বিডিজেন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নতুন টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে। টার্মিনালটি বর্তমান টার্মিনালের চেয়ে পাঁচ গুণ বড় হবে। বলা হচ্ছে, নতুন এই টার্মিনাল বিশ্বের সবচেয়ে বড় হবে।
আরব আমিরাতের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম এ বছরের ২৮ এপ্রিল নতুন এ টার্মিনালের নির্মাণকাজ শুরুর ঘোষণা দেন।
এ সময় তিনি বলেন, প্রতিবছর ২৬ কোটির বেশি যাত্রী বিমানবন্দরের নতুন এই টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারবেন।
নতুন এই টার্মিনাল নির্মাণে খরচ হবে ৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলার।
শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম আরও বলেন, আগামী বছরগুলোয় দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সব কার্যক্রম তুলনামূলক নতুন আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্থানান্তর করা হবে।
এক এক্স পোস্টে শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম বলেন, এই বিমানবন্দর ঘিরে দুবাইয়ের দক্ষিণাঞ্চলে পুরো একটি শহর গড়ে তোলা হবে। লাখ লাখ মানুষের আবাসনের ব্যবস্থা থাকবে সেখানে। বৈশ্বিক আকাশসেবার কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে এই বিমানবন্দর।
২০১০ সালে আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু করা হয়। ৫টি রানওয়ে ও ৪০০টি উড়োজাহাজ রাখার সুব্যবস্থা আছে এখানে। দুবাইয়ের এমিরেটাস এয়ারলাইনসের কার্যক্রম চলবে এখান থেকে।
দুবাই বিমানবন্দরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) পল গ্রিফিথস বলেন, এ উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নেতৃস্থানীয় উড়োজাহাজ চলাচলের কেন্দ্র হিসেবে দুবাইয়ের অবস্থানকে আরও মজবুত করবে।
টানা ১০ বছর বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলোর একটি দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। যাত্রীর চাপে এই বিমানবন্দরের সক্ষমতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ২০২৩ সালে এই বিমানবন্দর দিয়ে প্রায় ৮ কোটি ৭০ লাখ যাত্রী চলাচল করেছেন। এই যাত্রীসংখ্যা করোনা মহামারির আগের মতোই।
সূত্র: আল জাজিরা
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নতুন টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে। টার্মিনালটি বর্তমান টার্মিনালের চেয়ে পাঁচ গুণ বড় হবে। বলা হচ্ছে, নতুন এই টার্মিনাল বিশ্বের সবচেয়ে বড় হবে।
আরব আমিরাতের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম এ বছরের ২৮ এপ্রিল নতুন এ টার্মিনালের নির্মাণকাজ শুরুর ঘোষণা দেন।
এ সময় তিনি বলেন, প্রতিবছর ২৬ কোটির বেশি যাত্রী বিমানবন্দরের নতুন এই টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারবেন।
নতুন এই টার্মিনাল নির্মাণে খরচ হবে ৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলার।
শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম আরও বলেন, আগামী বছরগুলোয় দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সব কার্যক্রম তুলনামূলক নতুন আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্থানান্তর করা হবে।
এক এক্স পোস্টে শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম বলেন, এই বিমানবন্দর ঘিরে দুবাইয়ের দক্ষিণাঞ্চলে পুরো একটি শহর গড়ে তোলা হবে। লাখ লাখ মানুষের আবাসনের ব্যবস্থা থাকবে সেখানে। বৈশ্বিক আকাশসেবার কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে এই বিমানবন্দর।
২০১০ সালে আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু করা হয়। ৫টি রানওয়ে ও ৪০০টি উড়োজাহাজ রাখার সুব্যবস্থা আছে এখানে। দুবাইয়ের এমিরেটাস এয়ারলাইনসের কার্যক্রম চলবে এখান থেকে।
দুবাই বিমানবন্দরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) পল গ্রিফিথস বলেন, এ উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নেতৃস্থানীয় উড়োজাহাজ চলাচলের কেন্দ্র হিসেবে দুবাইয়ের অবস্থানকে আরও মজবুত করবে।
টানা ১০ বছর বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলোর একটি দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। যাত্রীর চাপে এই বিমানবন্দরের সক্ষমতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ২০২৩ সালে এই বিমানবন্দর দিয়ে প্রায় ৮ কোটি ৭০ লাখ যাত্রী চলাচল করেছেন। এই যাত্রীসংখ্যা করোনা মহামারির আগের মতোই।
সূত্র: আল জাজিরা
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।