logo
মতামত

গল্প: বিবর্ণ বিয়ে

ইসহাক হাফিজ৪ দিন আগে
Copied!
গল্প: বিবর্ণ বিয়ে
ছবি: এআই দিয়ে তৈরি

কিছুক্ষণ আগে সকালের ট্রেনটা স্টেশন ছেড়ে গেছে— চারদিক কিছুটা নীরব। স্টেশনের পাশে রেল সড়কের পাশে ছোট্ট পুকুরটির পাড়ে আলমের চায়ের দোকান। প্রায় শুকিয়ে আসা পুকুরের কাদাপানিতে দাঁড়িয়ে একটা কুকুর; এদিক ওদিক তাকায়, কিসের গন্ধ শুকে যেন। আলমের দোকানে পেছনের দিকে একটা বাঁশের মাচা—এখানে বসে মেয়েরা চা–নাশতা করা, দূর-দূরান্ত হেঁটে এসে একটু বিশ্রাম নেওয়ার পাশাপাশি ট্রেনের অপেক্ষা করা—এই। খোদেজা এ মাচায় বসে ওই জলের কাছে ঘোরাঘুরি করা কুকুরটির দিকে চেয়ে আছে।

সেদিকে চোখ পড়তেই আলম বলল, কিগো এ ট্রেনেই বুঝি আইছ। এখানে বইসা কী দেখ?

খোদেজা জবাব দেয় না।

চা খাইবা?

না।

ষ্টেশনে সাধারণত বাতাসে উড়তে থাকা খড়কুটার মতো মানুষের উৎপাত আছে। অতিরিক্ত করুণাপ্রার্থীর ভিড়ে ব্যবসা চালানো কঠিন।

চা না খাইলে এখানে বইস্যা...।

কী এক অদ্ভূত কারণে আলমের রূঢ় কথা এখানেই থেমে যায়।

খোদেজা ঠিক তেমনি নীরব। চোখ মুছে ঠিক সেভাবেই বসে থাকে। কুকুরটির দিকে চেয়ে আলম বলে, আহা রে, গন্ধ বুঝি রইয়ে গেছে। কুত্তাডা এহনো ঘুরতাছে।

দুই দিন আগে ঘটনাটা ছিল এমন, আট/নয় বছর বয়সী একটা ছেলে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে শুয়ে আছে। লোকজনের চোখে পড়ছে, এ নিয়ে হালকা ধরনের কথাবার্তাও হচ্ছে। ছেলেটা কারও সাথে কথা কয় না। সকাল ৯টার দিকে আলমের বড় মেয়ে নাশতা নিয়ে এলে, মেয়েকে দোকানে রেখে, কী মনে করে আলম প্ল্যাটফর্মে গিয়ে দেখে ছেলেটা হেলান দিয়ে বসে আছে। পরনে মলিন হাফপ্যান্ট ও টিশার্ট। চোখে–মুখে খিদা তৃষ্ণা আর অঘুমের ছাপ। হাতে–পায়ে মশার কামড়ের অগণিত দাগ।

আলম কাছে এসে বলে, কিরে তোর কী হয়েছে?

ছেলেটা আলমের দিকে এক ঝলক তাকিয়ে আবার দৃষ্টি নত করে। আলম আরও কাছে এসে বসল।

আরে আমার কাছে ক। না কইলে বুঝমু কেমনে।

ছেলেটা জড়ানো গলায় বলে, আমার মা বিয়া বইছে।

অ আচ্ছা, তোর মার শইল্যে জ্বালা উঠছে। বিয়া বইছে। কী আর করার আছে। তোর বাপ কই?

আব্বা দুই বছর আগে মারা গেছে।

আহা রে! এখন তোর এ অবস্থা কেন? কত মানুষের বাপ–মা কতভাবে মরে। তাই বলে কি প্লাটফর্মে পড়ে থাকলে চলব?

ছেলেটা আর জবাব না দিয়ে চোখ মুছল শুধু।

নাম কী রে?

আমির হোসেন।

আয় আমার সাথে আয় খাওন দিমু। দিনে ত্রিশ টেহা দিমু। আমার দোকানে কাজ করবি। আর যদি চুরি–চামারি করস, শালারপুত একটা আছাড় দিয়া তোর ওজুরি বাইর কইরা ফালামু, বুঝছোস?

আমির আলমের দোকানে যায়। একটু আধটু কাজও করে দেয়। দোকানটা ঝাড়ু দিয়ে টেবিল চেয়ারগুলো মুছে দেয়। দুই বিরা পান পুকুর থেকে ধুয়ে আনে। তারপর আলম একটা পাউরুটি আর কলা খেতে দিয়ে বলে, নে নাস্তা কর। দুপুরে তোরে নিয়া বাড়ি যামু। একসাথে খামু। বুঝছস।

আমির কোন কথা কয় না। এভাবেই কিছুক্ষণ কী যেন ভেবে দোকান থেকে বের হয়ে সে স্টেশনের দক্ষিণ দিকে পুকুর পাড়ের ওই পরিত্যক্ত জেনারেটর রুমে গিয়ে শুয়ে থাকে।

কোনো চেষ্টাই সফল হলো না দেখে আলম মনে মনে বিরক্ত হয়। আরে ধুর, চিনি না জানি না। আমার কেন এত চিন্তা। নাশতা দিলাম খায় না। ছেলেটা তো কোনো কথাই শুনে না। কোত্থেকে কোন আপদ আইসা স্টেশনে পড়ছে? যাউক, শালার ঘরের শালা মর গিয়া। আমার কি।

তবে আলম কিছুতেই স্বস্তি পাচ্ছিল না। অভাব–অনটন, পারিবারিক মনোমালিন্য, মান–অভিমানে দু–একবার বাড়ি ছেড়ে পালানোর অভিজ্ঞতা তার আছে। তার নিজের অস্থির শৈশবের ছায়াই যেন এই ঘরছাড়া আমির। দুপুরে দোকান বন্ধ করে আলম স্টেশন মসজিদের ঘাটলা দিয়ে পুকুরে গোসল করতে নামে। ছোট একটা ছেলে এসে বলে, আলম কাকা, ওই ছেলেটা জেনারেটর রুমে পড়ে রইছে। কাঁপতাছে।

আহা রে।

আলমের মনটা খারাপ হয়ে গেল। এক রুমের ছোট্ট একটা দালান ঘর। এক সময় এ ঘরে জেনারেটর ছিল। স্টেশনে বিদ্যুৎ সরবরাহ হতো এ জেনারেটর থেকে। কালের আবর্তে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারে এ জেনারেটর তুলে নেওয়া হয়েছে বহুদিন আগে। কারা যেন খুলে নিয়ে গেছে দরজা জানালা সব— পরিত্যাক্ত এ দালান ঘরটি বট–আকন্দ–শেওড়া, বিপুল আগাছা স্বর্ণলতায় ছাওয়া—সাপ বেজি কখনোবা শেয়াল বাঘডাশের অভয়ারণ্য।

দ্রুত গোসল শেষ করে আলম ফার্মেসি থেকে রতন ডাক্তারকে ডেকে নিয়ে গিয়ে দেখে ছেলেটা ফ্লোরে পড়ে আছে—কী নোংরা! কী সব কবুতর আর ছাগলের লেদা, ঝরা পালক, শেয়াল ও মানুষের শুকনা গু পুরাতন পেসাবের গন্ধ; ছড়িয়ে আছে দীর্ণ-জীর্ণ কনডম-খোলস।

নাক বন্ধ ভেতরে গিয়ে রতন ছেলেটার কপালে হাত দিয়ে বলে, আরে সর্বনাশ জ্বরে শরীর পুড়ে যাচ্ছে। পরনের কাপড় চোপড়ও নষ্ট কইরা রাখছে।

রতন বলে কিরে তোর এই অবস্থা ক্যান?

আমির কোনো কথা কয় না।

আলম ডেকে বলে, ওরে এ কী অবস্থা। আয় তোর শরীরটা ধুয়ে দেই। কিছু একটা মুখে দে। না খাইয়া তো...।

আমির আধভাঙ্গা গলায় জবাব দেয়, না, না। আমার মা বিয়া বইয়া গেছে।

আরে কী যন্ত্রণা! হে তো দেখি এই কথাটা ভুলতে পারতেছে না। মা বিয়া বইছে বইলা কি তুই মইরা যাবি!

রতন বলে, ছেলেটারে আমি কিছু করতে পারব না। অবস্থা খুব খারাপ। অস্বাভাবিক জ্বর আর ডিহাইড্রেশন। যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নেওয়া দরকার।

আলম বলে, হ, স্টেশন মাস্টার তো জানার কথা।

স্টেশন মাস্টারের কক্ষে এসে দেখা গেল তিনি চেয়ারে হেলান দিয়ে বেশ আয়েশে চোখ বন্ধ করে আছেন। পাশেই বসে আপন মনে মোবাইল দেখছে একজন পোর্টার। কথা বলে বোঝা গেল—বিষয়টা তারা জানেন। তবে ভাবটা এমন, কত মানুষ কতভাবে স্টেশনে পড়ে থাকে। ফকির–ভিক্ষুক, পকেটমার, চোরাকারবারী—কত আসে কত যায়, এইসব দেখতে গেলে ডিউটি করব কখন।

স্টেশন মাস্টার বলল, আচ্ছা দেখি আখাউড়া জিআরপিকে জানিয়ে রাখব।

সন্ধ্যার পরে দোকান বন্ধ করে যাওয়ার সময় আলম একটা কেক চারটি চিনিচম্পা কলা আর এক বোতল পানি দিতে আসে। আলমের টর্চের আলোতে আমির চোখে তুলে এক ঝলক তাকালো শুধু। শরীরে কাঁপুনি বাড়ছে। ভেজা চোখদুটো লাল—বড় এক ফোটা অশ্রু গড়িয়ে...আম্মা।

অসহ্য রকমের দুর্গন্ধে নাক চেপে ধরে আলম বলে, আরে রাখ তোর মা। একটু খাইতে চেষ্টা কর। মাস্টার সাব জিআরপিরে জানাইছে। তোরে হাসপাতালে নিয়া যাইব।

এ সময় তার মনে হলো, ছেলেটার কোনো ব্যবস্থা এখনো হলো না যে। ওরা কি আসলেই পুলিশের খবর দিছে? এমন সব কি ভেবে আলম আবারও স্টেশন মাস্টারের কক্ষে যায়। মাস্টার সাহেব তখন ফোনে কথা বলছেন আর কি যেন লিখছেন। একজন পোর্টার এগিয়ে এসে বলল।

ও আচ্ছা জেনারেটর রুমের ছেলেটার বিষয়ে কথা বলতে আসছেন বুঝি?

আমরা পুলিশে খবর দিছি।

আচ্ছা, এতটুকু বলেই আলম বাড়ির দিকে চলে গেলেও তার মনে কী যেন একটা রয়ে যায়। ছেলেটার অবস্থা তো খারাপের দিকে যাচ্ছে। স্টেশন মাস্টার আসলেই কি খবর দিয়েছে? বলল তো খবর দিছে। জিআরপিরা রাত ৮টার ট্রেনে আসবে হয়তো।

বাড়িতে এসে কোনো রকম দুটো খেয়ে আলম শুয়ে পড়লেও ঘুম আর হলো কই। তার স্ত্রী জোলেখা সন্তানসম্ভবা। অস্থির আলম মাঝরাতে বের হতে চাইলে জোলেখা বলে, তোমার দুই মেয়ে ঘুমে আর আমার এই যখন তখন অবস্থা। কোনখানের কোন পোলা স্টেশনে পড়ে আছে ওই ভাবনায় তোমার ঘুম নাই। তোমার বউ পোলাপানের কথা কেডা ভাবে। রাতদুপুরে এখন যাইবা স্টেশনে। পাগলামির একটা সীমা থাকা দরকার। সইন্ধ্যা রাতেই একলা পাইলে মানুষেরে শেয়ালে ঘেরাও দিয়া ধরে। আবার কোত্থেকে যেন আসে বড় বড় জংলি কুত্তা। চুপ করে শোয়ে থাক। ঘুমাও। রাত পোহাক।

দূরে কোথায় কোনো এক মসজিদে ফজরের আজান শুনে আলম ঘর থেকে বের হয়। পূর্ব পাশে তখন হালকা আলো ফুটে উঠেছে। জোলেখা আলমের হাতে একটা লাঠি দিয়ে বলে এইটা রাখ। একা যাইও না। রোকনকে ডেকে দেই।

আলম আর রোকন এসে দেখে মসজিদের ঘাটলায় আবছা দেখা যায় মোয়াজ্জিন সাব অজু করছেন। পুকুরের ওই পাড়ে জেনারেটর রুমের পেছনে ঝোপের ঢালে কয়েকটা কুকুরের কাড়াকাড়ি উল্লাস। ভয়ে আলমের শরীর কাঁটা দিয়ে ওঠে। হৃদয় গহীনে এক গুমড়ানো কান্নায় আলম মনে মনে বলে, আহ হা রে, যা ভাবছিলাম। ঘটনা বুঝি এইটাই ঘটল।

রোকনকে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়ে আলম দোকানে চলে যায়।

সূর্য উঠতেই সেখানে স্টেশন মাস্টারকে উঁকি দিতে দেখা গেল। আলম দোকান থেকে দেখছে সব। দুপুরের আগেই এল রেলওয়ে পুলিশ। মাথাটা অক্ষত—চেহারাটা ক্ষত-বিক্ষত। শরীরটা নেই। ইতস্ত-বিক্ষিপ্ত হাড়গুলো একত্র করে পলিথিনে মুড়িয়ে নিয়ে চলে গেল পুলিশ।

ওই দিনটা গেল, পরের দিন সকালে তখনো ছোট একটা কুকুর সেখানে ঘুরে ফিরে আসছে। ছোপছোপ রক্ত—কালো দাগ— এক আধটু শুকে, কখনো কুকুরটা কাদায় আটকে থাকা পানার ভেতর নাক ঢুকায়... এইসব।

আলমের দোকানের পেছনে বসা খোদেজা সেই দিকেই চেয়ে আছে।

কিগো তোমার বাড়ি কই?

খোদেজা কথা কয় না।

পোলাডা বুঝি তোমার...?

খোদেজা চোখমুছে। তখনো নীরব। আলমেরও চোখের কোণ ভিজে এল—মৃদু স্বরে বলে, আহা রে মানুষ।

খোদেজা বলে, ওইদিন দুপুরে ডিম আর আলুর তরকারি রানছি। খাইতে দিছি, লোকমাটা মুখ দিব, ঠিক তখনই আইসা ঘরে ঢুকছে। মাথার মাঝখানে চুল খাবলা দিয়া ধইরা ধুরুম ধরুম দুইটা লাথি দিয়া ঘরতে বাইর কইরা দিছে। কয় ‘এই আপদ কেন আমার সংসারে, খাওন অত মাগনা না।’

আ...। কত জায়গায় খোঁজছি, গঙ্গাসাগর কসবা, কুমিল্লা ফেনী পর্যন্ত গেছি। পাইলাম না তো।

হ। আমিও খুব চেষ্টা করছি খাওয়াইতে কিছু তো খাইল না। পুকুরে পড়ল কেমনে। ঘটনাটা তো বুঝলাম না, এইডা কি শিয়ালে টাইনা আনছে, নাকি কুত্তা ধরছে বুঝতাছি না। মোয়াজ্জিন সাব কইল, মাঝরাতে উনি এখানে শিয়ালের ডাক শুনছে। শেষ রাইতে আমি আইসা জংলি কুত্তার কাড়াকাড়ি দেখছি।

খোদেজা র্দীঘক্ষণ কোনো কথা কয় না।

এক পর্যায়ে আলমের আকারণ রাগ হয়—অই, অই বেডি তুমি কথা কও না যে? তুমিই বুঝি ওর মা? পোলার কথা না চিন্তা কইরা বিয়া বইছ।

এবার খোদেজার ভাবান্তর দেখা গেল। একটা অস্পষ্ট মাতম আহাজারি চিৎকারে মাথায় কপালে বুকে এলোপাথাড়ি থাপ্পড় মারতে মারতে পুকুর পাড় দিয়ে রেললাইন ধরে সোজা দক্ষিণ দিকে চলে যায়, 'না না, আমি মা না রে, আমি তো মা না।'

আলম ঠোঁট কামড়ে দোকান থেকে বের হয়ে চেয়ে থাকে। এই দিবালোকেও তার কেমন যেন ভয় করতে থাকে। ক্রমে ডিস্টেন্ড সিগন্যাল পার হয়ে দৃশ্যান্তরে মিশে যাওয়া খোদেজার কান্না যেন তখনো শোনা যায়। 'আমি মা না রে, আমি তো মা না।'

*ইসহাক হাফিজ: অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী

আরও দেখুন

‘আমরা ম্যানেজ করে নেব’

‘আমরা ম্যানেজ করে নেব’

দুপুরে ছেলেকে স্কুল থেকে নিয়ে বাসায় ফিরছি। দেখি আরেকটা ট্রাক থেকে ওয়াশিং মেশিন নামাচ্ছে। বিরাট গাবদা সাইজ। দুই/তিনতলা সিঁড়ি বেয়ে ওঠাতে হবে। বেচারার গার্লফ্রেন্ড নেই পাশে। এবার দেখি ছেলেলা আমার দিকে তাকায়, ‘হাই’ দেয়।

১৮ ঘণ্টা আগে

স্বাধীনতার এক নির্মম পরিহাস

স্বাধীনতার এক নির্মম পরিহাস

ষাটের দশক শুধু জেইনের জীবন নয়, বদলে দিল এক পুরো প্রজন্মকে। মানুষ শিখল প্রশ্ন করতে, প্রতিবাদ করতে, আর ভালোবাসতে। সত্যিই, এক নতুন সময়ের জন্ম হয়েছিল।

২ দিন আগে

ওমান–বাংলাদেশ সৌহার্দ্য ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা

ওমান–বাংলাদেশ সৌহার্দ্য ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা

ওমান রাষ্ট্রীয়ভাবে শিক্ষাকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো যদি ভালো ভূমিকা রাখতে পারে তবে দীর্ঘমেয়াদে ওমানে বাংলাদেশের অবস্থান দৃঢ় হবে। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষা ও গবেষণাতেও অবদান রাখতে পারে।

২ দিন আগে

রাজস্ব আহরণ ও আর্থিক সংস্কার: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ডকে দৃঢ় করার অপরিহার্য হাতিয়ার

রাজস্ব আহরণ ও আর্থিক সংস্কার: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ডকে দৃঢ় করার অপরিহার্য হাতিয়ার

বাংলাদেশের অর্থনীতিকে মজবুত করার জন্য রাজস্ব খাত ও আর্থিক খাতের সংস্কারকে সংহতভাবে এগিয়ে নিতে হবে। এটি শুধুমাত্র উন্নয়নের জন্য নয় বরং দেশের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

৪ দিন আগে