

নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যপ্রবাসী সিলেটবাসীদের ঐক্য, সৌহার্দ্য ও ক্রীড়াস্পৃহা জাগ্রত রাখতে রাজধানী সিডনিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মিনিবার ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫। এর আয়োজন করে ‘জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন অব নিউ সাউথ ওয়েলস ইনক’।
রোববার (২ নভেম্বর) স্থানীয় সময় দুপুরে সিডনির পেরি পার্কে জমজমাট এই টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন করেন সংগঠনের সভাপতি জাহেদুল হক চৌধুরী। আয়োজনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ফারুক আহমেদ। তিনি বলেন, এই ধরনের ক্রীড়া অনুষ্ঠান প্রবাসে তরুণ সমাজকে একত্রিত রাখে এবং সিলেটি ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও মজবুত করে।
টুর্নামেন্টে মোট ৫টি দল অংশগ্রহণ করে। টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ফাইনাল ম্যাচে সিলেট সেভেন ওয়ান্ডার্স দল ২–১ গোলে সিলেট মেইজ রানার্সকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়নের গৌরব অর্জন করে।

বিজয়ী দলকে একটি বড় ট্রফি ও ৫০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার প্রাইজমানি, আর রানার্সআপ দলকে একটি ট্রফি ও ৩০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার প্রাইজমানি প্রদান করা হয়। এ ছাড়া, সকল খেলোয়াড়দের গলায় মেডেল পরিয়ে সম্মাননা জানানো হয়। খেলোয়াড়দের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স, দর্শকদের উচ্ছ্বাস ও প্রাণবন্ত পরিবেশে মাঠটি পরিণত হয় এক উৎসবমুখর প্রবাসী মিলনমেলায়।
টুর্নামেন্ট পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন সংগঠনের ক্রীড়া সম্পাদক আহমেদ আল কবির, সহযোগিতায় ছিলেন নির্বাহী সদস্য ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী ও কামরান হোসেন।

সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন সহসভাপতি সামছ উদ্দিন লুলু ও ফাজিল বারী জসিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আখলাকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আব্দুস শুকুর, অর্থ সম্পাদক জামান সারওয়ার শিপু ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক দিলু সাজ্জাদ আলী।
এ ছাড়া, উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কার্যনির্বাহী সদস্যবৃন্দ, মুহাম্মদ শাহ আলম, মো. গোলাম জাকারিয়া জাকু, হাসান আহমেদ ও মুহাম্মাদ সাদমান রেজা প্রমুখ।

রেফারির দায়িত্ব পালন করেন কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুস সামী চৌধুরী রুহেল, গোলাম রাব্বানী চুন্না ও সুহেব আহমেদ শাকিল। তারা নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠুভাবে খেলা পরিচালনা করে টুর্নামেন্টের শৃঙ্খলা বজায় রাখেন।
উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি, চমৎকার মাঠ এবং অংশগ্রহণকারীদের প্রাণবন্ত উৎসাহে প্রবাসী সিলেটি কমিউনিটির এই প্রথম ফুটবল উৎসবটি সিডনিতে তৈরি করেছে এক নতুন উদ্দীপনা ও ঐক্যের দৃষ্টান্ত।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যপ্রবাসী সিলেটবাসীদের ঐক্য, সৌহার্দ্য ও ক্রীড়াস্পৃহা জাগ্রত রাখতে রাজধানী সিডনিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মিনিবার ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫। এর আয়োজন করে ‘জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন অব নিউ সাউথ ওয়েলস ইনক’।
রোববার (২ নভেম্বর) স্থানীয় সময় দুপুরে সিডনির পেরি পার্কে জমজমাট এই টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন করেন সংগঠনের সভাপতি জাহেদুল হক চৌধুরী। আয়োজনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ফারুক আহমেদ। তিনি বলেন, এই ধরনের ক্রীড়া অনুষ্ঠান প্রবাসে তরুণ সমাজকে একত্রিত রাখে এবং সিলেটি ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও মজবুত করে।
টুর্নামেন্টে মোট ৫টি দল অংশগ্রহণ করে। টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ফাইনাল ম্যাচে সিলেট সেভেন ওয়ান্ডার্স দল ২–১ গোলে সিলেট মেইজ রানার্সকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়নের গৌরব অর্জন করে।

বিজয়ী দলকে একটি বড় ট্রফি ও ৫০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার প্রাইজমানি, আর রানার্সআপ দলকে একটি ট্রফি ও ৩০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার প্রাইজমানি প্রদান করা হয়। এ ছাড়া, সকল খেলোয়াড়দের গলায় মেডেল পরিয়ে সম্মাননা জানানো হয়। খেলোয়াড়দের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স, দর্শকদের উচ্ছ্বাস ও প্রাণবন্ত পরিবেশে মাঠটি পরিণত হয় এক উৎসবমুখর প্রবাসী মিলনমেলায়।
টুর্নামেন্ট পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন সংগঠনের ক্রীড়া সম্পাদক আহমেদ আল কবির, সহযোগিতায় ছিলেন নির্বাহী সদস্য ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী ও কামরান হোসেন।

সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন সহসভাপতি সামছ উদ্দিন লুলু ও ফাজিল বারী জসিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আখলাকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আব্দুস শুকুর, অর্থ সম্পাদক জামান সারওয়ার শিপু ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক দিলু সাজ্জাদ আলী।
এ ছাড়া, উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কার্যনির্বাহী সদস্যবৃন্দ, মুহাম্মদ শাহ আলম, মো. গোলাম জাকারিয়া জাকু, হাসান আহমেদ ও মুহাম্মাদ সাদমান রেজা প্রমুখ।

রেফারির দায়িত্ব পালন করেন কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুস সামী চৌধুরী রুহেল, গোলাম রাব্বানী চুন্না ও সুহেব আহমেদ শাকিল। তারা নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠুভাবে খেলা পরিচালনা করে টুর্নামেন্টের শৃঙ্খলা বজায় রাখেন।
উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি, চমৎকার মাঠ এবং অংশগ্রহণকারীদের প্রাণবন্ত উৎসাহে প্রবাসী সিলেটি কমিউনিটির এই প্রথম ফুটবল উৎসবটি সিডনিতে তৈরি করেছে এক নতুন উদ্দীপনা ও ঐক্যের দৃষ্টান্ত।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।
ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া কাউন্সিলের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল সেন্টারসমূহকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।