প্রতিবেদক, বিডিজেন
সরকারি আদেশ পাওয়ার পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
আজ রোববার (১১ মে) সাংবাদিকদের বলেন, 'সরকারি আদেশ বা গেজেট পাওয়ার পর আমরা বৈঠকে বসব। সরকারি আদেশ ছাড়া কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। সরকারের সিদ্ধান্তকে অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে নিতে হবে। সুনির্দিষ্ট আদেশ পেলে আমরা আইনি দিকগুলো পর্যালোচনা করব এবং সে অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারণ করব।’
অন্যদিকে নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে গেজেট প্রকাশিত হলে অতি দ্রুত তারা দলটির নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে আলোচনায় বসবেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগ ও এর নেতাদের বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাইবারস্পেসসহ দলটির সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
জুলাই আন্দোলন দমন ও নৃশংসতার জন্য দলটির ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং বিচারের দাবিতে ৩ দিনের বিক্ষোভের পর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গতকাল এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবনের সামনে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, এই নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্য- 'দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই অভ্যুত্থানের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা।’
এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে বলেও সেসময় জানান তিনি।
সরকারি আদেশ পাওয়ার পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
আজ রোববার (১১ মে) সাংবাদিকদের বলেন, 'সরকারি আদেশ বা গেজেট পাওয়ার পর আমরা বৈঠকে বসব। সরকারি আদেশ ছাড়া কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। সরকারের সিদ্ধান্তকে অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে নিতে হবে। সুনির্দিষ্ট আদেশ পেলে আমরা আইনি দিকগুলো পর্যালোচনা করব এবং সে অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারণ করব।’
অন্যদিকে নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে গেজেট প্রকাশিত হলে অতি দ্রুত তারা দলটির নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে আলোচনায় বসবেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগ ও এর নেতাদের বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাইবারস্পেসসহ দলটির সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
জুলাই আন্দোলন দমন ও নৃশংসতার জন্য দলটির ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং বিচারের দাবিতে ৩ দিনের বিক্ষোভের পর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গতকাল এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবনের সামনে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, এই নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্য- 'দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই অভ্যুত্থানের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা।’
এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে বলেও সেসময় জানান তিনি।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।