বিডিজেন ডেস্ক
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।
খবর দ্য ডেইলি স্টারের।
গত রোববার (১৬ জুন) রাতে শার্শার গোগা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা হলো শার্শা উপজেলার গোগা কোনাকালী গ্রামের মহিব, মারুফ ও সুমন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, গত ৭ বছর ধরে ইতালিতে ছিলেন রাকিবুল। কিছুদিন আগে দেশে ফিরে তিনি গোগা বাজার এলাকায় আত্মীয়ের বাড়িতে অবস্থান করছিলেন।
পুলিশ জানায়, গত রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাকিবুল গোগা বাজারে চা পান করতে যান। এ সময় গোগা কোনাকালী গ্রামের মহিব, মারুফ ও সুমনসহ আরও কয়েকজন তাকে বাজারের মসজিদের কাছ থেকে একটি ব্যক্তিগত গাড়িতে জোর করে তুলে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন চালায়। রাকিবুলের মোবাইল ফোন থেকে তাঁর পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। টাকা না দিলে তাঁকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়। অপহরণকারীরা তার কাছ থেকে ৫০০ ইউরো ও ৮ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরিবারের সদস্যরা টাকা দিতে রাজি হলে তারা রাকিবুলকে ছেড়ে দেয়। সেই রাতেই রাকিবুল শার্শা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
তবে রাকিবুলের ভাষ্য, স্থানীয় সন্ত্রাসী আব্দুল হামিদ সরদার তাঁকে মামলা তুলে নিতে বাধ্য করেছেন। মামলা তুলে না নিলে তাঁর বিরুদ্ধে মাদক মামলা দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়, যাতে করে তিনি বিদেশে যেতে না পারেন। এই ভয়ে তিনি ও তার মা অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেন।
রাকিবুলের মা আমেনা বেগম ছেলের নিরাপদে ফিরে যাওয়ার আকুতি জানিয়ে বলেন, তাদের পক্ষে মুক্তিপণের টাকা দেওয়া সম্ভব নয়।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় শার্শা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৩ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, তদন্তের পর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সূত্র: দ্য ডেইলি স্টার
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।
খবর দ্য ডেইলি স্টারের।
গত রোববার (১৬ জুন) রাতে শার্শার গোগা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা হলো শার্শা উপজেলার গোগা কোনাকালী গ্রামের মহিব, মারুফ ও সুমন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, গত ৭ বছর ধরে ইতালিতে ছিলেন রাকিবুল। কিছুদিন আগে দেশে ফিরে তিনি গোগা বাজার এলাকায় আত্মীয়ের বাড়িতে অবস্থান করছিলেন।
পুলিশ জানায়, গত রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাকিবুল গোগা বাজারে চা পান করতে যান। এ সময় গোগা কোনাকালী গ্রামের মহিব, মারুফ ও সুমনসহ আরও কয়েকজন তাকে বাজারের মসজিদের কাছ থেকে একটি ব্যক্তিগত গাড়িতে জোর করে তুলে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন চালায়। রাকিবুলের মোবাইল ফোন থেকে তাঁর পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। টাকা না দিলে তাঁকে হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়। অপহরণকারীরা তার কাছ থেকে ৫০০ ইউরো ও ৮ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরিবারের সদস্যরা টাকা দিতে রাজি হলে তারা রাকিবুলকে ছেড়ে দেয়। সেই রাতেই রাকিবুল শার্শা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
তবে রাকিবুলের ভাষ্য, স্থানীয় সন্ত্রাসী আব্দুল হামিদ সরদার তাঁকে মামলা তুলে নিতে বাধ্য করেছেন। মামলা তুলে না নিলে তাঁর বিরুদ্ধে মাদক মামলা দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়, যাতে করে তিনি বিদেশে যেতে না পারেন। এই ভয়ে তিনি ও তার মা অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেন।
রাকিবুলের মা আমেনা বেগম ছেলের নিরাপদে ফিরে যাওয়ার আকুতি জানিয়ে বলেন, তাদের পক্ষে মুক্তিপণের টাকা দেওয়া সম্ভব নয়।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় শার্শা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৩ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, তদন্তের পর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সূত্র: দ্য ডেইলি স্টার
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।