বিডিজেন ডেস্ক
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে আরও ১৮৩ বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছেন।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দিনগত রাত ১টার দিকে ১৫১ জন প্রবাসীরা বাংলাদেশে পৌঁছান বলে জানানো হয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।
এর আগে রাত ১১টার দিকে আরেকটি ফ্লাইটে আরও ৩২ জন ফিরে আসেন।
এ নিয়ে নয়টি ফ্লাইটে সর্বমোট ৫২১ জন বাংলাদশি লেবানন থেকে নিরাপদে দেশে ফিরেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, লেবাননের বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় তাদের ফিরিয়ে আনা হয়।
ফিরে আসা নাগরিকদের বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ মাসুদ মাহমুদ খোন্দকার এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা। আইওএমের পক্ষ থেকে লেবানন থেকে আসা প্রত্যেককে ৫০০০ টাকা পকেটমানি, কিছু খাদ্য সামগ্রী ও প্রাথমিক মেডিক্যাল চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।
বিমানবন্দরে ফিরে আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে তারা যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ খবর নেন।
লেবাননে এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যারা ফিরে আসতে চান, সরকার তাদের দেশে ফেরত আনবে বলে জানানো হয়েছে।
লেবানন থেকে বাংলাদেশিদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, লেবাননে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আইওএম একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে আরও ১৮৩ বাংলাদেশি দেশে ফিরে এসেছেন।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দিনগত রাত ১টার দিকে ১৫১ জন প্রবাসীরা বাংলাদেশে পৌঁছান বলে জানানো হয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।
এর আগে রাত ১১টার দিকে আরেকটি ফ্লাইটে আরও ৩২ জন ফিরে আসেন।
এ নিয়ে নয়টি ফ্লাইটে সর্বমোট ৫২১ জন বাংলাদশি লেবানন থেকে নিরাপদে দেশে ফিরেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, লেবাননের বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় তাদের ফিরিয়ে আনা হয়।
ফিরে আসা নাগরিকদের বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রুহুল আমিন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ মাসুদ মাহমুদ খোন্দকার এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা। আইওএমের পক্ষ থেকে লেবানন থেকে আসা প্রত্যেককে ৫০০০ টাকা পকেটমানি, কিছু খাদ্য সামগ্রী ও প্রাথমিক মেডিক্যাল চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।
বিমানবন্দরে ফিরে আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে তারা যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ খবর নেন।
লেবাননে এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যারা ফিরে আসতে চান, সরকার তাদের দেশে ফেরত আনবে বলে জানানো হয়েছে।
লেবানন থেকে বাংলাদেশিদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, লেবাননে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আইওএম একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে থাকাটা তাঁর জীবনের একটা 'ট্র্যাজিক' ঘটনা ছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্ল্যাটফর্মটির সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।
প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণার্থী তরুণেরা ১২টি খাতের প্রশিক্ষণ পাবে। প্রশিক্ষণ চলাকালে থাকা-খাওয়ার সব খরচ প্রকল্প থেকে বহন করা হবে। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩০ শতাংশ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত। বাকি ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে নিম্ন আয়ের ও প্রান্তিক অঞ্চলের তরুণেরা।
রাজধানীর আকাশ প্রতিরক্ষা নিশ্চিত করতে ঢাকায় বিমানঘাঁটি অত্যাবশ্যক বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারের সন্ত্রাসবিরোধী দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশে কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে কার্যক্রম চালাতে দেওয়া হবে না।