারের প্রণোদনা ঘোষণা করেছে—এই বাস্তবতায় ইউএস ডলার বেশ চাঙা থাকবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
ক্রিস ওয়েস্টন আরও বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে এবং সেই সঙ্গে বিশ্ববাজারে তেলের সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও দেখা যাচ্ছে, চলতি সপ্তাহের শেষে বা আগামী সপ্তাহের শুরুতে মুদ্রাবাজারে বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটার সম্ভাবনা কম।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।