বিডিজেন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) চলছে দুই মাসব্যাপী সাধারণ ক্ষমার কার্যক্রম। এর আওতায় দেশটিতে বসবাসরত ভিসার মেয়াদোর্ত্তীণ, অনিয়মিত ও অবৈধ অভিবাসীরা আবেদন সাপেক্ষে বৈধ হতে পারছেন। বৈধতা নিশ্চিতে দেশটির ইমিগ্রেশন সেন্টারগুলোতে প্রতিদিন ভিড় বাড়ছে। জেল-জরিমানা ছাড়া দেশে ফেরার সুযোগ নিতেও ব্যস্ত অনেকে।
এ সুযোগ কাজে লাগতে তৎপর বাংলাদেশিরাও। তারা পাসপোর্টের মেয়াদ বাড়াতে ভিড় করছেন দেশটিতে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনে।
সাধারণ ক্ষমার আওতায় জেল-জরিমানা ছাড়াই দেশে ফেরার এ সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না বাংলাদেশিরা।
একজন প্রবাসী জানালেন, ‘তিন বছর ধরে ভিসা নাই। অনেক দিন পর সুস্থভাবে দেশে যেতে পারছি সাধারণ ক্ষমা নিয়ে। জেল জরিমানা ছাড়াই যাচ্ছি এই জন্য অনেক শুকরিয়া।’
জানা গেছে, ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেটে ই-পাসপোর্টের আবেদন জমা পড়েছে ৬ হাজার ৮৩৫টি। আর এমআরপি পাসপোর্টের আবেদন ৮৪৪টি।
অন্যদিকে আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাসে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬৩০টি ই-পাসপোর্ট এবং ৭৫৫টি এমআরপি পাসপোর্টের আবেদন করেছেন প্রবাসীরা।
এদিকে বৈধতার জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আবেদন নিশ্চিতের তাগিদ দিয়েছেন দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন।
তিনি বলেন, ‘দেরিতে যদি পাসপোর্টের আবেদন করা হয়, তাহলে পাসপোর্ট এখানে পৌঁছাতে দেরি হতে পারে। পাসপোর্ট হাতে না পেলে বৈধ হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবেন অবৈধরা। এ জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ যারা সাধারণ ক্ষমা পেতে চান তারা যেন অবশ্যই ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পাসপোর্টের জন্য আবেদন দাখিল করেন।’
উল্লেখ্য, করোনা পরবর্তীসময়ে ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ায় ভিজিট ও অন্য ভিসায় আরব আমিরাতে প্রবেশ করেন হাজার হাজার বাংলাদেশি। অনেকে ভিসা পরিবর্তন করে কাজের সুযোগ পেলেও বেশির ভাগেরই ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে যায়। এতে দেশটিতে অবৈধ হয়ে পড়েন কয়েক হাজার বাংলাদেশি।
আটকে পড়া এই অবৈধ অভিবাসীদের জন্য আগস্টে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে সাধারণ ক্ষমার এই কার্যক্রম। এতে করে মেয়াদোত্তীর্ণ, অনিয়মিত বা কাগজপত্রবিহীন অভিবাসীরা জেল-জরিমানা ছাড়াই নিজ দেশে ফিরতে পারবেন। সুযোগ থাকছে বৈধ হওয়ারও।
দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেট কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন বলেন, ‘যারা কোনো কারণে আনডকুমেন্টেড হয়ে গেছে, যাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে বা ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে তারা এই সুবিধার আওতায় বৈধতা পাবেন।'
তা'মিম বা নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের জন্যেও বলবৎ থাকবে সাধারণ ক্ষমা। এ ছাড়া, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সরবরাহ করলে অবৈধ অভিবাসীদের ট্রাভেল পারমিট দেবে কনস্যুলেট। ট্রাভেল পারমিট পেলে সংশ্লিষ্ট ইমিগ্রেশন থেকে সংগ্রহ করা যাবে এক্সিট পারমিটও।
এক্সিট পারমিট পাওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে দেশে ফিরতে হবে অভিবাসীদের। সাধারণ ক্ষমা চলাকালে এক্সিট পারমিট নিয়ে দেশে গেলে কোনোপ্রকার নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বেন না অনুপ্রবেশকারী।
বি এম জামাল হোসেন বলেন, 'সাধারণ ক্ষমা চলাকালে এক্সিট পারমিট নিয়ে যারা যাবেন তাদের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা নেই। তারা আবার আসতে পারবেন।'
সাধারণ ক্ষমা চলাকালে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় বৈধ পাসপোর্টের।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) চলছে দুই মাসব্যাপী সাধারণ ক্ষমার কার্যক্রম। এর আওতায় দেশটিতে বসবাসরত ভিসার মেয়াদোর্ত্তীণ, অনিয়মিত ও অবৈধ অভিবাসীরা আবেদন সাপেক্ষে বৈধ হতে পারছেন। বৈধতা নিশ্চিতে দেশটির ইমিগ্রেশন সেন্টারগুলোতে প্রতিদিন ভিড় বাড়ছে। জেল-জরিমানা ছাড়া দেশে ফেরার সুযোগ নিতেও ব্যস্ত অনেকে।
এ সুযোগ কাজে লাগতে তৎপর বাংলাদেশিরাও। তারা পাসপোর্টের মেয়াদ বাড়াতে ভিড় করছেন দেশটিতে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনে।
সাধারণ ক্ষমার আওতায় জেল-জরিমানা ছাড়াই দেশে ফেরার এ সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না বাংলাদেশিরা।
একজন প্রবাসী জানালেন, ‘তিন বছর ধরে ভিসা নাই। অনেক দিন পর সুস্থভাবে দেশে যেতে পারছি সাধারণ ক্ষমা নিয়ে। জেল জরিমানা ছাড়াই যাচ্ছি এই জন্য অনেক শুকরিয়া।’
জানা গেছে, ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেটে ই-পাসপোর্টের আবেদন জমা পড়েছে ৬ হাজার ৮৩৫টি। আর এমআরপি পাসপোর্টের আবেদন ৮৪৪টি।
অন্যদিকে আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাসে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬৩০টি ই-পাসপোর্ট এবং ৭৫৫টি এমআরপি পাসপোর্টের আবেদন করেছেন প্রবাসীরা।
এদিকে বৈধতার জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আবেদন নিশ্চিতের তাগিদ দিয়েছেন দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন।
তিনি বলেন, ‘দেরিতে যদি পাসপোর্টের আবেদন করা হয়, তাহলে পাসপোর্ট এখানে পৌঁছাতে দেরি হতে পারে। পাসপোর্ট হাতে না পেলে বৈধ হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবেন অবৈধরা। এ জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ যারা সাধারণ ক্ষমা পেতে চান তারা যেন অবশ্যই ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পাসপোর্টের জন্য আবেদন দাখিল করেন।’
উল্লেখ্য, করোনা পরবর্তীসময়ে ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ায় ভিজিট ও অন্য ভিসায় আরব আমিরাতে প্রবেশ করেন হাজার হাজার বাংলাদেশি। অনেকে ভিসা পরিবর্তন করে কাজের সুযোগ পেলেও বেশির ভাগেরই ভিসার মেয়াদ ফুরিয়ে যায়। এতে দেশটিতে অবৈধ হয়ে পড়েন কয়েক হাজার বাংলাদেশি।
আটকে পড়া এই অবৈধ অভিবাসীদের জন্য আগস্টে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে সাধারণ ক্ষমার এই কার্যক্রম। এতে করে মেয়াদোত্তীর্ণ, অনিয়মিত বা কাগজপত্রবিহীন অভিবাসীরা জেল-জরিমানা ছাড়াই নিজ দেশে ফিরতে পারবেন। সুযোগ থাকছে বৈধ হওয়ারও।
দুবাইয়ের বাংলাদেশ কনস্যুলেট কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন বলেন, ‘যারা কোনো কারণে আনডকুমেন্টেড হয়ে গেছে, যাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে বা ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে তারা এই সুবিধার আওতায় বৈধতা পাবেন।'
তা'মিম বা নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের জন্যেও বলবৎ থাকবে সাধারণ ক্ষমা। এ ছাড়া, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সরবরাহ করলে অবৈধ অভিবাসীদের ট্রাভেল পারমিট দেবে কনস্যুলেট। ট্রাভেল পারমিট পেলে সংশ্লিষ্ট ইমিগ্রেশন থেকে সংগ্রহ করা যাবে এক্সিট পারমিটও।
এক্সিট পারমিট পাওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে দেশে ফিরতে হবে অভিবাসীদের। সাধারণ ক্ষমা চলাকালে এক্সিট পারমিট নিয়ে দেশে গেলে কোনোপ্রকার নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বেন না অনুপ্রবেশকারী।
বি এম জামাল হোসেন বলেন, 'সাধারণ ক্ষমা চলাকালে এক্সিট পারমিট নিয়ে যারা যাবেন তাদের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা নেই। তারা আবার আসতে পারবেন।'
সাধারণ ক্ষমা চলাকালে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় বৈধ পাসপোর্টের।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।