
বিডিজেন ডেস্ক

জুলাইয়ের তুলনায় আগস্টে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ১ দশমিক ১৭ শতাংশ কমেছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) রবিবার (৬ অক্টোবর) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ, আগস্টে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে।
এছাড়া খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশে, যা জুলাইয়ে ছিল ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ।
তবে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। জুলাইয়ে এই খাতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ, যা আগস্টে কিছুটা বেড়ে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
গত জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়। শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্ক অতিক্রম করে। ওই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে, যা জুনে ছিল ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ।
একইভাবে জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ শতাংশে পৌঁছেছে, যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১১ সালের এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এরপর থেকে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ শতাংশ অতিক্রম করেনি। বিজ্ঞপ্তি

জুলাইয়ের তুলনায় আগস্টে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ১ দশমিক ১৭ শতাংশ কমেছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) রবিবার (৬ অক্টোবর) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ, আগস্টে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশে।
এছাড়া খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশে, যা জুলাইয়ে ছিল ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ।
তবে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। জুলাইয়ে এই খাতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ, যা আগস্টে কিছুটা বেড়ে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
গত জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়। শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্ক অতিক্রম করে। ওই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে, যা জুনে ছিল ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ।
একইভাবে জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ শতাংশে পৌঁছেছে, যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১১ সালের এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এরপর থেকে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ শতাংশ অতিক্রম করেনি। বিজ্ঞপ্তি
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।