
মোহাম্মদ শামছ উদ্দিন

সিলেটের ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্কলার্সহোম স্কুলের শিবগঞ্জ শাখায় নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে প্রতি বছরের মতো এবছরও অনুষ্ঠিত হয়েছে বিজ্ঞান মেলা।
গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই মেলা আয়োজন করা হয়।
এদিন সকাল থেকেই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছিল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত উপস্থিতি।
বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ শামছ উদ্দিন (আরণ্যক শামছ) প্রধান অতিথি হিসেবে মেলার উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বিজ্ঞানের বিস্ময়কর সম্ভাবনা ও নতুন প্রজন্মকে গবেষণার পথে এগিয়ে যাওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
তিনি আরও বলেন, বিজ্ঞান মেলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধিৎসা, গবেষণা দক্ষতা এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটে। যা তাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহী করে তোলে এবং ভবিষ্যতে বিজ্ঞানভিত্তিক পেশা গ্রহণে উৎসাহিত করে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাধ্যক্ষ শানিজ ফাতেমা ইব্রাহিমসহ অন্য সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান।
মেলায় প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা উপস্থাপন করে মোট ২০টি মনোমুগ্ধকর ও সৃজনশীল প্রজেক্ট। প্রতিটি প্রজেক্টেই ফুটে ওঠে শিশুদের কৌতূহল, গবেষণামূলক দৃষ্টিভঙ্গি ও নতুন কিছু আবিষ্কারের স্বপ্ন। পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি, সহজ বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি, দৈনন্দিন জীবনের সমস্যার সৃজনশীল সমাধানসহ নানা বৈচিত্র্যময় প্রকল্প সবাইকে মুগ্ধ করে।
আয়োজনজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। শিক্ষার্থীদের উৎসাহ এবং শিক্ষকদের দিকনির্দেশনা পুরো মেলাকে পরিণত করে এক অনন্য বিজ্ঞান উৎসবে। এই আয়োজন কেবল শিক্ষার্থীদের জ্ঞান সমৃদ্ধ করেনি বরং তাদের কল্পনা, গবেষণার মানসিকতা এবং ভবিষ্যতের উদ্ভাবক হয়ে ওঠার পথে দিয়েছে নতুন অনুপ্রেরণা।
মেলায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন ফারজানা ইয়াসমিন, শারমিন সুলতানা,বিথী মৈত্র, মুক্তা ধর, হোসনেআরা পপি। প্রদর্শিত ২০টি প্রজেক্ট মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো 'নদীর পানি পরিষ্কারের নৌকা'। এর প্রধান কাজ নদীর পানিতে ভাসমান আবর্জনা, প্লাস্টিক, পলিথিন, পাতা ও অন্য নোংরা পদার্থ সংগ্রহ করে নদী ও পরিবেশকে সুস্থ ও পরিষ্কার রাখা এবং এর মাধ্যমে নদীর বাস্তুতন্ত্র রক্ষা করে মানুষ ও প্রাণীদের জন্য নিরাপদ পানি নিশ্চিত করা। খুদে শিক্ষার্থীরা তাদের সিলেটের প্রিয় সুরমা নদীর পরিচ্ছন্নতার বিষয় মাথায় রেখে প্রজেক্টটি তৈরি করে। প্রজেক্টটি উপস্থিত সকলের দ্বারা প্রশংসিত হয়।

সিলেটের ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্কলার্সহোম স্কুলের শিবগঞ্জ শাখায় নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে প্রতি বছরের মতো এবছরও অনুষ্ঠিত হয়েছে বিজ্ঞান মেলা।
গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই মেলা আয়োজন করা হয়।
এদিন সকাল থেকেই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছিল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত উপস্থিতি।
বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ শামছ উদ্দিন (আরণ্যক শামছ) প্রধান অতিথি হিসেবে মেলার উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বিজ্ঞানের বিস্ময়কর সম্ভাবনা ও নতুন প্রজন্মকে গবেষণার পথে এগিয়ে যাওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
তিনি আরও বলেন, বিজ্ঞান মেলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধিৎসা, গবেষণা দক্ষতা এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটে। যা তাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহী করে তোলে এবং ভবিষ্যতে বিজ্ঞানভিত্তিক পেশা গ্রহণে উৎসাহিত করে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাধ্যক্ষ শানিজ ফাতেমা ইব্রাহিমসহ অন্য সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান।
মেলায় প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা উপস্থাপন করে মোট ২০টি মনোমুগ্ধকর ও সৃজনশীল প্রজেক্ট। প্রতিটি প্রজেক্টেই ফুটে ওঠে শিশুদের কৌতূহল, গবেষণামূলক দৃষ্টিভঙ্গি ও নতুন কিছু আবিষ্কারের স্বপ্ন। পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি, সহজ বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি, দৈনন্দিন জীবনের সমস্যার সৃজনশীল সমাধানসহ নানা বৈচিত্র্যময় প্রকল্প সবাইকে মুগ্ধ করে।
আয়োজনজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। শিক্ষার্থীদের উৎসাহ এবং শিক্ষকদের দিকনির্দেশনা পুরো মেলাকে পরিণত করে এক অনন্য বিজ্ঞান উৎসবে। এই আয়োজন কেবল শিক্ষার্থীদের জ্ঞান সমৃদ্ধ করেনি বরং তাদের কল্পনা, গবেষণার মানসিকতা এবং ভবিষ্যতের উদ্ভাবক হয়ে ওঠার পথে দিয়েছে নতুন অনুপ্রেরণা।
মেলায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন ফারজানা ইয়াসমিন, শারমিন সুলতানা,বিথী মৈত্র, মুক্তা ধর, হোসনেআরা পপি। প্রদর্শিত ২০টি প্রজেক্ট মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো 'নদীর পানি পরিষ্কারের নৌকা'। এর প্রধান কাজ নদীর পানিতে ভাসমান আবর্জনা, প্লাস্টিক, পলিথিন, পাতা ও অন্য নোংরা পদার্থ সংগ্রহ করে নদী ও পরিবেশকে সুস্থ ও পরিষ্কার রাখা এবং এর মাধ্যমে নদীর বাস্তুতন্ত্র রক্ষা করে মানুষ ও প্রাণীদের জন্য নিরাপদ পানি নিশ্চিত করা। খুদে শিক্ষার্থীরা তাদের সিলেটের প্রিয় সুরমা নদীর পরিচ্ছন্নতার বিষয় মাথায় রেখে প্রজেক্টটি তৈরি করে। প্রজেক্টটি উপস্থিত সকলের দ্বারা প্রশংসিত হয়।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।