বিডিজেন ডেস্ক
জাপানের বিখ্যাত অ্যানিমেশন সিরিজ ‘ড্রাগন বল’–এর ওপর ভিত্তি করে সৌদি আরবে প্রথম থিম পার্ক নির্মাণ করার কথা ঘোষণা দিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
এ থিম পার্ক নির্মাণ প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, পার্কটির বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের অন্যতম, এটির কেন্দ্রে ৭০ মিটারের (২২৯ দশমিক ৬ ফুট) ‘ড্রাগন’ ও অন্তত ৩০টি রাইড।
জনপ্রিয় অ্যানিমেশন সিরিজের আলোকে কোনো থিম পার্ক নির্মাণের এমন প্রকল্প বিশ্বে এটিই প্রথম।
কাদিয়া ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানির (কিউআইসি) তথ্য অনুযায়ী, পাঁচ লাখ বর্গমিটার স্থানজুড়ে নির্মাণ করা হবে থিম পার্কটি। এর সম্পূর্ণ অর্থায়ন করবে সৌদি আরব সরকার।
‘ড্রাগন বল’-এর জাপানি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান টোয়েই অ্যানিমেশন ও কিউআইসির মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত অংশীদারির অংশ হিসেবে থিম পার্কটি নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
থিম পার্ক ‘ড্রাগন বল’–এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের তথ্য, পার্কে বিশাল আকারের ড্রাগন স্থাপনার ভেতরেও থাকবে একটি রোলার কোস্টার।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের কাছে নির্মাণাধীন অন্যতম বড় বিনোদন ও পর্যটন প্রকল্প হলো ‘কাদিয়া’। তেলনির্ভরতা থেকে অর্থনীতিকে বের করে এনে তা বহুমুখী করার সৌদি পরিকল্পনারই একটি অংশ এ প্রকল্প।
‘ড্রাগন বল’ সিরিজের ভক্তরা সৌদি আরবের এ পরিকল্পনাকে স্বাগত জানালেও এ ঘোষণার সমালোচনা করেছেন কেউ কেউ। এ ক্ষেত্রে দেশটির মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রসঙ্গ টেনেছেন তারা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই সমালোচকেরা সৌদি আরবের মতো একটি দেশে এ ধরনের পার্ক স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
সৌদি আরবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা নিয়ে অভিযোগ করে থাকে বিভিন্ন মানবাধিকার গোষ্ঠী। দেশটিতে এলজিবিটিকিউর অধিকার স্বীকৃত নয়।
‘ড্রাগন বল’ সিরিজের রচয়িতা আকিরা তোরিয়ামার মৃত্যুর কয়েক দিন পর ওই থিম পার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা ঘোষণা করে সৌদি আরব।
ড্রাগন বলের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, তোরিয়ামা ১ মার্চ মারা যান। তাঁর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় পরিবারের সদস্যরা ও খুব অল্প কয়েকজন বন্ধু অংশ নেন।
কমিক সিরিজ ‘ড্রাগন বল’–এর যাত্রা শুরু ১৯৮৪ সালে। নিজেকে ‘সুপার পাওয়ারের’ অধিকারী করতে ‘জাদুকরি ড্রাগন বল’ সংগ্রহে সন গোকু নামের একটি ছেলের চেষ্টাকে ঘিরে সিরিজটির কাহিনি রচিত। জাপানে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত ও আকর্ষণীয় কমিক সিরিজ এটি।
জাপানের বিখ্যাত অ্যানিমেশন সিরিজ ‘ড্রাগন বল’–এর ওপর ভিত্তি করে সৌদি আরবে প্রথম থিম পার্ক নির্মাণ করার কথা ঘোষণা দিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
এ থিম পার্ক নির্মাণ প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, পার্কটির বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের অন্যতম, এটির কেন্দ্রে ৭০ মিটারের (২২৯ দশমিক ৬ ফুট) ‘ড্রাগন’ ও অন্তত ৩০টি রাইড।
জনপ্রিয় অ্যানিমেশন সিরিজের আলোকে কোনো থিম পার্ক নির্মাণের এমন প্রকল্প বিশ্বে এটিই প্রথম।
কাদিয়া ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানির (কিউআইসি) তথ্য অনুযায়ী, পাঁচ লাখ বর্গমিটার স্থানজুড়ে নির্মাণ করা হবে থিম পার্কটি। এর সম্পূর্ণ অর্থায়ন করবে সৌদি আরব সরকার।
‘ড্রাগন বল’-এর জাপানি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান টোয়েই অ্যানিমেশন ও কিউআইসির মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত অংশীদারির অংশ হিসেবে থিম পার্কটি নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
থিম পার্ক ‘ড্রাগন বল’–এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের তথ্য, পার্কে বিশাল আকারের ড্রাগন স্থাপনার ভেতরেও থাকবে একটি রোলার কোস্টার।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের কাছে নির্মাণাধীন অন্যতম বড় বিনোদন ও পর্যটন প্রকল্প হলো ‘কাদিয়া’। তেলনির্ভরতা থেকে অর্থনীতিকে বের করে এনে তা বহুমুখী করার সৌদি পরিকল্পনারই একটি অংশ এ প্রকল্প।
‘ড্রাগন বল’ সিরিজের ভক্তরা সৌদি আরবের এ পরিকল্পনাকে স্বাগত জানালেও এ ঘোষণার সমালোচনা করেছেন কেউ কেউ। এ ক্ষেত্রে দেশটির মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রসঙ্গ টেনেছেন তারা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই সমালোচকেরা সৌদি আরবের মতো একটি দেশে এ ধরনের পার্ক স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
সৌদি আরবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা নিয়ে অভিযোগ করে থাকে বিভিন্ন মানবাধিকার গোষ্ঠী। দেশটিতে এলজিবিটিকিউর অধিকার স্বীকৃত নয়।
‘ড্রাগন বল’ সিরিজের রচয়িতা আকিরা তোরিয়ামার মৃত্যুর কয়েক দিন পর ওই থিম পার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা ঘোষণা করে সৌদি আরব।
ড্রাগন বলের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, তোরিয়ামা ১ মার্চ মারা যান। তাঁর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় পরিবারের সদস্যরা ও খুব অল্প কয়েকজন বন্ধু অংশ নেন।
কমিক সিরিজ ‘ড্রাগন বল’–এর যাত্রা শুরু ১৯৮৪ সালে। নিজেকে ‘সুপার পাওয়ারের’ অধিকারী করতে ‘জাদুকরি ড্রাগন বল’ সংগ্রহে সন গোকু নামের একটি ছেলের চেষ্টাকে ঘিরে সিরিজটির কাহিনি রচিত। জাপানে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত ও আকর্ষণীয় কমিক সিরিজ এটি।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।