
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবের সাবেক জননিরাপত্তা মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল খালেদ বিন কারার আল-হারবি ঘুষ, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) এ ঘোষণা দিয়েছে।
চূড়ান্ত রায়ে তাঁকে ২০ বছরের কারাদণ্ড, ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা এবং আত্মসাৎকৃত তহবিল ফেরত দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে রাজকীয় আদেশের উল্লেখ করে বলা হয়েছে, তদন্তের স্বার্থে আল-হারবিকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে জালিয়াতি, ঘুষ, ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বেশ কিছু অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। তদারকি ও দুর্নীতি দমন কর্তৃপক্ষ সাবেক এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু এবং তাঁকে ফৌজদারি পদ্ধতির ব্যবস্থার অধীনে উপযুক্ত আদালতে রেফার করেছে।
আল-হারবির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত একটি রায় জারি করা হয়েছে। তাঁর দুটি অপরাধ নিশ্চিত হয়েছে; ঘুষ ও জালিয়াতি। তাঁকে ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং দশ লাখ রিয়াল জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে।
তিনি সরকারি ক্ষমতা অপব্যবহার করে ব্যক্তিগত সুবিধা নেওয়া, সরকারি চুক্তিতে জড়িত থাকা এবং সরকারি তহবিল আত্মসাৎ করার জন্যও দোষী সাব্যস্ত হন। এই অপরাধের জন্য তিনি অতিরিক্ত ১০ বছরের কারাদণ্ড পেয়েছেন। এ ছাড়া, তিনি যে অর্থ (মোট ১ কোটি ৮৪ হাজার ৩০৩ সৌদি রিয়াল) ঘুষ নিয়েছেন তা বাজেয়াপ্ত করে কোষাগারে জমা করা হয়েছে।
উপরন্তু, আল-হারবিকে আত্মসাৎকৃত ২৮ লাখ ২৭ হাজার সৌদি রিয়াল রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঘুষ হিসেবে তাঁর আত্মীয়দের দেওয়া ১ লাখ ৭৫ হাজার সৌদি রিয়ালের উপঢৌকন এবং অন্য আর্থিক সাহায্যও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। একইসঙ্গে এই অপরাধের মাধ্যমে তাঁর প্রাপ্ত দুটি কৃষি জমিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া, তাঁকে এই অপরাধ থেকে অর্জিত আরও ৫ লাখ ৮৪ হাজার সৌদি রিয়াল কোষাগারে ফেরত দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে, জনসাধারণের তহবিল রক্ষা, সব ধরনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং যারা ব্যক্তিগত লাভের উদ্দেশ্যে ক্ষমতা অপব্যবহার ও জনস্বার্থের ক্ষতি করে তাদের থেকে সমাজকে রক্ষা করার জন্য সৌদি সরকার অঙ্গিকারাবদ্ধ। অবস্থান বা অবস্থান নির্বিশেষে আইনি ব্যবস্থা লঙ্ঘনকারীদের ওপর প্রয়োগ করা হবে।
সূত্র: আশরাক আল আওসাত

সৌদি আরবের সাবেক জননিরাপত্তা মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল খালেদ বিন কারার আল-হারবি ঘুষ, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) এ ঘোষণা দিয়েছে।
চূড়ান্ত রায়ে তাঁকে ২০ বছরের কারাদণ্ড, ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা এবং আত্মসাৎকৃত তহবিল ফেরত দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে রাজকীয় আদেশের উল্লেখ করে বলা হয়েছে, তদন্তের স্বার্থে আল-হারবিকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে জালিয়াতি, ঘুষ, ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বেশ কিছু অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। তদারকি ও দুর্নীতি দমন কর্তৃপক্ষ সাবেক এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু এবং তাঁকে ফৌজদারি পদ্ধতির ব্যবস্থার অধীনে উপযুক্ত আদালতে রেফার করেছে।
আল-হারবির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত একটি রায় জারি করা হয়েছে। তাঁর দুটি অপরাধ নিশ্চিত হয়েছে; ঘুষ ও জালিয়াতি। তাঁকে ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং দশ লাখ রিয়াল জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে।
তিনি সরকারি ক্ষমতা অপব্যবহার করে ব্যক্তিগত সুবিধা নেওয়া, সরকারি চুক্তিতে জড়িত থাকা এবং সরকারি তহবিল আত্মসাৎ করার জন্যও দোষী সাব্যস্ত হন। এই অপরাধের জন্য তিনি অতিরিক্ত ১০ বছরের কারাদণ্ড পেয়েছেন। এ ছাড়া, তিনি যে অর্থ (মোট ১ কোটি ৮৪ হাজার ৩০৩ সৌদি রিয়াল) ঘুষ নিয়েছেন তা বাজেয়াপ্ত করে কোষাগারে জমা করা হয়েছে।
উপরন্তু, আল-হারবিকে আত্মসাৎকৃত ২৮ লাখ ২৭ হাজার সৌদি রিয়াল রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঘুষ হিসেবে তাঁর আত্মীয়দের দেওয়া ১ লাখ ৭৫ হাজার সৌদি রিয়ালের উপঢৌকন এবং অন্য আর্থিক সাহায্যও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। একইসঙ্গে এই অপরাধের মাধ্যমে তাঁর প্রাপ্ত দুটি কৃষি জমিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া, তাঁকে এই অপরাধ থেকে অর্জিত আরও ৫ লাখ ৮৪ হাজার সৌদি রিয়াল কোষাগারে ফেরত দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে, জনসাধারণের তহবিল রক্ষা, সব ধরনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং যারা ব্যক্তিগত লাভের উদ্দেশ্যে ক্ষমতা অপব্যবহার ও জনস্বার্থের ক্ষতি করে তাদের থেকে সমাজকে রক্ষা করার জন্য সৌদি সরকার অঙ্গিকারাবদ্ধ। অবস্থান বা অবস্থান নির্বিশেষে আইনি ব্যবস্থা লঙ্ঘনকারীদের ওপর প্রয়োগ করা হবে।
সূত্র: আশরাক আল আওসাত
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।