বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি যেকোনো হামলার জন্য দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনা দেখতে চায় দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আগেও এ বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন দেখতে চাই। যেকোনো ধরনের হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী জবাবদিহির আওতায় আনা দেখতে চাই।’
মিলার আরও বলেন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এবং বিশ্বের অন্য যেকোনো স্থানের ক্ষেত্রেই এই অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের।
বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি যেকোনো হামলার জন্য দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনা দেখতে চায় দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আগেও এ বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন দেখতে চাই। যেকোনো ধরনের হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী জবাবদিহির আওতায় আনা দেখতে চাই।’
মিলার আরও বলেন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এবং বিশ্বের অন্য যেকোনো স্থানের ক্ষেত্রেই এই অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের।
মালয়েশিয়ায় উগ্রবাদী মতাদর্শ ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে অধিকাংশ ব্যক্তিকে ফেরত পাঠানো হতে পারে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ঢাকায় এ কথা বলেন।
ইতালির নাগরিক সিজার তাবেলা হত্যা মামলায় ৩ অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া, মামলা থেকে খালাস পেয়েছে ৪ জন।
বিটিআরসির নতুন নীতিমালা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গুমের ঘটনায় সেনাবাহিনীর কোনো সদস্যের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সেনাসদর। সেনাবাহিনীতে থাকা সদস্যদের মধ্যে যারা বিভিন্ন সংস্থায় ডেপুটেশনে কর্মরত, তাদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ উঠেছে।