বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন তিন কমিটি বাতিলের দাবিতে সড়ক অবরোধ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা দেড়টায় নগরের লালখান বাজার এলাকায় সড়ক অবরোধ শুরু করেন কিছু শিক্ষার্থী। এর মধ্যে নতুন তিন কমিটি থেকে পদত্যাগ করা প্রায় ২০ থেকে ৩০ জন রয়েছেন।
খবর প্রথম আলোর।
সড়কের এক পাশ অবরোধ করা হলেও অন্য পাশ দিয়ে যান চলাচল অব্যাহত রয়েছে। তবে এর প্রভাবে লালখান বাজারসহ আশপাশের এলাকাগুলোয় যানজট দেখা দিয়েছে। অবরোধকারীরা জানিয়েছেন, কমিটি বাতিল না হলে তারা সড়ক ছাড়বেন না।
এর আগে সড়ক অবরোধ করা এসব শিক্ষার্থী চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। এ সময় তাঁরা জানান, নতুন তিন কমিটি থেকে ৫০ থেকে ১০০ জন পদত্যাগ করছেন। তবে সংবাদ সম্মেলনে কমিটিতে থাকা ৩০ জনের মতো উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, কমিটিতে সম্মুখযোদ্ধাদের সুযোগ দেওয়া হয়নি। যাদের বিরুদ্ধে নারী হেনস্তা ও কিশোর গ্যাংকে সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে, তাদের নিয়ে একপক্ষীয় কমিটি দেওয়া হয়েছে। সনাতন ও অন্য ধর্মাবলম্বীদের মূল্যায়ন করা হয়নি। নারী সহযোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন নতুন কমিটিতে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক পদে থাকা জোবায়রুল আলম, নগর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক পদে থাকা চৌধুরী সিয়াম ইলাহি ও সংগঠক আবু বাছির নাঈম। চৌধুরী সিয়াম ইলাহি বলেন, তিন কমিটি আজ বেলা তিনটার মধ্যে বাতিল না হলে প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহকে চট্টগ্রামে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে।
সংবাদ সম্মেলন শেষে বেলা সোয়া একটার দিকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জামালখান, আসকার দীঘির পাড় ও কাজীর দেউড়ি হয়ে টাইগারপাস মোড়ের দিকে যান শিক্ষার্থীরা। এরপর সিডিএ অ্যাভিনিউ সড়কের টাইগারপাসমুখী সড়কে বসে অবরোধ করেন তারা।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে আগামী ছয় মাসের জন্য চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলার কমিটির অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সদস্যসচিব আরিফ সোহেল। তিন কমিটিতে মোট ৭৫৪ জনের নাম রয়েছে।
এদিকে নতুন তিন কমিটির কিছু নেতা-কর্মীর প্রতিবাদ কর্মসূচির মধ্যেই আজ বিকেল চারটায় নগরের বিপ্লব উদ্যানে গণপদযাত্রা কর্মসূচি রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে এ কর্মসূচি দেয় সংগঠনটির মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা কমিটি।
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন তিন কমিটি বাতিলের দাবিতে সড়ক অবরোধ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা দেড়টায় নগরের লালখান বাজার এলাকায় সড়ক অবরোধ শুরু করেন কিছু শিক্ষার্থী। এর মধ্যে নতুন তিন কমিটি থেকে পদত্যাগ করা প্রায় ২০ থেকে ৩০ জন রয়েছেন।
খবর প্রথম আলোর।
সড়কের এক পাশ অবরোধ করা হলেও অন্য পাশ দিয়ে যান চলাচল অব্যাহত রয়েছে। তবে এর প্রভাবে লালখান বাজারসহ আশপাশের এলাকাগুলোয় যানজট দেখা দিয়েছে। অবরোধকারীরা জানিয়েছেন, কমিটি বাতিল না হলে তারা সড়ক ছাড়বেন না।
এর আগে সড়ক অবরোধ করা এসব শিক্ষার্থী চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। এ সময় তাঁরা জানান, নতুন তিন কমিটি থেকে ৫০ থেকে ১০০ জন পদত্যাগ করছেন। তবে সংবাদ সম্মেলনে কমিটিতে থাকা ৩০ জনের মতো উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, কমিটিতে সম্মুখযোদ্ধাদের সুযোগ দেওয়া হয়নি। যাদের বিরুদ্ধে নারী হেনস্তা ও কিশোর গ্যাংকে সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে, তাদের নিয়ে একপক্ষীয় কমিটি দেওয়া হয়েছে। সনাতন ও অন্য ধর্মাবলম্বীদের মূল্যায়ন করা হয়নি। নারী সহযোদ্ধাদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন নতুন কমিটিতে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক পদে থাকা জোবায়রুল আলম, নগর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক পদে থাকা চৌধুরী সিয়াম ইলাহি ও সংগঠক আবু বাছির নাঈম। চৌধুরী সিয়াম ইলাহি বলেন, তিন কমিটি আজ বেলা তিনটার মধ্যে বাতিল না হলে প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহকে চট্টগ্রামে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে।
সংবাদ সম্মেলন শেষে বেলা সোয়া একটার দিকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জামালখান, আসকার দীঘির পাড় ও কাজীর দেউড়ি হয়ে টাইগারপাস মোড়ের দিকে যান শিক্ষার্থীরা। এরপর সিডিএ অ্যাভিনিউ সড়কের টাইগারপাসমুখী সড়কে বসে অবরোধ করেন তারা।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে আগামী ছয় মাসের জন্য চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলার কমিটির অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সদস্যসচিব আরিফ সোহেল। তিন কমিটিতে মোট ৭৫৪ জনের নাম রয়েছে।
এদিকে নতুন তিন কমিটির কিছু নেতা-কর্মীর প্রতিবাদ কর্মসূচির মধ্যেই আজ বিকেল চারটায় নগরের বিপ্লব উদ্যানে গণপদযাত্রা কর্মসূচি রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে এ কর্মসূচি দেয় সংগঠনটির মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা কমিটি।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।