প্রতিবেদক, বিডিজেন
কুমিল্লার মুরাদনগরে এক হিন্দু নারীকে ধর্ষণ ও নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট।
রোববার (২৯ জুন) এক যৌথ বিবৃতিতে জোটের নেতারা এ দাবি জানান।
এই বিবৃতি দিয়েছেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, বাসদের (মার্ক্সবাদী) কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু এবং বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী।
মুরাদনগরে ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত ফজর আলী ও তাঁর সহযোগীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ঘরের দরজা ভেঙে ধর্ষণ, নির্যাতন এবং তা ভিডিও করে প্রচারের মতো বর্বর ঘটনা কোনো সভ্য সমাজে কল্পনাও করা যায় না।
নেতারা বলেন, এমন ভয়াবহ ঘটনা প্রতিরোধে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন। একই সঙ্গে সারা দেশে নারী নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, অতীতে সংঘটিত দলবদ্ধ ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় এসব ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। তাঁরা বলেন, জুলাইয়ের গণ–অভ্যুত্থানে নারীরা যে সাহসিকতা দেখিয়েছেন, পরবর্তী সময়ে তাঁদেরকেই সামাজিকভাবে হেনস্তা ও নিপীড়নের শিকার হতে হচ্ছে। অথচ রাষ্ট্র ও সরকারের পক্ষ থেকে এসব ঘটনা রোধে কোনো দৃষ্টান্তমূলক উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয়নি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ২৬ জুন ঘটনাটি ঘটলেও সামাজিক মাধ্যমে আসার আগপর্যন্ত জনসাধারণ তা জানতে পারেনি, এটা সরকারের ব্যর্থতা এবং প্রশাসনিক উদাসীনতার পরিচায়ক।
নেতারা নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সরকারকে আরও কার্যকর ভূমিকা নিতে এবং স্থানীয় পর্যায়ে সচেতন জনগণকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
কুমিল্লার মুরাদনগরে এক হিন্দু নারীকে ধর্ষণ ও নির্যাতনের ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট।
রোববার (২৯ জুন) এক যৌথ বিবৃতিতে জোটের নেতারা এ দাবি জানান।
এই বিবৃতি দিয়েছেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, বাসদের (মার্ক্সবাদী) কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু এবং বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী।
মুরাদনগরে ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত ফজর আলী ও তাঁর সহযোগীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ঘরের দরজা ভেঙে ধর্ষণ, নির্যাতন এবং তা ভিডিও করে প্রচারের মতো বর্বর ঘটনা কোনো সভ্য সমাজে কল্পনাও করা যায় না।
নেতারা বলেন, এমন ভয়াবহ ঘটনা প্রতিরোধে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন। একই সঙ্গে সারা দেশে নারী নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, অতীতে সংঘটিত দলবদ্ধ ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় এসব ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। তাঁরা বলেন, জুলাইয়ের গণ–অভ্যুত্থানে নারীরা যে সাহসিকতা দেখিয়েছেন, পরবর্তী সময়ে তাঁদেরকেই সামাজিকভাবে হেনস্তা ও নিপীড়নের শিকার হতে হচ্ছে। অথচ রাষ্ট্র ও সরকারের পক্ষ থেকে এসব ঘটনা রোধে কোনো দৃষ্টান্তমূলক উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয়নি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ২৬ জুন ঘটনাটি ঘটলেও সামাজিক মাধ্যমে আসার আগপর্যন্ত জনসাধারণ তা জানতে পারেনি, এটা সরকারের ব্যর্থতা এবং প্রশাসনিক উদাসীনতার পরিচায়ক।
নেতারা নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সরকারকে আরও কার্যকর ভূমিকা নিতে এবং স্থানীয় পর্যায়ে সচেতন জনগণকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।