বিডিজেন ডেস্ক
গাজীপুরের জিরানী ও চক্রবর্তী এলাকায় বুধবার (২০ নভেম্বর) সকাল থেকে বিক্ষোভ শুরু করেছেন বেক্সিমকো ইন্ডস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকেরা। এ সময় তারা চন্দ্রা-নবীনগর সড়ক অবরোধ করেন। এতে সড়কের উভয় দিকে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দুর্ভোগে পড়েছেন ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী যাত্রী ও চালকেরা।
কারখানার শ্রমিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে আজ সকাল ৯টা থেকে গাজীপুর মহানগরীর সারাব এলাকার বেক্সিমকো ইন্ডস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকেরা বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তারা পাশের চক্রবর্তী এলাকায় চন্দ্রা-নবীনগর সড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন। এতে ওই সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বেক্সিমকোর কয়েকজন শ্রমিক জানান, গতকাল মঙ্গলবার তাদের আন্দোলনের সময় সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশ আজ বুধবার বেতন পরিশোধ করা হবে বলে জানিয়েছিল। সেই কথা অনুযায়ী তাদের বেতন পরিশোধ করা হয়নি। এ কারণে তারা সকাল থেকে বিক্ষোভ করছেন। বেতন–ভাতা না পাওয়া পর্যন্ত তারা সড়ক ছাড়বেন না।
এদিকে জিরানী এলাকায় হা–মীম গ্রুপের ‘দ্যাটস ইট নিট লিমিটেড’ কারখানার শ্রমিকেরা সকাল সাড়ে ৭টার দিকে কাজে যাচ্ছিলেন। চন্দ্রা-নবীনগর সড়ক অতিক্রম করার সময় নবীনগরগামী পলাশ পরিবহনের একটি বাস শ্রমিকদের চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে অন্তত ৬ শ্রমিক আহত হন। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে স্থানীয় বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। এ সময় দুর্ঘটনায় এক নারী শ্রমিক নিহত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে শ্রমিকেরা উত্তেজিত হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তারা চন্দ্রা-নবীনগর সড়কের জিরানী এলাকায় সড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন। এ সময় তারা বেশ কয়েকটি বাসও ভাঙচুর করেন।
এ সময় দ্যাটস ইট নিট লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা দুই কর্মকর্তার পদত্যাগ, শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, হতাহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করাসহ ১২ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। খবর পেয়ে শিল্প পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা শ্রমিকদের দাবির বিষয়ে কথা বলে সমাধান করার আশ্বাস দিলে বেলা ১১টার দিকে তারা সড়ক থেকে সরে যান।
কাশিমপুর থানার উপপরিদর্শক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, সকাল ৯টা থেকে শ্রমিকেরা বিক্ষোভ শুরু করেছেন। এতে চন্দ্রা-নবীনগর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ আছে। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন আছে।
আরও পড়ুন
গাজীপুরের জিরানী ও চক্রবর্তী এলাকায় বুধবার (২০ নভেম্বর) সকাল থেকে বিক্ষোভ শুরু করেছেন বেক্সিমকো ইন্ডস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকেরা। এ সময় তারা চন্দ্রা-নবীনগর সড়ক অবরোধ করেন। এতে সড়কের উভয় দিকে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দুর্ভোগে পড়েছেন ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী যাত্রী ও চালকেরা।
কারখানার শ্রমিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে আজ সকাল ৯টা থেকে গাজীপুর মহানগরীর সারাব এলাকার বেক্সিমকো ইন্ডস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকেরা বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তারা পাশের চক্রবর্তী এলাকায় চন্দ্রা-নবীনগর সড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন। এতে ওই সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বেক্সিমকোর কয়েকজন শ্রমিক জানান, গতকাল মঙ্গলবার তাদের আন্দোলনের সময় সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশ আজ বুধবার বেতন পরিশোধ করা হবে বলে জানিয়েছিল। সেই কথা অনুযায়ী তাদের বেতন পরিশোধ করা হয়নি। এ কারণে তারা সকাল থেকে বিক্ষোভ করছেন। বেতন–ভাতা না পাওয়া পর্যন্ত তারা সড়ক ছাড়বেন না।
এদিকে জিরানী এলাকায় হা–মীম গ্রুপের ‘দ্যাটস ইট নিট লিমিটেড’ কারখানার শ্রমিকেরা সকাল সাড়ে ৭টার দিকে কাজে যাচ্ছিলেন। চন্দ্রা-নবীনগর সড়ক অতিক্রম করার সময় নবীনগরগামী পলাশ পরিবহনের একটি বাস শ্রমিকদের চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে অন্তত ৬ শ্রমিক আহত হন। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে স্থানীয় বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। এ সময় দুর্ঘটনায় এক নারী শ্রমিক নিহত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে শ্রমিকেরা উত্তেজিত হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তারা চন্দ্রা-নবীনগর সড়কের জিরানী এলাকায় সড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করেন। এ সময় তারা বেশ কয়েকটি বাসও ভাঙচুর করেন।
এ সময় দ্যাটস ইট নিট লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা দুই কর্মকর্তার পদত্যাগ, শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ, হতাহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করাসহ ১২ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। খবর পেয়ে শিল্প পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা শ্রমিকদের দাবির বিষয়ে কথা বলে সমাধান করার আশ্বাস দিলে বেলা ১১টার দিকে তারা সড়ক থেকে সরে যান।
কাশিমপুর থানার উপপরিদর্শক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, সকাল ৯টা থেকে শ্রমিকেরা বিক্ষোভ শুরু করেছেন। এতে চন্দ্রা-নবীনগর সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ আছে। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন আছে।
আরও পড়ুন
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।