বিডিজেন ডেস্ক
দাম বৃদ্ধির কারণে দুবাইয়ের সোনার বাজারে সাধারণ ক্রেতার সংখ্যা কমে গেছে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাংলাদেশিরা বেশি দামে সোনা কিনছেন না।
দুবাই গোল্ড সোকে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশির ভাগ ক্রেতা প্রবাসী বাংলাদেশিরা। সোনার দাম বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশি ক্রেতাদের সোনার অলংকার কেনার প্রবণতা দিন দিন কমছে।
জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্রেতার সংখ্যা প্রায় ২০ ভাগ হ্রাস পেয়েছে। এতে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন।
২০ সেপ্টেম্বর দুবাইয়ের সোনার বাজারে ২৪ ক্যারেট প্রতি গ্রাম সোনা সর্বোচ্চ ৩১১ দিরহাম ৭৫ ফিল (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১০ হাজার টাকা বেশি), ২২ ক্যারেট ২৮৮ দিরহাম ৭৫ ফিল এবং ২১ ক্যারেট ২৭৯ দিরহাম ৫০ ফিলে বিক্রি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, ২০২৪ সালের শুরুতে দুবাইয়ে প্রতি গ্রাম সোনার দাম ছিল ২৩০ দিরহামের মতো। বছরের মাঝামাঝি সময়ে দাম বাড়তে থাকে। সেপ্টেম্বরে দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে গেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে সোনার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে অনেক বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান। বছরের এই সময়ে হঠাৎ সোনার দাম বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিক্রি কমে গেছে।
এদিকে ২১ সেপ্টেম্বর স্পট মার্কেটে প্রতি আউন্স সোনা বেচাকেনা হয়েছে ২ হাজার ৬২২ দশমিক ৩ ডলারে। একদিনে প্রতি আউন্স সোনার দাম ৩৪ দশমিক ৯৫ ডলার বেড়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার কমানোয় বিশ্বে বাড়ছে সোনা কেনার প্রবণতা। বিশ্ববাজারে যে হারে দাম বাড়ছে, এতে যেকোনো সময় প্রতি আউন্স সোনার দাম আরও বেড়ে যেতে পারে।
দাম বৃদ্ধির কারণে দুবাইয়ের সোনার বাজারে সাধারণ ক্রেতার সংখ্যা কমে গেছে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাংলাদেশিরা বেশি দামে সোনা কিনছেন না।
দুবাই গোল্ড সোকে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশির ভাগ ক্রেতা প্রবাসী বাংলাদেশিরা। সোনার দাম বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশি ক্রেতাদের সোনার অলংকার কেনার প্রবণতা দিন দিন কমছে।
জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্রেতার সংখ্যা প্রায় ২০ ভাগ হ্রাস পেয়েছে। এতে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন।
২০ সেপ্টেম্বর দুবাইয়ের সোনার বাজারে ২৪ ক্যারেট প্রতি গ্রাম সোনা সর্বোচ্চ ৩১১ দিরহাম ৭৫ ফিল (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১০ হাজার টাকা বেশি), ২২ ক্যারেট ২৮৮ দিরহাম ৭৫ ফিল এবং ২১ ক্যারেট ২৭৯ দিরহাম ৫০ ফিলে বিক্রি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, ২০২৪ সালের শুরুতে দুবাইয়ে প্রতি গ্রাম সোনার দাম ছিল ২৩০ দিরহামের মতো। বছরের মাঝামাঝি সময়ে দাম বাড়তে থাকে। সেপ্টেম্বরে দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে গেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে সোনার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে অনেক বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান। বছরের এই সময়ে হঠাৎ সোনার দাম বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিক্রি কমে গেছে।
এদিকে ২১ সেপ্টেম্বর স্পট মার্কেটে প্রতি আউন্স সোনা বেচাকেনা হয়েছে ২ হাজার ৬২২ দশমিক ৩ ডলারে। একদিনে প্রতি আউন্স সোনার দাম ৩৪ দশমিক ৯৫ ডলার বেড়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার কমানোয় বিশ্বে বাড়ছে সোনা কেনার প্রবণতা। বিশ্ববাজারে যে হারে দাম বাড়ছে, এতে যেকোনো সময় প্রতি আউন্স সোনার দাম আরও বেড়ে যেতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।