সংবাদদাতা, গাজীপুর
সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের গাজীপুরের বাসায় হামলা ও ভাঙচুর চালানোর সময় স্থানীয়দের পিটুনিতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। স্থানীয় সূত্র জানায়, মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ভাঙচুরের সময় এলাকাবাসী টের পেয়ে তাদের পিটুনি দেয়।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে গাজীপুর মহানগরের ধীরাশ্রম দক্ষিণখানে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, কিছু যুবক ভাঙচুর চালাতে থাকলে ‘ডাকাত ডাকাত’ বলে এলাকাবাসী একজোট হয়ে বাড়ি ঘেরাও করে তাঁদের বেধড়ক পেটায়। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়।
তিনি আরও বলেন, ‘আহতরা বয়সে সবাই তরুণ। তাদের বেশির ভাগ শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।’
আরিফুর রহমান জানান, ১৫ জনের মতোকে উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৪ জনকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে সিয়াম নামে একজনের অবস্থা গুরুতর।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার রাত ১০টার দিকে মোজাম্মেল হকের বাড়িতে কতিপয় লোকজন হামলা করতে আসে। এসময় ডাকাত আক্রমণ করেছে- এমন প্রচার দিলে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে হামলাকারীদের আটক করে মারধর করে।
খবর পেয়ে গাজীপুর মহানগর পুলিশ ও সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। রাত ১১টার দিকে আহত ১৫ জনকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। আহতদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত জখম দেখা যায়।
শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আবাসিক চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানান, ১১টা পর্যন্ত গুরুতর আহত অবস্থায় ১৫ জনকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাদের শরীরে বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাদেরকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের গাজীপুরের বাসায় হামলা ও ভাঙচুর চালানোর সময় স্থানীয়দের পিটুনিতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। স্থানীয় সূত্র জানায়, মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ভাঙচুরের সময় এলাকাবাসী টের পেয়ে তাদের পিটুনি দেয়।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে গাজীপুর মহানগরের ধীরাশ্রম দক্ষিণখানে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, কিছু যুবক ভাঙচুর চালাতে থাকলে ‘ডাকাত ডাকাত’ বলে এলাকাবাসী একজোট হয়ে বাড়ি ঘেরাও করে তাঁদের বেধড়ক পেটায়। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়।
তিনি আরও বলেন, ‘আহতরা বয়সে সবাই তরুণ। তাদের বেশির ভাগ শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।’
আরিফুর রহমান জানান, ১৫ জনের মতোকে উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৪ জনকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে সিয়াম নামে একজনের অবস্থা গুরুতর।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার রাত ১০টার দিকে মোজাম্মেল হকের বাড়িতে কতিপয় লোকজন হামলা করতে আসে। এসময় ডাকাত আক্রমণ করেছে- এমন প্রচার দিলে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে হামলাকারীদের আটক করে মারধর করে।
খবর পেয়ে গাজীপুর মহানগর পুলিশ ও সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। রাত ১১টার দিকে আহত ১৫ জনকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। আহতদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত জখম দেখা যায়।
শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আবাসিক চিকিৎসক শেখ ফরহাদ জানান, ১১টা পর্যন্ত গুরুতর আহত অবস্থায় ১৫ জনকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাদের শরীরে বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাদেরকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।