বিডিজেন ডেস্ক
ইতালিতে অবৈধ অভিবাসন বন্ধে দেশটির সরকার টেলিকমিউনিকেশন সঙক্রান্ত একটি আইন সংশোধন করেছে। সংশোধিত আইন অনুযায়ী বৈধ রেসিডেন্স পারমিট না থাকলে সিম কার্ড কিনতে পারবেন না কোনো অভিবাসী।
২৬ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) দেশটির আইনসভা টেলিকমিউনিকেশন কোডের এ সংশোধনী অনুমোদন দিয়েছে। ডিডিএল সিকিউরিটি আইনের ৩২ নম্বর ধারায় এ নিয়মের কথা বলা হয়েছে।
সংশোধিত আইন অনুযায়ী, দেশটিতে আশ্রয়প্রার্থী বা অনিয়মিত অভিবাসী যাদের বৈধ রেসিডেন্স পারমিট নেই, তারা সিম কার্ড কিনতে পারবেন না। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাইরের দেশগুলোর কোনো নাগরিক যদি ইতালিতে সিম কার্ড কিনতে চায়, তাহলে তার দেশটিতে বৈধতা বা রেসিডেন্স পারমিট থাকতে হবে।
একইভাবে দেশটির কোনো প্রতিষ্ঠান তৃতীয় দেশের নাগরিকের কাছে রেসিডেন্স পারমিট ছাড়া সিম কার্ড বিক্রিও করতে পারবে না। যদি কোনো প্রতিষ্ঠান এ আইন অমান্য করে তাহলে সেই প্রতিষ্ঠান ৫ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত বন্ধ ও জরিমানা করার কথা বলা হয়েছে।
এদিকে এই নিয়মের বিরোধিতা করেছেন দেশটিতে বসবাসরত বিভিন্ন দেশের নাগরিক ও অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা। অনেকে এটাকে ‘অভিবাসীবিরোধী’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
দেশটির বামপন্থী নেতা ফিলিবেরতো জারাত্তি স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, ‘টেলিকমিউনিকেশন খাতের এই সংশোধিত আইন নিঃসন্দেহে অভিবাসনবিরোধী। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেয়ো পিয়ান্তেদোসি ও প্রধানমন্ত্রী জর্জা মেলোনির সরকার দেশটিতে বসবাসরত সব অভিবাসীদের নিজ দেশে থাকা পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের অধিকার থেকে বঞ্চিত করছেন।’
তিনি মনে করেন, সরকার এই আইনের মাধ্যমে কৌশলে অভিবাসীদের চাপের মুখে ফেলতে চাচ্ছে। এতে অভিবাসীরা সিম না কিনতে পেরে অন্য দেশে চলে যাওয়ার চিন্তা করবে।
ইতালিতে বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি বাস করেন। কতজন বাংলাদেশি অবৈধভাবে দেশটিতে বসবাস করছেন তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। ধারণা করা হয় কয়েক হাজার বাংলাদেশি ইতালিতে অবৈধভাবে বসবাস করছেন। দেশটির নতুন আইনের কারণে তারা সমস্যায় পড়বেন।
ইতালিতে অবৈধ অভিবাসন বন্ধে দেশটির সরকার টেলিকমিউনিকেশন সঙক্রান্ত একটি আইন সংশোধন করেছে। সংশোধিত আইন অনুযায়ী বৈধ রেসিডেন্স পারমিট না থাকলে সিম কার্ড কিনতে পারবেন না কোনো অভিবাসী।
২৬ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) দেশটির আইনসভা টেলিকমিউনিকেশন কোডের এ সংশোধনী অনুমোদন দিয়েছে। ডিডিএল সিকিউরিটি আইনের ৩২ নম্বর ধারায় এ নিয়মের কথা বলা হয়েছে।
সংশোধিত আইন অনুযায়ী, দেশটিতে আশ্রয়প্রার্থী বা অনিয়মিত অভিবাসী যাদের বৈধ রেসিডেন্স পারমিট নেই, তারা সিম কার্ড কিনতে পারবেন না। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাইরের দেশগুলোর কোনো নাগরিক যদি ইতালিতে সিম কার্ড কিনতে চায়, তাহলে তার দেশটিতে বৈধতা বা রেসিডেন্স পারমিট থাকতে হবে।
একইভাবে দেশটির কোনো প্রতিষ্ঠান তৃতীয় দেশের নাগরিকের কাছে রেসিডেন্স পারমিট ছাড়া সিম কার্ড বিক্রিও করতে পারবে না। যদি কোনো প্রতিষ্ঠান এ আইন অমান্য করে তাহলে সেই প্রতিষ্ঠান ৫ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত বন্ধ ও জরিমানা করার কথা বলা হয়েছে।
এদিকে এই নিয়মের বিরোধিতা করেছেন দেশটিতে বসবাসরত বিভিন্ন দেশের নাগরিক ও অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা। অনেকে এটাকে ‘অভিবাসীবিরোধী’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
দেশটির বামপন্থী নেতা ফিলিবেরতো জারাত্তি স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, ‘টেলিকমিউনিকেশন খাতের এই সংশোধিত আইন নিঃসন্দেহে অভিবাসনবিরোধী। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেয়ো পিয়ান্তেদোসি ও প্রধানমন্ত্রী জর্জা মেলোনির সরকার দেশটিতে বসবাসরত সব অভিবাসীদের নিজ দেশে থাকা পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের অধিকার থেকে বঞ্চিত করছেন।’
তিনি মনে করেন, সরকার এই আইনের মাধ্যমে কৌশলে অভিবাসীদের চাপের মুখে ফেলতে চাচ্ছে। এতে অভিবাসীরা সিম না কিনতে পেরে অন্য দেশে চলে যাওয়ার চিন্তা করবে।
ইতালিতে বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি বাস করেন। কতজন বাংলাদেশি অবৈধভাবে দেশটিতে বসবাস করছেন তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। ধারণা করা হয় কয়েক হাজার বাংলাদেশি ইতালিতে অবৈধভাবে বসবাস করছেন। দেশটির নতুন আইনের কারণে তারা সমস্যায় পড়বেন।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।