
বিডিজেন ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল আইনে সড়ক দুর্ঘটনায় মোহাম্মেদ জামাল (৫৩) নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
গত ১৭ নভেম্বর (রোববার) সন্ধ্যায় আল আইনের আল খতম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত জামাল চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপের হরিশপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডের মোহাম্মদ ইদ্রিস মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় একজন কৃষি শ্রমিক ছিলেন।
জামালের সহকর্মী প্রবাসী আবুল খায়ের জানান, জামাল বাইকে করে তার কর্মস্থল আল আইনের আল খতম এলাকা থেকে কেনাকাটার জন্য পার্শ্ববর্তী সুপারমার্কেটে যাচ্ছিলেন। পথে একটি ফোর হুইলারের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন।
এ ঘটনায় জড়িত আরব আমিরাতের এক নাগরিককে আটক করে গাড়িটি জব্দ করেছে পুলিশ। পরে তদন্ত ও আনুষ্ঠানিকতা শেষে গত শনিবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে এয়ার এরাবিয়ার একটি ফ্লাইটে জামালের মরদেহ দেশে আনা হয়।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল আইনে সড়ক দুর্ঘটনায় মোহাম্মেদ জামাল (৫৩) নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
গত ১৭ নভেম্বর (রোববার) সন্ধ্যায় আল আইনের আল খতম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত জামাল চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপের হরিশপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডের মোহাম্মদ ইদ্রিস মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় একজন কৃষি শ্রমিক ছিলেন।
জামালের সহকর্মী প্রবাসী আবুল খায়ের জানান, জামাল বাইকে করে তার কর্মস্থল আল আইনের আল খতম এলাকা থেকে কেনাকাটার জন্য পার্শ্ববর্তী সুপারমার্কেটে যাচ্ছিলেন। পথে একটি ফোর হুইলারের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন।
এ ঘটনায় জড়িত আরব আমিরাতের এক নাগরিককে আটক করে গাড়িটি জব্দ করেছে পুলিশ। পরে তদন্ত ও আনুষ্ঠানিকতা শেষে গত শনিবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে এয়ার এরাবিয়ার একটি ফ্লাইটে জামালের মরদেহ দেশে আনা হয়।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।
ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া কাউন্সিলের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল সেন্টারসমূহকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।