বিডিজেন ডেস্ক
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনি কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ, ভোটার তালিকা চূড়ান্তকরণ, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন এবং দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধনসহ নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ কাজের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে এই নির্বাচনি কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) ঘোষণা করেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
ঘোষিত নির্বাচনি কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে এবং চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে।
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে
নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী নতুন রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রাথমিক নিবন্ধনের জন্য ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এরপর দলগুলোর কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে ৩০ সেপ্টেম্বর। এই প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে নতুন দলগুলোর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হবে।
সীমানা নির্ধারণে গেজেট প্রকাশ ১৫ সেপ্টেম্বর
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে গেজেট প্রকাশের লক্ষ্য ধরা হয়েছে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর। এ গেজেট প্রকাশের মধ্য দিয়ে দেশের ৩০০টি আসনের ভৌগোলিক সীমানা আনুষ্ঠানিকভাবে নির্ধারণ হবে। পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রস্তুত জিআইএস (ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা) ম্যাপ ৩০ সেপ্টেম্বর প্রকাশ করা হবে। এই ডিজিটাল ম্যাপের মাধ্যমে প্রতিটি আসনের সীমানা আরও স্পষ্ট ও নির্ভুলভাবে উপস্থাপন সম্ভব হবে।
দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন ১৫ নভেম্বর
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা পর্যবেক্ষণের জন্য দেশীয় সংস্থাগুলোর নিবন্ধন কার্যক্রমও এগিয়ে চলছে। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে ইসি। নিবন্ধিত সংস্থাগুলো নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্রে পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারবে।
কারাবন্দিদের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, কারাবন্দিদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে ভোটের অন্তত দুই সপ্তাহ আগে দেশের বিভিন্ন কারাগারে ব্যালট পেপার পৌঁছে দেওয়া হবে। এতে কারাবন্দি ভোটাররাও তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন। ইসি মনে করে, এই উদ্যোগ ভোটাধিকারকে সবার জন্য সমানভাবে কার্যকর করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এ ছাড়া, ১৫ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনি তথ্য প্রচারের জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়, আইসিটি মন্ত্রণালয়, টিঅ্যান্ডটি, বিটিআরসিসহ বিভিন্ন মোবাইল অপারেটর কোম্পানির সঙ্গে সভা করবে ইসি। নির্বাচনি ম্যানুয়াল, নির্দেশিকা, পোস্টার ইত্যাদি মুদ্রণ শেষ করা হবে ১৫ সেপ্টেম্বর মধ্যে।
নির্বাচনের সকল প্রকার মালামাল সংগ্রহ ও বিতরণ কার্যক্রম শেষ করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে। ব্যবহার উপযোগী স্বচ্ছ ব্যালট চূড়ান্ত করা হবে ৩০ নভেম্বর মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনুকূলে অর্থ বরাদ্দে জন্য বৈঠক ১৬ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বর মধ্যে। নির্বাচনের জন্য জনবল ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম ৩০ মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় ইসি।
ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত শেষ হবে ৩০ সেপ্টেম্বরে মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রথম সভা হবে ২৫ সেপ্টেম্বর। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্য কার্যাবলি গ্রহণ করবে ধাপে ধাপে। নির্বাচনের জন্য আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হবে ৩১ অক্টোবর। ৩১ অক্টোবরের আইসিটি সংক্রান্ত সকল কাজ শেষ করতে চায় কমিশন। ইসি সচেতনতামূলক প্রচার কাজ শেষ করতে চায় ৩০ নভেম্বরের মধ্যে।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনি কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ, ভোটার তালিকা চূড়ান্তকরণ, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন এবং দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধনসহ নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ কাজের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে এই নির্বাচনি কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) ঘোষণা করেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
ঘোষিত নির্বাচনি কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে এবং চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে।
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে
নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী নতুন রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রাথমিক নিবন্ধনের জন্য ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এরপর দলগুলোর কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে ৩০ সেপ্টেম্বর। এই প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে নতুন দলগুলোর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হবে।
সীমানা নির্ধারণে গেজেট প্রকাশ ১৫ সেপ্টেম্বর
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে গেজেট প্রকাশের লক্ষ্য ধরা হয়েছে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর। এ গেজেট প্রকাশের মধ্য দিয়ে দেশের ৩০০টি আসনের ভৌগোলিক সীমানা আনুষ্ঠানিকভাবে নির্ধারণ হবে। পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রস্তুত জিআইএস (ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা) ম্যাপ ৩০ সেপ্টেম্বর প্রকাশ করা হবে। এই ডিজিটাল ম্যাপের মাধ্যমে প্রতিটি আসনের সীমানা আরও স্পষ্ট ও নির্ভুলভাবে উপস্থাপন সম্ভব হবে।
দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন ১৫ নভেম্বর
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা পর্যবেক্ষণের জন্য দেশীয় সংস্থাগুলোর নিবন্ধন কার্যক্রমও এগিয়ে চলছে। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে ইসি। নিবন্ধিত সংস্থাগুলো নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্রে পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারবে।
কারাবন্দিদের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, কারাবন্দিদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে ভোটের অন্তত দুই সপ্তাহ আগে দেশের বিভিন্ন কারাগারে ব্যালট পেপার পৌঁছে দেওয়া হবে। এতে কারাবন্দি ভোটাররাও তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন। ইসি মনে করে, এই উদ্যোগ ভোটাধিকারকে সবার জন্য সমানভাবে কার্যকর করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এ ছাড়া, ১৫ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনি তথ্য প্রচারের জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়, আইসিটি মন্ত্রণালয়, টিঅ্যান্ডটি, বিটিআরসিসহ বিভিন্ন মোবাইল অপারেটর কোম্পানির সঙ্গে সভা করবে ইসি। নির্বাচনি ম্যানুয়াল, নির্দেশিকা, পোস্টার ইত্যাদি মুদ্রণ শেষ করা হবে ১৫ সেপ্টেম্বর মধ্যে।
নির্বাচনের সকল প্রকার মালামাল সংগ্রহ ও বিতরণ কার্যক্রম শেষ করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে। ব্যবহার উপযোগী স্বচ্ছ ব্যালট চূড়ান্ত করা হবে ৩০ নভেম্বর মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনুকূলে অর্থ বরাদ্দে জন্য বৈঠক ১৬ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বর মধ্যে। নির্বাচনের জন্য জনবল ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম ৩০ মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় ইসি।
ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত শেষ হবে ৩০ সেপ্টেম্বরে মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রথম সভা হবে ২৫ সেপ্টেম্বর। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্য কার্যাবলি গ্রহণ করবে ধাপে ধাপে। নির্বাচনের জন্য আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হবে ৩১ অক্টোবর। ৩১ অক্টোবরের আইসিটি সংক্রান্ত সকল কাজ শেষ করতে চায় কমিশন। ইসি সচেতনতামূলক প্রচার কাজ শেষ করতে চায় ৩০ নভেম্বরের মধ্যে।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।