বিডিজেন ডেস্ক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস (২১ নভেম্বর) উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটের দিকে সেনাকুঞ্জে পৌঁছান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে পৌঁছালে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
খালেদা জিয়া তাঁর নির্দিষ্ট আসনে বসার পর তাঁর সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ড. কামাল হোসেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপি নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও আবদুল মঈন খান প্রমুখ যোগ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন
সশস্ত্র বাহিনী দিবস (২১ নভেম্বর) উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটের দিকে সেনাকুঞ্জে পৌঁছান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে পৌঁছালে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
খালেদা জিয়া তাঁর নির্দিষ্ট আসনে বসার পর তাঁর সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ড. কামাল হোসেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপি নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও আবদুল মঈন খান প্রমুখ যোগ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন
সৌদি আরবের জেদ্দায় বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ হজ অফিসে উপসচিব মো. কামরুল ইসলামকে নতুন কাউন্সিলর (হজ) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় প্রায় ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।
বাংলাদেশ যেন কখনো চরমপন্থা বা মৌলবাদের অভয়ারণ্য না হয়, সেই প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিদেশে বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক মিশন, কনস্যুলেট, কূটনীতিকদের অফিস ও বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরাতে আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে, গেল কয়েক মাস ধরে জিরো পোর্ট্রেট নীতি বা কোনো ছবি না রাখার সিদ্ধান্ত অনুসরণ করা হয়েছে।