বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় সোমবার (১৪ অক্টোবর) সকাল থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে চারজনই ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি মাসের ১৫ দিনে ডেঙ্গুতে ৬০ জনের মৃত্যু হলো।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সকাল আটটা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ১ হাজার ১০৮ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে সর্বোচ্চ ২৮১ রোগী ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এরপর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ১৭৪, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালে ১৬৪, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৬০, খুলনা বিভাগে ১২২, বরিশাল বিভাগে ১০১, রাজশাহী বিভাগে ৫২, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩০, রংপুর বিভাগে ১৮ ও সিলেট বিভাগে ডেঙ্গু নিয়ে ৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৪ হাজার ৭৬৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ২২৩ জনের। এর মধ্যে ১১৮ ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে। এরপর ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন হাসপাতালে। ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫১ দশমিক ৬ শতাংশ নারী ও ৪৮ দশমিক ৪ শতাংশ পুরুষ।
এ বছর ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি মারা যাচ্ছেন ২৬ থেকে ৩০ বছর বয়সীরা। এ বয়সী আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে মারা যাওয়ার সংখ্যা ২৫। তবে আক্রান্ত বেশি হচ্ছেন ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা। চলতি বছর এ বয়সীদের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৯৭৭।
বাংলাদেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় গত বছর। তখন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। আর মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭০৫ জনের। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি ৩৯৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ওই সময় ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৭৯ হাজার ৫৯৮।
বাংলাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় সোমবার (১৪ অক্টোবর) সকাল থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে চারজনই ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি মাসের ১৫ দিনে ডেঙ্গুতে ৬০ জনের মৃত্যু হলো।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সকাল আটটা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ১ হাজার ১০৮ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে সর্বোচ্চ ২৮১ রোগী ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এরপর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ১৭৪, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালে ১৬৪, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৬০, খুলনা বিভাগে ১২২, বরিশাল বিভাগে ১০১, রাজশাহী বিভাগে ৫২, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩০, রংপুর বিভাগে ১৮ ও সিলেট বিভাগে ডেঙ্গু নিয়ে ৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৪ হাজার ৭৬৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ২২৩ জনের। এর মধ্যে ১১৮ ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে। এরপর ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন হাসপাতালে। ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫১ দশমিক ৬ শতাংশ নারী ও ৪৮ দশমিক ৪ শতাংশ পুরুষ।
এ বছর ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি মারা যাচ্ছেন ২৬ থেকে ৩০ বছর বয়সীরা। এ বয়সী আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে মারা যাওয়ার সংখ্যা ২৫। তবে আক্রান্ত বেশি হচ্ছেন ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা। চলতি বছর এ বয়সীদের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৯৭৭।
বাংলাদেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় গত বছর। তখন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। আর মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭০৫ জনের। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি ৩৯৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ওই সময় ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৭৯ হাজার ৫৯৮।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।