বিডিজেন ডেস্ক
সিলেটে আইন অমান্য করে এখনো দেদার পাহাড়-টিলা কাটা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন পরিবেশবাদীরা। তারা বলছেন, টিলা কাটার কারণে প্রাণহানিও হচ্ছে। ২০১২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সিলেটে ৫১ জন নিহত হয়েছেন। এই টিলা প্রধানত সরকারি উদ্যোগের কারণেই ধ্বংস হচ্ছে।
খবর প্রথম আলোর।
রোববার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১০টায় সিলেট নগরের জল্লারপাড় এলাকার একটি রেস্তোরাঁর মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) সিলেটের উদ্যোগে ‘প্রকৃতি, পরিবেশ ও জনস্বার্থে পাহাড়-টিলা সংরক্ষণের গুরুত্ব’ শীর্ষক এ সভা আয়োজন করা হয়।
বেলার সমন্বয়ক হাসানুল বান্নার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন বেলা সিলেট বিভাগীয় সমন্বয়ক শাহ সাহেদা আখতার। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) হোসাইন মো. আল-জুনায়েদ।
শাহ সাহেদা আখতার বলেন, এসএ রেকর্ড অনুযায়ী সিলেটে ২০০৯ সালে টিলার সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২৫টি। এখন এটা পৌঁছেছে মাত্র ৫৬৫টিতে। সিলেটের টিলাগুলো মূলত ধ্বংস হচ্ছে সরকারি ও ব্যক্তি উদ্যোগ, শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা এবং আইন প্রয়োগের অভাবে।
সরকারিভাবে টিলাকে পাথর কোয়ারি হিসেবে ইজারা দেওয়ার অভিযোগ করেন শাহ সাহেদা। তিনি বলেন, টিলা কাটার কারণে সিলেটের চা-শিল্পেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এ কারণে চা-শ্রমিকদের আয়ও কমে যাচ্ছে। একাধিক কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয়হীনতা, রাজনৈতিক প্রভাব, ব্যক্তিস্বার্থের প্রাধান্য ও প্রলম্বিত আইনি প্রক্রিয়ার কারণে এই টিলা কাটানো থামানো যাচ্ছে না।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বলেন, ‘প্রতিদিনই টিলা কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমরা এটা রক্ষা করতে পারছি না। টিলায় কৃষিকাজ হলে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। এতে টিলাগুলো সুরক্ষিত থাকে। এতে ভাঙন হয় না। তবে সিলেটে কৃষিকাজের কথা বলে টিলা কাটা হচ্ছে।’
সূত্র: প্রথম আলো
সিলেটে আইন অমান্য করে এখনো দেদার পাহাড়-টিলা কাটা চলছে বলে অভিযোগ করেছেন পরিবেশবাদীরা। তারা বলছেন, টিলা কাটার কারণে প্রাণহানিও হচ্ছে। ২০১২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সিলেটে ৫১ জন নিহত হয়েছেন। এই টিলা প্রধানত সরকারি উদ্যোগের কারণেই ধ্বংস হচ্ছে।
খবর প্রথম আলোর।
রোববার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১০টায় সিলেট নগরের জল্লারপাড় এলাকার একটি রেস্তোরাঁর মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) সিলেটের উদ্যোগে ‘প্রকৃতি, পরিবেশ ও জনস্বার্থে পাহাড়-টিলা সংরক্ষণের গুরুত্ব’ শীর্ষক এ সভা আয়োজন করা হয়।
বেলার সমন্বয়ক হাসানুল বান্নার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন বেলা সিলেট বিভাগীয় সমন্বয়ক শাহ সাহেদা আখতার। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) হোসাইন মো. আল-জুনায়েদ।
শাহ সাহেদা আখতার বলেন, এসএ রেকর্ড অনুযায়ী সিলেটে ২০০৯ সালে টিলার সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২৫টি। এখন এটা পৌঁছেছে মাত্র ৫৬৫টিতে। সিলেটের টিলাগুলো মূলত ধ্বংস হচ্ছে সরকারি ও ব্যক্তি উদ্যোগ, শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা এবং আইন প্রয়োগের অভাবে।
সরকারিভাবে টিলাকে পাথর কোয়ারি হিসেবে ইজারা দেওয়ার অভিযোগ করেন শাহ সাহেদা। তিনি বলেন, টিলা কাটার কারণে সিলেটের চা-শিল্পেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এ কারণে চা-শ্রমিকদের আয়ও কমে যাচ্ছে। একাধিক কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয়হীনতা, রাজনৈতিক প্রভাব, ব্যক্তিস্বার্থের প্রাধান্য ও প্রলম্বিত আইনি প্রক্রিয়ার কারণে এই টিলা কাটানো থামানো যাচ্ছে না।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বলেন, ‘প্রতিদিনই টিলা কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমরা এটা রক্ষা করতে পারছি না। টিলায় কৃষিকাজ হলে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। এতে টিলাগুলো সুরক্ষিত থাকে। এতে ভাঙন হয় না। তবে সিলেটে কৃষিকাজের কথা বলে টিলা কাটা হচ্ছে।’
সূত্র: প্রথম আলো
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় প্রায় ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।
বাংলাদেশ যেন কখনো চরমপন্থা বা মৌলবাদের অভয়ারণ্য না হয়, সেই প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিদেশে বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক মিশন, কনস্যুলেট, কূটনীতিকদের অফিস ও বাসভবন থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরাতে আনুষ্ঠানিকভাবে লিখিত কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে, গেল কয়েক মাস ধরে জিরো পোর্ট্রেট নীতি বা কোনো ছবি না রাখার সিদ্ধান্ত অনুসরণ করা হয়েছে।
ইউরোপের দেশ ইতালিতে পরিবারের সঙ্গে পিকনিকে গিয়ে লেকের পানিতে ডুবে আব্দুস সামাদ রাউফ (১২) নামে এক বাংলাদেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে।