বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থানার প্রবাসী নেছার আহমেদ তোতা হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক অভিযুক্ত বাবুলকে নগরের চকবাজার এলাকা থেকে ২১ বছর পর গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-৭।
সোমবার (২১ অক্টোবর) রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বাবুল (৪২) একই থানার শাহনগর গ্রামের মৃত মোজাহার মিয়ার ছেলে।
র্যাব-৭ জানিয়েছে, ২০০৩ সালের ১ নভেম্বর বিকেলে ফটিকছড়ি উপজেলার কচুয়া পাহাড়ের কাছে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয় দুবাইপ্রবাসী নেছার আহমেদ তোতাকে।
পরদিন পাশের কালাপাইন্যা কাঁচা রাস্তার ওপর তার মরদেহ পাওয়া যায়। গলা কেটে তাকে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় ২০০৩ সালের ২ নভেম্বর তোতার স্ত্রী মোরশেদা আক্তার বাদি হয়ে ১০ জনকে অভিযুক্ত করে ফটিকছড়ি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এতে বলা হয়, পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে তোতাকে অভিযুক্তরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে।
২০০৪ সালের ১৪ মে এ মামলায় অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। ২০০৭ সালের ২০ মার্চ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়।
২০২১ সালের ৮ মার্চ বাবুলসহ মামলার নয় অভিযুক্তকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ফারজানা আক্তারের আদালত। এ ছাড়া, প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়।
র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) মো. শরীফ-উল-আলম জানান, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক অভিযুক্ত বাবুলকে নগরের চকবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। তোতাকে হত্যা পর থেকে গ্রেপ্তার এড়াতে নগরের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করে ছিলেন বাবুল। গ্রেপ্তারের পর পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ফটিকছড়ি থানা পুলিশের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থানার প্রবাসী নেছার আহমেদ তোতা হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক অভিযুক্ত বাবুলকে নগরের চকবাজার এলাকা থেকে ২১ বছর পর গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-৭।
সোমবার (২১ অক্টোবর) রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বাবুল (৪২) একই থানার শাহনগর গ্রামের মৃত মোজাহার মিয়ার ছেলে।
র্যাব-৭ জানিয়েছে, ২০০৩ সালের ১ নভেম্বর বিকেলে ফটিকছড়ি উপজেলার কচুয়া পাহাড়ের কাছে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয় দুবাইপ্রবাসী নেছার আহমেদ তোতাকে।
পরদিন পাশের কালাপাইন্যা কাঁচা রাস্তার ওপর তার মরদেহ পাওয়া যায়। গলা কেটে তাকে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় ২০০৩ সালের ২ নভেম্বর তোতার স্ত্রী মোরশেদা আক্তার বাদি হয়ে ১০ জনকে অভিযুক্ত করে ফটিকছড়ি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এতে বলা হয়, পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে তোতাকে অভিযুক্তরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে।
২০০৪ সালের ১৪ মে এ মামলায় অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। ২০০৭ সালের ২০ মার্চ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়।
২০২১ সালের ৮ মার্চ বাবুলসহ মামলার নয় অভিযুক্তকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ফারজানা আক্তারের আদালত। এ ছাড়া, প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়।
র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) মো. শরীফ-উল-আলম জানান, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক অভিযুক্ত বাবুলকে নগরের চকবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। তোতাকে হত্যা পর থেকে গ্রেপ্তার এড়াতে নগরের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করে ছিলেন বাবুল। গ্রেপ্তারের পর পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ফটিকছড়ি থানা পুলিশের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় উগ্রবাদী মতাদর্শ ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে অধিকাংশ ব্যক্তিকে ফেরত পাঠানো হতে পারে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ঢাকায় এ কথা বলেন।
ইতালির নাগরিক সিজার তাবেলা হত্যা মামলায় ৩ অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া, মামলা থেকে খালাস পেয়েছে ৪ জন।
বিটিআরসির নতুন নীতিমালা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গুমের ঘটনায় সেনাবাহিনীর কোনো সদস্যের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সেনাসদর। সেনাবাহিনীতে থাকা সদস্যদের মধ্যে যারা বিভিন্ন সংস্থায় ডেপুটেশনে কর্মরত, তাদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ উঠেছে।