বিডিজেন ডেস্ক
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বক্ষেত্রে সম্মানিত করতে হবে উল্লেখ করে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘আজ যারা মুক্তিযোদ্ধাদের গলায় জুতার মালা পরায়, তাদেরও একই পরিণতি বরণ করতে হবে।’
খবর আজকের পত্রিকার।
আজ শনিবার (২৮ জুন) বিকেলে টাঙ্গাইল শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীর প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মোহাম্মদ এনায়েত করিমের স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধকে যারা গন্ডগোলের বছর বলেন, হানাদার বাহিনীকে যারা পাকবাহিনী বলেন, এগুলো গ্রহণযোগ্য নয়। মুক্তিযোদ্ধাদের অমুক্তিযোদ্ধা বা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বলার সুযোগ নেই। যত দিন মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে থাকবেন, তাঁদের সম্মান করতে হবে। তাঁদের সম্মানী লাখ টাকা হতে পারে।’
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধ-মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ছেলেখেলা মেনে নেওয়া হবে না। আর কোনো যাচাই-বাছাই মেনে নেওয়া হবে না। যারা যাচাই-বাছাই করবে, তাদের বয়স কত? আজ যারা মুক্তিযোদ্ধাদের গলায় জুতার মালা পরায়, তাদেরও একই পরিণতি বরণ করতে হবে।’
বঙ্গবীর বলেন, ‘আমার শুরু করা উচিত ছিল জয়বাংলা বলে। আমি শুরু করলাম জয়বাংলা বলে। জয়বাংলা দেশের স্লোগান, মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। আওয়ামী লীগ ভুল করেছে, দলীয় রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। জয়বাংলা বাংলাদেশের স্লোগান। আমরা সর্বক্ষেত্রে জয়বাংলা বলব, জয় বঙ্গবন্ধু বলব। বাংলাদেশ আর বঙ্গবন্ধু কখনো বিচ্ছিন্ন নয়, বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের কথা ভাবা যায় না।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘আমরা মানুষকে মূল্যায়ন করতে শিখিনি। টাঙ্গাইলবাসীও টাঙ্গাইলবাসীকে মূল্যায়ন করতে শেখেনি। মাওলানা ভাসানী, শামছুল হক, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, আবদুল মান্নান, শাহজাহান সিরাজের মতো আরও অনেককে ভুলতে বসেছি। লতিফ সিদ্দিকী আর কাদের সিদ্দিকীর পর টাঙ্গাইলের পরিচয় দেওয়ার আর কেউ থাকবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান কেউ কখনো কাউকে অসম্মান করেননি। আর আমরা তাদের অসম্মান করে কথা বলি। শেখ হাসিনা কাউকে মানুষ মনে করতেন না, সম্মান করতেন না। তাই তাঁকে এই পরিণতি ভোগ করতে হচ্ছে। আমরা যদি মানুষকে যার যার অবস্থান থেকে মূল্যায়ন না করি, সম্মান না করি, তাহলে একই পরিণতি হবে।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা হামিদুল হক মোহনের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় আরও বক্তব্য দেন সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলমগীর খান মেনু, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ বীর বিক্রম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক বীর প্রতীক প্রমুখ।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বক্ষেত্রে সম্মানিত করতে হবে উল্লেখ করে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘আজ যারা মুক্তিযোদ্ধাদের গলায় জুতার মালা পরায়, তাদেরও একই পরিণতি বরণ করতে হবে।’
খবর আজকের পত্রিকার।
আজ শনিবার (২৮ জুন) বিকেলে টাঙ্গাইল শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীর প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মোহাম্মদ এনায়েত করিমের স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধকে যারা গন্ডগোলের বছর বলেন, হানাদার বাহিনীকে যারা পাকবাহিনী বলেন, এগুলো গ্রহণযোগ্য নয়। মুক্তিযোদ্ধাদের অমুক্তিযোদ্ধা বা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বলার সুযোগ নেই। যত দিন মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে থাকবেন, তাঁদের সম্মান করতে হবে। তাঁদের সম্মানী লাখ টাকা হতে পারে।’
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধ-মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ছেলেখেলা মেনে নেওয়া হবে না। আর কোনো যাচাই-বাছাই মেনে নেওয়া হবে না। যারা যাচাই-বাছাই করবে, তাদের বয়স কত? আজ যারা মুক্তিযোদ্ধাদের গলায় জুতার মালা পরায়, তাদেরও একই পরিণতি বরণ করতে হবে।’
বঙ্গবীর বলেন, ‘আমার শুরু করা উচিত ছিল জয়বাংলা বলে। আমি শুরু করলাম জয়বাংলা বলে। জয়বাংলা দেশের স্লোগান, মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান। আওয়ামী লীগ ভুল করেছে, দলীয় রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। জয়বাংলা বাংলাদেশের স্লোগান। আমরা সর্বক্ষেত্রে জয়বাংলা বলব, জয় বঙ্গবন্ধু বলব। বাংলাদেশ আর বঙ্গবন্ধু কখনো বিচ্ছিন্ন নয়, বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের কথা ভাবা যায় না।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘আমরা মানুষকে মূল্যায়ন করতে শিখিনি। টাঙ্গাইলবাসীও টাঙ্গাইলবাসীকে মূল্যায়ন করতে শেখেনি। মাওলানা ভাসানী, শামছুল হক, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, আবদুল মান্নান, শাহজাহান সিরাজের মতো আরও অনেককে ভুলতে বসেছি। লতিফ সিদ্দিকী আর কাদের সিদ্দিকীর পর টাঙ্গাইলের পরিচয় দেওয়ার আর কেউ থাকবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান কেউ কখনো কাউকে অসম্মান করেননি। আর আমরা তাদের অসম্মান করে কথা বলি। শেখ হাসিনা কাউকে মানুষ মনে করতেন না, সম্মান করতেন না। তাই তাঁকে এই পরিণতি ভোগ করতে হচ্ছে। আমরা যদি মানুষকে যার যার অবস্থান থেকে মূল্যায়ন না করি, সম্মান না করি, তাহলে একই পরিণতি হবে।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা হামিদুল হক মোহনের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় আরও বক্তব্য দেন সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলমগীর খান মেনু, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ বীর বিক্রম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক বীর প্রতীক প্রমুখ।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।