
বিডিজেন ডেস্ক

শিল্প খাতে প্রবাসী ফি-তে ছাড় দেওয়ার পর সৌদি আরবে এই খাতে রেকর্ড ৫৪ শতাংশ বিনিয়োগ বেড়েছে। ২০১৯ সালে যেখানে সৌদি আরবে শিল্প খাতে বিনিয়োগ ছিল ৯৯২ বিলিয়ন সৌদি রিয়াল। তা ২০২৪ সালে এসে দাঁড়িয়েছে দেড় ট্রিলিয়ন সৌদি রিয়ালে। ফেডারেশন অব সৌদি চেম্বার্সের অর্থনৈতিক বিষয়ক বিভাগের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনটিতে শিল্প খাতে প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য ফি ছাড় দেওয়ার প্রভাবকে তুলে ধরা হয়েছে। সৌদিতে ২০১৯ সালে শিল্প খাতে প্রবাসী ফি-তে ছাড় দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয় যা ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলমান থাকবে।
প্রতিবেদনে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অবদান, শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা, বিনিয়োগের পরিমাণ, কর্মসংস্থান, খনিজ সম্পদ রপ্তানি, পণ্যের গুণমান এবং শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগের মতো সাতটি মূল সূচকের ওপর ভিত্তি করে গত ৫ বছরে শিল্প খাতের অর্জনগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনের মূল ফলাফলগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রবাসীদের ফি ছাড়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত শিল্প ক্ষেত্র এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে সৌদি জিডিপিতে ১৪ দশমিক ৭ শতাংশ অবদান রেখেছে শিল্পখাত। সৌদিতে শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২০১৯ সালে ছিল ৭ হাজার ৬২৫টি। সেখানে এখন দেশটিতে শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১১ হাজার ৮৬৮টি। প্রবাসী ফি-তে ছাড়ের পাশাপাশি স্থানীয় আইন এবং সরকারি সহায়তার জন্য শিল্প খাতে বিদেশি বিনিয়োগের বৃদ্ধির কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত পাঁচ বছরে সৌদিতে বিদেশি কারখানার সংখ্যা ৭১ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে ৬৬২টি বিদেশি কারখানা ছিল। এখন সেটি বেড়ে এক হাজার ৬৭টিতে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া এই খাতে বৈদেশিক মূলধন বিনিয়োগ এই সময় ১১৬ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে সৌদি আরবে বৈদেশিক মূলধন বিনিয়োগ ছিল ৪৩ বিলিয়ন সৌদি রিয়াল। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৩ বিলিয়ন সৌদি রিয়ালে।
২০২৪ সালের প্রথম তিন মাসের হিসাব অনুযায়ী, সৌদিতে শিল্প শ্রমিকের সংখ্যা ১২ লাখ যার মধ্যে ৩ লাখ ৫৮ হাজার সৌদির নাগরিক। সৌদিতে শিল্প খাতে কর্মরত ব্যক্তিরা সৌদি বেসরকারি খাতের মোট শ্রমশক্তির ১২ দশমিক ৯ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বেসরকারী খাতে স্থানীয়করণ বাড়াতে এবং সৌদিদের জন্য আরও শিল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে বিভিন্ন সরকারি প্রণোদনার ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে।

শিল্প খাতে প্রবাসী ফি-তে ছাড় দেওয়ার পর সৌদি আরবে এই খাতে রেকর্ড ৫৪ শতাংশ বিনিয়োগ বেড়েছে। ২০১৯ সালে যেখানে সৌদি আরবে শিল্প খাতে বিনিয়োগ ছিল ৯৯২ বিলিয়ন সৌদি রিয়াল। তা ২০২৪ সালে এসে দাঁড়িয়েছে দেড় ট্রিলিয়ন সৌদি রিয়ালে। ফেডারেশন অব সৌদি চেম্বার্সের অর্থনৈতিক বিষয়ক বিভাগের প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনটিতে শিল্প খাতে প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য ফি ছাড় দেওয়ার প্রভাবকে তুলে ধরা হয়েছে। সৌদিতে ২০১৯ সালে শিল্প খাতে প্রবাসী ফি-তে ছাড় দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয় যা ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলমান থাকবে।
প্রতিবেদনে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অবদান, শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা, বিনিয়োগের পরিমাণ, কর্মসংস্থান, খনিজ সম্পদ রপ্তানি, পণ্যের গুণমান এবং শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগের মতো সাতটি মূল সূচকের ওপর ভিত্তি করে গত ৫ বছরে শিল্প খাতের অর্জনগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনের মূল ফলাফলগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রবাসীদের ফি ছাড়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত শিল্প ক্ষেত্র এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে সৌদি জিডিপিতে ১৪ দশমিক ৭ শতাংশ অবদান রেখেছে শিল্পখাত। সৌদিতে শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২০১৯ সালে ছিল ৭ হাজার ৬২৫টি। সেখানে এখন দেশটিতে শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১১ হাজার ৮৬৮টি। প্রবাসী ফি-তে ছাড়ের পাশাপাশি স্থানীয় আইন এবং সরকারি সহায়তার জন্য শিল্প খাতে বিদেশি বিনিয়োগের বৃদ্ধির কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত পাঁচ বছরে সৌদিতে বিদেশি কারখানার সংখ্যা ৭১ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে ৬৬২টি বিদেশি কারখানা ছিল। এখন সেটি বেড়ে এক হাজার ৬৭টিতে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া এই খাতে বৈদেশিক মূলধন বিনিয়োগ এই সময় ১১৬ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে সৌদি আরবে বৈদেশিক মূলধন বিনিয়োগ ছিল ৪৩ বিলিয়ন সৌদি রিয়াল। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৩ বিলিয়ন সৌদি রিয়ালে।
২০২৪ সালের প্রথম তিন মাসের হিসাব অনুযায়ী, সৌদিতে শিল্প শ্রমিকের সংখ্যা ১২ লাখ যার মধ্যে ৩ লাখ ৫৮ হাজার সৌদির নাগরিক। সৌদিতে শিল্প খাতে কর্মরত ব্যক্তিরা সৌদি বেসরকারি খাতের মোট শ্রমশক্তির ১২ দশমিক ৯ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বেসরকারী খাতে স্থানীয়করণ বাড়াতে এবং সৌদিদের জন্য আরও শিল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে বিভিন্ন সরকারি প্রণোদনার ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।