বিডিজেন ডেস্ক
দোহা ব্যাঙ্কের ঋণ জালিয়াতির ঘটনায় ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) ২৮ আগস্ট কেরালার তিনটি স্থানে অভিযান চালিয়েছে। কান্নুর-ভিত্তিক একজন ব্যবসায়ীর এই বিশাল আর্থিক জালিয়াতি সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি প্রমাণে এই অভিযান চালান হয়। ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, প্রধান সন্দেহভাজন ইসমাইল চক্কারাথ কাতারের রাজধানী দোহায় ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক লিমিটেডে প্রায় ৬১ কোটি রুপিরও বেশি প্রতারণা করেছেন বলে অভিযোগ।
ইডির কোঝিকোড় কার্যালয় প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট (পিএমএলএ)-এর অধীনে এই অভিযান চালায় এবং সাড়ে তিন লাখ রুপি নগদ ও গুরুত্বপূর্ণ নথি জব্দ করে। এ থেকে চকরাথের আন্তর্জাতিক কেলেঙ্কারির সাথে যুক্ত থাকার প্রমাণ মিলেছে বলে এএনআই জানিয়েছে।
অর্থ পাচারের মামলাটি কেরালা পুলিশের (কান্নুর ও কাসারাগোদ জেলা) ক্রাইম ব্রাঞ্চ এবং অর্থনৈতিক অপরাধ দমন শাখার দায়ের করা একটি এফআইআরের ভিত্তিতে হয়েছে। এতে অভিযোগ করা হয় যে, কান্নুরের থুভাক্কুনুর বাসিন্দা চকরাথ গ্রান্ট মার্ট ট্রেডিং নামে একটি ফার্ম চালাচ্ছিলেন। তদন্তে বেরিয়ে আসে যে, চাক্কারাথ তাঁর দোহা-ভিত্তিক ফার্ম, গ্রান্ট মার্ট ট্রেডিংকে বড় করার জন্য ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক লিমিটেড থেকে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৬১.২৮ কোটি রুপি ঋণ নিয়েছিলেন। অভিযোগ করা হয় যে, তিনি ঋণ পরিশোধ করেননি বা ঋণ যে কাজে নেওয়া তাতে ব্যবহার করেননি।
কান্নুর ও কাসারগোড়ে ক্রাইম ব্রাঞ্চের অর্থনৈতিক অপরাধ শাখার দায়ের করা এফআইআরের ওপর ভিত্তি করে ইডির তদন্ত শুরু হয়েছে। এই তদন্তে আর্থিক অসদাচরণের একটি জটিল জাল উন্মোচিত হয়েছে। তদন্তের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলোর দাবি, চক্করথ ঋণের সমপরিমাণ অর্থ কেরালার ওয়েনাডে বিনিয়োগের জন্য সরিয়ে নিয়েছিলেন। তার পুরোটাই ছিল বেনামি লেনদেন।
তদন্ত শুরু হওয়ার সাথে সাথে, কর্তৃপক্ষ চক্করথের বিস্তৃত নেটওয়ার্ক এবং তার কথিত আর্থিক অপরাধের বিষয়গুলো সম্পূর্ণ যাচাই করছে। কর্তৃপক্ষ বলেছে যে, মামলাটি আন্তঃসীমান্ত আর্থিক জালিয়াতির ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জ এবং এই ধরনের অত্যাধুনিক স্কিমগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বর্ধিত আন্তর্জাতিক সহযোগিতার প্রয়োজনিয়তা তুলে ধরেছে।
দোহা ব্যাঙ্কের ঋণ জালিয়াতির ঘটনায় ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) ২৮ আগস্ট কেরালার তিনটি স্থানে অভিযান চালিয়েছে। কান্নুর-ভিত্তিক একজন ব্যবসায়ীর এই বিশাল আর্থিক জালিয়াতি সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি প্রমাণে এই অভিযান চালান হয়। ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, প্রধান সন্দেহভাজন ইসমাইল চক্কারাথ কাতারের রাজধানী দোহায় ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক লিমিটেডে প্রায় ৬১ কোটি রুপিরও বেশি প্রতারণা করেছেন বলে অভিযোগ।
ইডির কোঝিকোড় কার্যালয় প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট (পিএমএলএ)-এর অধীনে এই অভিযান চালায় এবং সাড়ে তিন লাখ রুপি নগদ ও গুরুত্বপূর্ণ নথি জব্দ করে। এ থেকে চকরাথের আন্তর্জাতিক কেলেঙ্কারির সাথে যুক্ত থাকার প্রমাণ মিলেছে বলে এএনআই জানিয়েছে।
অর্থ পাচারের মামলাটি কেরালা পুলিশের (কান্নুর ও কাসারাগোদ জেলা) ক্রাইম ব্রাঞ্চ এবং অর্থনৈতিক অপরাধ দমন শাখার দায়ের করা একটি এফআইআরের ভিত্তিতে হয়েছে। এতে অভিযোগ করা হয় যে, কান্নুরের থুভাক্কুনুর বাসিন্দা চকরাথ গ্রান্ট মার্ট ট্রেডিং নামে একটি ফার্ম চালাচ্ছিলেন। তদন্তে বেরিয়ে আসে যে, চাক্কারাথ তাঁর দোহা-ভিত্তিক ফার্ম, গ্রান্ট মার্ট ট্রেডিংকে বড় করার জন্য ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক লিমিটেড থেকে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৬১.২৮ কোটি রুপি ঋণ নিয়েছিলেন। অভিযোগ করা হয় যে, তিনি ঋণ পরিশোধ করেননি বা ঋণ যে কাজে নেওয়া তাতে ব্যবহার করেননি।
কান্নুর ও কাসারগোড়ে ক্রাইম ব্রাঞ্চের অর্থনৈতিক অপরাধ শাখার দায়ের করা এফআইআরের ওপর ভিত্তি করে ইডির তদন্ত শুরু হয়েছে। এই তদন্তে আর্থিক অসদাচরণের একটি জটিল জাল উন্মোচিত হয়েছে। তদন্তের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলোর দাবি, চক্করথ ঋণের সমপরিমাণ অর্থ কেরালার ওয়েনাডে বিনিয়োগের জন্য সরিয়ে নিয়েছিলেন। তার পুরোটাই ছিল বেনামি লেনদেন।
তদন্ত শুরু হওয়ার সাথে সাথে, কর্তৃপক্ষ চক্করথের বিস্তৃত নেটওয়ার্ক এবং তার কথিত আর্থিক অপরাধের বিষয়গুলো সম্পূর্ণ যাচাই করছে। কর্তৃপক্ষ বলেছে যে, মামলাটি আন্তঃসীমান্ত আর্থিক জালিয়াতির ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জ এবং এই ধরনের অত্যাধুনিক স্কিমগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বর্ধিত আন্তর্জাতিক সহযোগিতার প্রয়োজনিয়তা তুলে ধরেছে।
মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর তুলনায় বাহরাইনের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা কম খরচ ও বেশি সুবিধার কারণে অভিবাসীদের কাছে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এই ভিসা মধ্যম স্তরের পেশাদার, সম্পত্তিতে বিনিয়োগকারী এবং অবসরপ্রাপ্তদের জন্য দীর্ঘমেয়াদে বসবাসের সুবিধা দিয়ে থাকে।
কুয়েতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অপরাধ তদন্ত বিভাগ বাংলাদেশ অধ্যুষিত জিলিব আল-শুয়েখ এলাকায় বসবাসকারী প্রবাসী শ্রমিকদের হয়রানি বা ক্ষতি না করার বিনিময়ে অর্থ দাবি করে চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত একজন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে। সম্প্রতি তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
কুয়েতে বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য প্রথমবারের মতো ন্যূনতম বেতন কাঠামো নির্ধারণ করেছে দেশটির বাংলাদেশ দূতাবাস। ১ আগস্ট থেকে এই নতুন বেতন কাঠামো কার্যকর হবে। নতুন ভিসার জন্য নিয়োগকারীর এই বেতন কাঠামো মানা বাধ্যতামূলক।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে কর্মস্থলে কর্তব্যরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এক প্রবাসী বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে।