বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় (২২ নভেম্বর সকাল ৮টা থেকে ২৩ নভেম্বর সকাল ৮টা পর্যন্ত) আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ মাসের ২৩ দিনে ডেঙ্গুতে ১৩৩ জনের মৃত্যু হলো। অক্টোবর মাসে ডেঙ্গুতে ১৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
শনিবার (২৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, আজ সকাল আটটা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৮৬ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময় ডেঙ্গুতে ঢাকা বিভাগে (ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন বাদে) চারজন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় তিনজন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একজন, চট্টগ্রাম বিভাগে একজন ও বরিশাল বিভাগে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালে সর্বোচ্চ ২০৬ জন ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৬৭, বরিশাল বিভাগে ১৪৪, ঢাকা বিভাগে (ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন বাদে) ১২১, খুলনা বিভাগে ১০৭, চট্টগ্রাম বিভাগে ৬৯, রাজশাহী বিভাগে ৪০, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৭, রংপুর বিভাগে ৪ এবং সিলেট বিভাগের হাসপাতালে ১ জন ভর্তি হয়েছেন।
এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৮৫ হাজার ৭১২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অক্টোবর মাসে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩০ হাজার ৮৭৯ জন। এ মাসে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩ হাজার ৮৯৫ জন।
বাংলাদেশে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় গত বছর। তখন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। আর মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭০৫ জনের। এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৪৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২২৯ জন নারী ও ২১৯ জন পুরুষ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এ বছর ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সী ব্যক্তিরা। এ সংখ্যা ১২ হাজার ৯৩৬। তবে ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু হয়েছে ২৬ থেকে ৩০ বছর বয়সী ব্যক্তিদের। এই বয়সী ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে।
এ বছর ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি—১৯৩ রোগীর মৃত্যু হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালে। এরপর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে ৭৭ জনের।
বাংলাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় (২২ নভেম্বর সকাল ৮টা থেকে ২৩ নভেম্বর সকাল ৮টা পর্যন্ত) আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ মাসের ২৩ দিনে ডেঙ্গুতে ১৩৩ জনের মৃত্যু হলো। অক্টোবর মাসে ডেঙ্গুতে ১৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
শনিবার (২৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, আজ সকাল আটটা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৮৬ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময় ডেঙ্গুতে ঢাকা বিভাগে (ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন বাদে) চারজন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় তিনজন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একজন, চট্টগ্রাম বিভাগে একজন ও বরিশাল বিভাগে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালে সর্বোচ্চ ২০৬ জন ভর্তি হয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৬৭, বরিশাল বিভাগে ১৪৪, ঢাকা বিভাগে (ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন বাদে) ১২১, খুলনা বিভাগে ১০৭, চট্টগ্রাম বিভাগে ৬৯, রাজশাহী বিভাগে ৪০, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৭, রংপুর বিভাগে ৪ এবং সিলেট বিভাগের হাসপাতালে ১ জন ভর্তি হয়েছেন।
এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৮৫ হাজার ৭১২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অক্টোবর মাসে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩০ হাজার ৮৭৯ জন। এ মাসে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩ হাজার ৮৯৫ জন।
বাংলাদেশে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় গত বছর। তখন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। আর মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭০৫ জনের। এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৪৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২২৯ জন নারী ও ২১৯ জন পুরুষ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এ বছর ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সী ব্যক্তিরা। এ সংখ্যা ১২ হাজার ৯৩৬। তবে ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু হয়েছে ২৬ থেকে ৩০ বছর বয়সী ব্যক্তিদের। এই বয়সী ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গুতে।
এ বছর ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি—১৯৩ রোগীর মৃত্যু হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালে। এরপর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে ৭৭ জনের।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।