বিডিজেন ডেস্ক
ভারতের উত্তর প্রদেশের এক নারীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আদালত। তাঁর শেষ আবেদনও খারিজ হয়ে গেছে। আগামী ২০ সেপ্টেম্বরের পরে যেকোনো সময় তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হতে পারে। শাহজাদি সাব্বির খান (৩০) নামে ওই নারীর বিরুদ্ধে এক নাবালক ছেলেকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। তিনি বর্তমানে আবুধাবির আল ওয়াথবা কারাগারে বন্দী।
এখন মেয়েকে বাঁচাতে ওই নারীর বাবা ৬৬ বছর বয়সী সাব্বির খান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছেন। সাব্বিরের দাবি, তাঁর মেয়েকে মিথ্যাভাবে হত্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে। তিনি বলে, শাহজাদি আবুধাবিতে এক দম্পতির বাড়িতে কাজ করত। তাঁদের নাবালক ছেলেকে হত্যার জন্য তাঁকে অন্যায়ভাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
সাব্বির খান ভারতের ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকাকে বলেন, “আমার মেয়ে ২০২২ সাল থেকে আবুধাবির আল ওয়াথবা কারাগারে বন্দী। গত সপ্তাহে সে আমাকে ফোনে জানায় যে, তার আপিল প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে এবং ২০ সেপ্টেম্বরের পর যে কোনো সময় তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হতে পারে। প্রাথমিকভাবে, আইনি প্রতিনিধিত্বের অনুপস্থিতির কারণে তাঁর মামলাটি সঠিকভাবে আদালতে উপস্থাপন করা হয়নি। কিন্তু সম্প্রতি স্থানীয় কিছু লোক পদক্ষেপ নিয়েছে। তাকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে এসেছে। একজন আইনজীবীকে এখন তার মামলা লড়ার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে অনেক দেরি হতে পারে।”
সাব্বির আরও বলেন, “মৃত্যুদণ্ডের বিষয়ে জানার পর থেকে আমি স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি। এখন যেহেতু তাঁর আপিল খারিজ হয়ে গেছে, আমি চিন্তিত। দুই দিন আগে, আমি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অন্যান্য কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছিলাম, আমার মেয়েকে বাঁচাতে। তাঁদের হস্তক্ষেপের অনুরোধ জানিয়েছিলাম।”
সাব্বির খান ও নাজরা বেগমের তিন মেয়ের মধ্যে সবচেয়ে ছোট শাহজাদী সাব্বির খান অবিবাহিত। শাহজাদী ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশুনা করেছেন। তিনি দুবাইয়ে রোটি ব্যাঙ্ক নামে একটি এনজিওতে কর্মরত ছিলেন বলে সাব্বির দাবি করেন।
ভারতের উত্তর প্রদেশের এক নারীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আদালত। তাঁর শেষ আবেদনও খারিজ হয়ে গেছে। আগামী ২০ সেপ্টেম্বরের পরে যেকোনো সময় তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হতে পারে। শাহজাদি সাব্বির খান (৩০) নামে ওই নারীর বিরুদ্ধে এক নাবালক ছেলেকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। তিনি বর্তমানে আবুধাবির আল ওয়াথবা কারাগারে বন্দী।
এখন মেয়েকে বাঁচাতে ওই নারীর বাবা ৬৬ বছর বয়সী সাব্বির খান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছেন। সাব্বিরের দাবি, তাঁর মেয়েকে মিথ্যাভাবে হত্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে। তিনি বলে, শাহজাদি আবুধাবিতে এক দম্পতির বাড়িতে কাজ করত। তাঁদের নাবালক ছেলেকে হত্যার জন্য তাঁকে অন্যায়ভাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
সাব্বির খান ভারতের ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকাকে বলেন, “আমার মেয়ে ২০২২ সাল থেকে আবুধাবির আল ওয়াথবা কারাগারে বন্দী। গত সপ্তাহে সে আমাকে ফোনে জানায় যে, তার আপিল প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে এবং ২০ সেপ্টেম্বরের পর যে কোনো সময় তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হতে পারে। প্রাথমিকভাবে, আইনি প্রতিনিধিত্বের অনুপস্থিতির কারণে তাঁর মামলাটি সঠিকভাবে আদালতে উপস্থাপন করা হয়নি। কিন্তু সম্প্রতি স্থানীয় কিছু লোক পদক্ষেপ নিয়েছে। তাকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে এসেছে। একজন আইনজীবীকে এখন তার মামলা লড়ার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে অনেক দেরি হতে পারে।”
সাব্বির আরও বলেন, “মৃত্যুদণ্ডের বিষয়ে জানার পর থেকে আমি স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি। এখন যেহেতু তাঁর আপিল খারিজ হয়ে গেছে, আমি চিন্তিত। দুই দিন আগে, আমি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অন্যান্য কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছিলাম, আমার মেয়েকে বাঁচাতে। তাঁদের হস্তক্ষেপের অনুরোধ জানিয়েছিলাম।”
সাব্বির খান ও নাজরা বেগমের তিন মেয়ের মধ্যে সবচেয়ে ছোট শাহজাদী সাব্বির খান অবিবাহিত। শাহজাদী ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশুনা করেছেন। তিনি দুবাইয়ে রোটি ব্যাঙ্ক নামে একটি এনজিওতে কর্মরত ছিলেন বলে সাব্বির দাবি করেন।
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।