বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) বোয়ালখালী থেকে পরীক্ষা দিতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক কর্মীকে পুলিশে দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। ওই ছাত্রলীগ কর্মীর নাম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) ওই বর্ষের ৫০৬ নম্বর কোর্সের চূড়ান্ত পরীক্ষা ছিল। এ পরীক্ষায় অংশ নিতে তিনি বিভাগে এসেছিলেন। পরীক্ষা শেষে তাকে পুলিশে দেয় শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতকোত্তরের পরীক্ষা শুরু হয়েছে গত ১ ডিসেম্বর। সাজ্জাদ এর আগেও ৬টি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। ওই বর্ষের আরও ৪টি পরীক্ষা বাকি রয়েছে। সোমবার তাঁর ৭ নম্বর পরীক্ষা ছিল।
বিভাগের শিক্ষার্থীরা জানায়, জুলাই–আগস্টে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সাজ্জাদ শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ফেসবুকে বিভিন্ন কটূক্তিমূলক পোস্ট দিয়েছেন। কাউকে কাউকে হুমকিও দিয়েছেন। এ কারণে ওই সময়ই বিভাগের শিক্ষার্থীরা মিলে তাঁকে বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
এদিকে পরীক্ষা শুরু হলে বিভাগের শিক্ষকদের সহযোগিতায় আলাদাভাবে পরীক্ষা দিচ্ছিলেন সাজ্জাদ। সোমবার বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর দুপুর ১টা থেকে শিক্ষার্থীরা রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের সামনে জড়ো হয়।
শিক্ষার্থীরা সেখানে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়। এরপর ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে সাজ্জাদকে প্রথমে প্রক্টর অফিস ও পরে থানায় নিয়ে যায়।
এ সময় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে সাজ্জাদকে চড়থাপ্পড় দিতে দেখা গেছে। এতে একপর্যায়ে ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরের নেতা–কর্মীদের অংশ নিতে দেখা গেছে।
‘সাজ্জাদ ছাত্রলীগের চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলা শাখার সঙ্গে যুক্ত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ জানিয়েঠেন, শিক্ষার্থীরা নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মী সাজ্জাদকে প্রক্টর অফিসে এনেছিলেন। তাদের অভিযোগ, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হৃদয় চন্দ্র তরুয়ার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গেও জড়িত। পরে তারা ওই সাজ্জাদের মুঠোফোন ঘেঁটে বিভিন্ন প্রমাণ পেয়েছেন। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তাঁকে পুলিশের হাতে দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) বোয়ালখালী থেকে পরীক্ষা দিতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক কর্মীকে পুলিশে দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। ওই ছাত্রলীগ কর্মীর নাম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) ওই বর্ষের ৫০৬ নম্বর কোর্সের চূড়ান্ত পরীক্ষা ছিল। এ পরীক্ষায় অংশ নিতে তিনি বিভাগে এসেছিলেন। পরীক্ষা শেষে তাকে পুলিশে দেয় শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতকোত্তরের পরীক্ষা শুরু হয়েছে গত ১ ডিসেম্বর। সাজ্জাদ এর আগেও ৬টি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। ওই বর্ষের আরও ৪টি পরীক্ষা বাকি রয়েছে। সোমবার তাঁর ৭ নম্বর পরীক্ষা ছিল।
বিভাগের শিক্ষার্থীরা জানায়, জুলাই–আগস্টে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সাজ্জাদ শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ফেসবুকে বিভিন্ন কটূক্তিমূলক পোস্ট দিয়েছেন। কাউকে কাউকে হুমকিও দিয়েছেন। এ কারণে ওই সময়ই বিভাগের শিক্ষার্থীরা মিলে তাঁকে বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
এদিকে পরীক্ষা শুরু হলে বিভাগের শিক্ষকদের সহযোগিতায় আলাদাভাবে পরীক্ষা দিচ্ছিলেন সাজ্জাদ। সোমবার বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর দুপুর ১টা থেকে শিক্ষার্থীরা রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের সামনে জড়ো হয়।
শিক্ষার্থীরা সেখানে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়। এরপর ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে সাজ্জাদকে প্রথমে প্রক্টর অফিস ও পরে থানায় নিয়ে যায়।
এ সময় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে সাজ্জাদকে চড়থাপ্পড় দিতে দেখা গেছে। এতে একপর্যায়ে ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরের নেতা–কর্মীদের অংশ নিতে দেখা গেছে।
‘সাজ্জাদ ছাত্রলীগের চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলা শাখার সঙ্গে যুক্ত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ জানিয়েঠেন, শিক্ষার্থীরা নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মী সাজ্জাদকে প্রক্টর অফিসে এনেছিলেন। তাদের অভিযোগ, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হৃদয় চন্দ্র তরুয়ার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গেও জড়িত। পরে তারা ওই সাজ্জাদের মুঠোফোন ঘেঁটে বিভিন্ন প্রমাণ পেয়েছেন। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তাঁকে পুলিশের হাতে দেওয়া হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় উগ্রবাদী মতাদর্শ ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে অধিকাংশ ব্যক্তিকে ফেরত পাঠানো হতে পারে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ঢাকায় এ কথা বলেন।
ইতালির নাগরিক সিজার তাবেলা হত্যা মামলায় ৩ অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া, মামলা থেকে খালাস পেয়েছে ৪ জন।
বিটিআরসির নতুন নীতিমালা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গুমের ঘটনায় সেনাবাহিনীর কোনো সদস্যের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সেনাসদর। সেনাবাহিনীতে থাকা সদস্যদের মধ্যে যারা বিভিন্ন সংস্থায় ডেপুটেশনে কর্মরত, তাদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ উঠেছে।