সংবাদদাতা, গাজীপুর
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে এক শ্রমিককে মারধরের প্রতিবাদ ও পোশাক কারখানা খোলার দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। শ্রমিকেরা মিছিল নিয়ে বিভিন্ন কারখানার গেটে গেলে আশপাশের অন্তত ১৫টি কারখানায় ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
আজ মঙ্গলবার (১১ মার্চ) সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা মহাসড়কের মৌচাক এলাকায় অবস্থান নেয়। যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে ১০টার দিকে তারা মহাসড়ক ছেড়ে আশপাশে সরে যায়। পরে ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
পুলিশ ও শ্রমিক সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার মৌচাকের গ্লোবাল অ্যাপারেলস নামের একটি কারখানায় কয়েকজন শ্রমিককে ডেকে নিয়ে মারধর করে কর্মীরা। এর জেরে কারখানার ভেতর আন্দোলন শুরু করে শ্রমিকেরা। পরে বিষয়টি মীমাংসা হলেও আজ পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনার প্রতিবাদ ও কারখানা খোলার দাবিতে আজ বিক্ষোভ করে শ্রমিকেরা। পরে তারা মহাসড়ক অবরোধ করে। তাদের আন্দোলনে আশপাশের সাদমা, কোকোলা, মন্ট্রিমস, লিভাসসহ ১৫টি কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
গ্লোবাল কারখানার শ্রমিক রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কারখানার শ্রমিককে অফিসে ডেকে নিয়ে স্টাফরা মারধর করেছে। এ সময় শ্রমিকেরা কর্মবিরতি ও কয়েকটি দাবি জানায়। তখন কারাখানা কর্তৃপক্ষ সেসব দাবি পূরণের আশ্বাস দেয়। কিন্তু এর পর থেকে কারখানা খুলছে না এবং মারধরের বিচারও হয়নি।’
সাদমা গার্মেন্টসের শ্রমিক লুৎফর রহমান বলেন, ‘শ্রমিকেরা সড়ক অবরোধ করেছে। আমাদের কারখানা ভাঙচুর হতে পারে—এই ভয়ে ছুটি দিয়েছে।’
মৌচাক পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক আবদুল সেলিম জানান, শ্রমিকদের বুঝিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে। বিভিন্ন স্থানে থানা-পুলিশের পাশাপাশি শিল্প পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে এক শ্রমিককে মারধরের প্রতিবাদ ও পোশাক কারখানা খোলার দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। শ্রমিকেরা মিছিল নিয়ে বিভিন্ন কারখানার গেটে গেলে আশপাশের অন্তত ১৫টি কারখানায় ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
আজ মঙ্গলবার (১১ মার্চ) সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা মহাসড়কের মৌচাক এলাকায় অবস্থান নেয়। যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে ১০টার দিকে তারা মহাসড়ক ছেড়ে আশপাশে সরে যায়। পরে ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
পুলিশ ও শ্রমিক সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার মৌচাকের গ্লোবাল অ্যাপারেলস নামের একটি কারখানায় কয়েকজন শ্রমিককে ডেকে নিয়ে মারধর করে কর্মীরা। এর জেরে কারখানার ভেতর আন্দোলন শুরু করে শ্রমিকেরা। পরে বিষয়টি মীমাংসা হলেও আজ পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ। ওই ঘটনার প্রতিবাদ ও কারখানা খোলার দাবিতে আজ বিক্ষোভ করে শ্রমিকেরা। পরে তারা মহাসড়ক অবরোধ করে। তাদের আন্দোলনে আশপাশের সাদমা, কোকোলা, মন্ট্রিমস, লিভাসসহ ১৫টি কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
গ্লোবাল কারখানার শ্রমিক রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কারখানার শ্রমিককে অফিসে ডেকে নিয়ে স্টাফরা মারধর করেছে। এ সময় শ্রমিকেরা কর্মবিরতি ও কয়েকটি দাবি জানায়। তখন কারাখানা কর্তৃপক্ষ সেসব দাবি পূরণের আশ্বাস দেয়। কিন্তু এর পর থেকে কারখানা খুলছে না এবং মারধরের বিচারও হয়নি।’
সাদমা গার্মেন্টসের শ্রমিক লুৎফর রহমান বলেন, ‘শ্রমিকেরা সড়ক অবরোধ করেছে। আমাদের কারখানা ভাঙচুর হতে পারে—এই ভয়ে ছুটি দিয়েছে।’
মৌচাক পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক আবদুল সেলিম জানান, শ্রমিকদের বুঝিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে। বিভিন্ন স্থানে থানা-পুলিশের পাশাপাশি শিল্প পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।